বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৪, ৫ বৈশাখ ১৪৩১

ইংরেজি ভাষা প্রশিক্ষক ও উদ্যোক্তার সাফল্য

তানভীর আহমেদ
  ১৩ আগস্ট ২০২২, ০০:০০

বর্তমান যুগ জ্ঞান-বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির যুগ। এখানে ইংরেজি ভাষা জ্ঞান প্রয়োগ করেই আমাদের বহির্বিশ্বের সঙ্গে যোগাযোগ স্থাপন করতে হয়।

চাকরি, ব্যবসা, উচ্চশিক্ষা, সর্বক্ষেত্রে ইংরেজি ভাষার প্রচলন ও ব্যবহার সবচেয়ে বেশি তাই আমাদের ক্যারিয়ারে ভালো করতে হলে ইংরেজি শেখার কোনো বিকল্প নেই, সেই সঙ্গে সার্টিফিকেট অর্জন করার পাশাপাশি নিজেদের দক্ষতাগুলো উন্নত করতে হয়। বর্তমান যুগে যাদের ইংরেজিতে কথা বলার স্কিল, প্রেজেন্টেশন কিংবা পাবলিক স্পিকিং স্কিলস, অথবা আইটি নলেজ থাকে তাদের বলা হচ্ছে গেস্নাবাল সিটিজেন, তাই আমাদের দেশ ও নিজেদের এগিয়ে নিতে হলে ইংরেজি শেখার কোনো বিকল্প নেই।

তাই এখন ইংরেজি শেখার প্রতি আগ্রহীর সংখ্যা যেমন বাড়ছে, তেমনি ইংরেজি শেখানোর মানুষও দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে।

ইলিয়াস হোসেন তেমনই একজন শিক্ষক। যিনি ইলিয়াস ইংলিশ ওয়ার্ল্ডের প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা। তার 'ইলিয়াস ইংলিশ ওয়ার্ল্ডের' ফেসবুক পেইজ, ইউটিউব চ্যানেল পাশাপাশি অফলাইন ক্লাসের মাধ্যমে কখনো শেখাচ্ছেন দ্রম্নত ইংরেজি বলার কৌশল, কখনো আবার বুঝিয়ে দিচ্ছেন করপোরেট ইংরেজির ফিরিস্তি।

ইলিয়াস ইংলিশ ওয়ার্ল্ডের যাত্রাটা কীভাবে শুরু হয়েছিল? এ সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ইংরেজি যেহেতু একটি আন্তর্জাতিক ভাষা তাই ছোট থেকেই এ ভাষা শেখার প্রতি আমার খুব আকর্ষণ কাজ করত, ইংরেজি ভাষা শিখতে ও শেখাতে দুটোই খুব ভালো লাগত, যেহেতু বর্তমান বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলতে হলে আমাদের ইংরেজি শেখার কোনো বিকল্প নেই তাই নিজেকে এগিয়ে নেওয়ার পাশাপাশি এই দেশের তরুণ সমাজের জন্য কিছু করার প্রয়াস থেকেই ইংরেজি শেখানোকে আমার ক্যারিয়ার হিসেবে নেওয়া।

ছোটবেলা থেকেই ইংরেজি শেখার প্রতি আমার একটা প্রচন্ড আগ্রহ কাজ করত, হয়তো আমি তখন গ্রামারে ভালো ছিলাম কিন্তু ইংরেজিতে সাবলীলভাবে কথা বলতে পারতাম না। ২০১৫ সালে আমি যখন ইংরেজি শিক্ষক হিসেবে আমার ক্যারিয়ার শুরু করি, তখন দেখলাম আমি হয়তো গ্রামার পড়াতে পারি কিন্তু ইংরেজিতে কথা বলতে পারি না, তখন থেকেই আমি ইংরেজিকে একটি ভাষা হিসেবে শিখতে শুরু করি, আমি মনে করি, ইচ্ছাশক্তি ও প্র্যাকটিসের দ্বারা যে কোনো মানুষ যে কোনো ভাষা রপ্ত করতে পারবে।

