হঠাৎ করেই আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠলেন হিরো আলম। বিবিসি বাংলা বিভাগে হিরো আলমের একটি সংবাদ প্রকাশ করা হয়, ভিডিও আকারে ওই সংবাদ মাধ্যমে আশরাফুল আলম ওরফে হিরো আলম বাংলাদেশের পুলিশ তাঁকে ভোর ৬ টায় উঠিয়ে নিয়ে যায়।
গণমাধ্যমে হিরো আলম বলেন, গত ২৭ জুলাই পুলিশ সকাল ৬টায় আমাকে তুলে নিয়ে সেখানে আট ঘণ্টা আটকে রাখে। তারা আমাকে জিজ্ঞেস করে আমি কেন রবীন্দ্র ও নজরুলের গান গাই।
জিজ্ঞাসাবাদের সময় পুলিশ আমাকে মানসিকভাবে নির্যাতন করেছে। ক্লাসিক্যাল গান না গাইতে নিয়েছে মুচলেকা। তারা বলেছে, আমি নাকি দেখতে কুৎসিত। আমি নায়ক হই কী করে। তারা আমার নাম থেকে হিরো বাদ দিতে বলছে।
ঢাকার ডেপুটি পুলিশ কমিশনার ফারুক হোসেন, হিরো আলমের অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করেছেন। তিনি এএফপিকে বলেন, শুধু সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হওয়ার জন্যই তিনি এসব মন্তব্য করছেন।
শুক্রবার বিকেলে হিরো আলম কালের কণ্ঠের সঙ্গে আলাপকালে বলেন, আমার সঙ্গে বিদেশি মিডিয়া থেকে যোগাযোগ করছে। আমার সঙ্গে য ঘটছে, আমি তাই বলেছি। আমি আসলে ভাইরাল হতে চাই না, শান্তিতে থাকতে চাই। আমার সঙ্গে যা হয়েছে অন্যায় হয়েছে বলে আমি মনে করি।
যাযাদি/ এসএইচ