সম্পর্ক বিশেষজ্ঞ সুসান উইন্টার বলেছেন, সম্পর্ক হচ্ছে মানসিক অবস্থার জন্য একটা ব্যয়বহুল ব্যাপার।
– এই কথা ধরে বলা যায় বিয়ে শুধু মানসিক ব্যায়বহুল ব্যাপার নয়, অর্থনৈতিক ব্যায়বহুল ব্যাপারও। আবার এই সম্পর্ক আপনার ক্যারিয়ার পাল্টে দিতে পারে। ক্যারিয়ারের কথা চিন্তা করে অনেকে ৩৫ বছরের পরে বিয়ের কথা চিন্তা করতে শুরু করেন। কিন্তু এই বয়সের পরে বিয়ে করলে বিয়ে বিচ্ছেদের ঝুঁকি আছে।
ইউটাহ বিশ্ববিদ্যালয়েল গবেষক নিকোলাস উলফফিঙ্গার বিয়ে করার একটি আদর্শ বয়স জানিয়ে দিয়েছেন।
তিনি বলেছেন, বিবাহিত জীবন দীর্ঘস্থায়ী করার জন্য সবাইকে ২৮ থেকে ৩২ বছরের মধ্যেই বিয়ে করার উচিত। এই বয়সে বিয়ে করলে বিচ্ছেদের আশঙ্কা কমতে থাকে। ৩৫ বছরের পরে বিয়ে করলে বিয়ে বিচ্ছেদের ঝুঁকি আবার ফিরে আসে।
এই বয়সটা বিয়ের জন্য সবচেয়ে উপযোগী। তার কারণ ২৮ থেকে ৩২ বছর বয়সের মধ্যে মানুষ জীবন কোন দিকে নেবে তার একটা পরিকল্পনা করে ফেলতে পারে। এই বয়সে মানুষের মধ্যে যুক্তিবোধ, পরিমিতিবোধ এবং পরিণতবোধ বেশি কার্যকর থাকে। বলা যায় সঠিক সিদ্ধান্ত নেওয়ার বয়স এটা।
বিয়ে করার উপকারিতা : আবেগ, অনুভূতি, চিন্তাভাবনা ও মতামত শেয়ার করা যায়। স্ট্রোক ও হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি কমে। হতাশার প্রবণতা কমে। গুরুতর ক্যানসারের ঝুঁকি কমে, মানসিক স্বাস্থ্য ভালো থাকে।
যাযাদি/ এস