ইলিয়াস ইংলিশ ওয়ার্ল্ড মূলত একটি ইংরেজি ভাষা প্রশিক্ষণ কেন্দ্র, যেখানে ছোট-বড় সবার ইংরেজি দক্ষতা উন্নয়নে ইলিয়াস ইংলিশ ওয়ার্ল্ড কাজ করে যাচ্ছে। ২০২০ সালের জানুয়ারি মাসে ইলিয়াস ইংলিশ ওয়ার্ল্ড প্রতিষ্ঠিত হয়, প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকেই করোনা মহামারিতে প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রম ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়, আলহামদুলিলস্নাহ সবার দোয়া ও ভালোবাসায় এই প্রতিষ্ঠানটি আস্থার সঙ্গে মানুষের সেবায় কাজ করছে। মানুষকে সহজ, সুন্দর ও সাবলীল ভাষায় ইংরেজি শিখতে সাহায্য করছে।

তিনি আরও বলেন, আমাদের ইংরেজি ভীতির অন্যতম মূল কারণ হলো আমরা ইংরেজিটা শিখি শুধু গ্রামার হিসেবে, আমাদের দেশের বেশির ভাগ ছাত্রছাত্রীদের দৌড় হলো ট্রান্স, গ্রামার, ন্যারেশন, আর্টিকেল, প্রিপজিশন পর্যন্ত, কিন্তু আমরা যদি ইংরেজি ভাষা হিসেবে শিখতাম, যেমন একটি ভাষার চারটি অংশ- স্পিকিং, লিসেনিং, রিডিং এবং রাইটিং।

আমরা যদি ছোটবেলা থেকেই এ চারটায় স্কিল ডেভেলপ করার জন্য সময় ব্যয় করতাম তাহলেই খুব সহজেই আমরা ইংরেজি ভাষা আয়ত্ত করতে পারব এবং ইংরেজি ভীতি দূর করতে পারব। তাছাড়া আমাদের ইংরেজি ভীতির অন্যতম একটি কারণ হলো, লোকে কি বলবে যদি আমি ভুল বলি, এই ভয়ে আমরা অনেকেই ইংরেজি বলতে চাই না। যেহেতু ইংরেজি আমাদের মাতৃভাষা না, তাই ইংরেজি শিখতে গেলেই আমাদের মধ্যে এক ধরনের জড়তা বা ভয় কাজ করে।

এই ভয় বা জড়তা দূর করতে হলে আমাদের অনেক বেশি সময় ইংরেজি শিখতে ব্যয় করতে হবে এবং প্র্যাকটিস করতে হবে, মনে রাখতে হবে যে অনুশীলন একটি মানুষকে নিখুঁত করে তোলে। ইংরেজি ভাষা প্রশিক্ষক ও উদ্যোক্তা ইলিয়াস তানভীর আহমেদ। বর্তমান যুগ জ্ঞান-বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির যুগ। এখানে ইংরেজি ভাষা জ্ঞান প্রয়োগ করেই আমাদের বহির্বিশ্বের সঙ্গে যোগাযোগ স্থাপন করতে হয়।

চাকরি, ব্যবসা, উচ্চশিক্ষা, সর্বক্ষেত্রে ইংরেজি ভাষার প্রচলন ও ব্যবহার সবচেয়ে বেশি তাই আমাদের ক্যারিয়ারে ভালো করতে হলে ইংরেজি শেখার কোনো বিকল্প নেই, সেই সঙ্গে সার্টিফিকেট অর্জন করার পাশাপাশি নিজেদের দক্ষতাগুলো উন্নত করতে হয়। বর্তমান যুগে যাদের ইংরেজিতে কথা বলার স্কিল, প্রেজেন্টেশন কিংবা পাবলিক স্পিকিং স্কিলস, অথবা আইটি নলেজ থাকে তাদের বলা হচ্ছে গেস্নাবাল সিটিজেন, তাই আমাদের দেশ ও নিজেদের এগিয়ে নিতে হলে ইংরেজি শেখার কোনো বিকল্প নেই।

তাই এখন ইংরেজি শেখার প্রতি আগ্রহীর সংখ্যা যেমন বাড়ছে, তেমনি ইংরেজি শেখানোর মানুষও দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে।

ইলিয়াস হোসেন তেমনই একজন শিক্ষক। যিনি ইলিয়াস ইংলিশ ওয়ার্ল্ডের প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা। তার 'ইলিয়াস ইংলিশ ওয়ার্ল্ডের' ফেসবুক পেইজ, ইউটিউব চ্যানেল পাশাপাশি অফলাইন ক্লাসের মাধ্যমে কখনো শেখাচ্ছেন দ্রম্নত ইংরেজি বলার কৌশল, কখনো আবার বুঝিয়ে দিচ্ছেন করপোরেট ইংরেজির ফিরিস্তি।

ইলিয়াস ইংলিশ ওয়ার্ল্ডের যাত্রাটা কীভাবে শুরু হয়েছিল? এ সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ইংরেজি যেহেতু একটি আন্তর্জাতিক ভাষা তাই ছোট থেকেই এ ভাষা শেখার প্রতি আমার খুব আকর্ষণ কাজ করত, ইংরেজি ভাষা শিখতে ও শেখাতে দুটোই খুব ভালো লাগত, যেহেতু বর্তমান বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলতে হলে আমাদের ইংরেজি শেখার কোনো বিকল্প নেই তাই নিজেকে এগিয়ে নেওয়ার পাশাপাশি এই দেশের তরুণ সমাজের জন্য কিছু করার প্রয়াস থেকেই ইংরেজি শেখানোকে আমার ক্যারিয়ার হিসেবে নেওয়া।

ছোটবেলা থেকেই ইংরেজি শেখার প্রতি আমার একটা প্রচন্ড আগ্রহ কাজ করত, হয়তো আমি তখন গ্রামারে ভালো ছিলাম কিন্তু ইংরেজিতে সাবলীলভাবে কথা বলতে পারতাম না। ২০১৫ সালে আমি যখন ইংরেজি শিক্ষক হিসেবে আমার ক্যারিয়ার শুরু করি, তখন দেখলাম আমি হয়তো গ্রামার পড়াতে পারি কিন্তু ইংরেজিতে কথা বলতে পারি না, তখন থেকেই আমি ইংরেজিকে একটি ভাষা হিসেবে শিখতে শুরু করি, আমি মনে করি, ইচ্ছাশক্তি ও প্র্যাকটিসের দ্বারা যে কোনো মানুষ যে কোনো ভাষা রপ্ত করতে পারবে।

ইলিয়াস ইংলিশ ওয়ার্ল্ড মূলত একটি ইংরেজি ভাষা প্রশিক্ষণ কেন্দ্র, যেখানে ছোট-বড় সবার ইংরেজি দক্ষতা উন্নয়নে ইলিয়াস ইংলিশ ওয়ার্ল্ড কাজ করে যাচ্ছে। ২০২০ সালের জানুয়ারি মাসে ইলিয়াস ইংলিশ ওয়ার্ল্ড প্রতিষ্ঠিত হয়, প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকেই করোনা মহামারিতে প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রম ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়, আলহামদুলিলস্নাহ সবার দোয়া ও ভালোবাসায় এই প্রতিষ্ঠানটি আস্থার সঙ্গে মানুষের সেবায় কাজ করছে। মানুষকে সহজ, সুন্দর ও সাবলীল ভাষায় ইংরেজি শিখতে সাহায্য করছে।

তিনি আরও বলেন, আমাদের ইংরেজি ভীতির অন্যতম মূল কারণ হলো আমরা ইংরেজিটা শিখি শুধুমাত্র গ্রামার হিসেবে, আমাদের দেশের বেশির ভাগ ছাত্রছাত্রীদের দৌড় হলো ট্রান্স, গ্রামার, ন্যারেশন, আর্টিকেল, প্রিপজিশন পর্যন্ত, কিন্তু আমরা যদি ইংরেজিকে যদি ভাষা হিসেবে শিখতাম, যেমন একটি ভাষার চারটি অংশ স্পিকিং, লিসেনিং, রিডিং এবং রাইটিং।

আমরা যদি ছোটবেলা থেকেই এ চারটায় স্কিল ডেভেলপ করার জন্য সময় ব্যয় করতাম তাহলেই খুব সহজেই আমরা ইংরেজি ভাষা আয়ত্ত করতে পারব এবং ইংরেজি ভীতি দূর করতে পারব। তাছাড়া, আমাদের ইংরেজি ভীতির অন্যতম একটি কারণ হলো, লোকে কি বলবে যদি আমি ভুল বলি, এই ভয়ে আমরা অনেকেই ইংরেজি বলতে চাই না। যেহেতু ইংরেজি আমাদের মাতৃভাষা না, তাই ইংরেজি শিখতে গেলেই আমাদের মাঝে এক ধরনের জড়তা বা ভয় কাজ করে।

এই ভয় বা জড়তা দূর করতে হলে আমাদের অনেক বেশি সময় ইংরেজি শিখতে ব্যয় করতে হবে এবং প্র্যাকটিস করতে হবে, মনে রাখতে হবে যে অনুশীলন একটি মানুষকে নিখুঁত করে তোলে।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

উপরে