সোমবার, ১২ মে ২০২৫, ২৮ বৈশাখ ১৪৩২

হাবিপ্রবির ফুড এন্ড প্রসেস ইঞ্জিনিয়ারিং এ পড়বেন কেন?

গোলাম ফাহিমুল্লাহ, হাবিপ্রবি
  ২৪ জুন ২০২৩, ১৫:০৯
আপডেট  : ২৬ জুন ২০২৩, ১০:১৬
হাবিপ্রবির ফুড এন্ড প্রসেস ইঞ্জিনিয়ারিং এ পড়বেন কেন?
হাবিপ্রবির ফুড এন্ড প্রসেস ইঞ্জিনিয়ারিং এ পড়বেন কেন?

হাবিপ্রবির ফুড এন্ড প্রসেস ইঞ্জিনিয়ারিং এ পড়বেন কেন?

হাবিপ্রবি প্রতিনিধি

বর্তমান বিশ্বে একটায় জিনিস নিয়ে সবাই সচেতন হয়ে উঠেছে সেটা হলো খাদ্য যার কারণে অপার সম্ভাবনার দ্বার খুলেছে খাদ্য বিষয়ক পড়াশোনায়। দেশে বিদেশে নতুন করে চালু হচ্ছে খাদ্য, পুষ্টি বিজ্ঞান, খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ এসব বিষয়ের ওপর স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রী। বাংলাদেশে খাদ্য বিষয়ক পড়াশোনার ওপর বিএসসি ইন ফুড এন্ড প্রসেস ইঞ্জিনিয়ারিং ডিগ্রি প্রদান করে আসছে দিনাজপুরের হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (হাবিপ্রবি)। আজ এই ডিগ্রির সুবিধা-অসুবিধা, কর্মক্ষেত্র, সম্ভাবনা ও পড়াশোনাসহ বিস্তারিত নিয়ে হাবিপ্রবি'র ফুড প্রসেসিং এন্ড প্রিজারভেশন বিভাগের অধ্যাপক ড. মারুফ আহমেদ এর সাথে কথা বলেছেন যায়যায়দিনের বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি মো. গোলাম ফাহিমুল্লাহ।

শিক্ষার্থীরা কেন 'ফুড এন্ড প্রসেস ইঞ্জিনিয়ারিং' নিয়ে পড়বে?

আমাদের মৌলিক চাহিদার মধ্যে খাদ্য অন্যতম। আমাদের খাদ্য উৎপাদনে স্বয়ংসম্পূর্ণ হলেও পুষ্টি নিরাপত্তায় অনেকাংশে পিছিয়ে আছি। পুষ্টি নিরাপত্তা জনগণের দোরগোড়ায় নিয়ে যেতে হলে পুষ্টি সম্পর্কে জ্ঞান থাকা খুবই জরুরী। বাংলাদেশের মানুষের পুষ্টি সম্পর্কে ধারণা অনেক কম আছে। এছাড়াও বিশ্বে স্মার্ট খাবার দিনকে দিন জনপ্রিয়তা পাচ্ছে। সাধারণ খাবারের পাশাপাশি বিভিন্ন ধরনের সী উইড, পুষ্টিগুণসম্পন্ন উপকারী ব্যাক্টেরিয়া, কীটপতঙ্গ, উদ্ভিদজ আমিষ এবং বিভিন্ন ধরণের উপজাত থেকে উৎপাদিত খাবার জনপ্রিয়তা পাচ্ছে। আধুনিকায়নে নতুন নতুন প্রযুক্তির মাধ্যমে খাবার উৎপাদন ও প্রক্রিয়াজাত করা হচ্ছে। খাবার এখন প্রাকৃতিক ঔষধ হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে। মানুষের রান্না করার সময় আস্তে আস্তে কমে আসছে। তাই মানুষ রেডি টু কুক খাবার খেতে চায় । এছাড়াও বিভিন্ন ফাংশনাল ফুডের চাহিদা দিনকে দিন বাড়ছে। মানুষ এমন এক খাবার খেতে চায় যে ক্ষুধা যেমন নিবারণ করবে সেইসাথে বিভিন্ন রোগ বলাই থেকে রক্ষা করতে পারবে বলে আমি বিশ্বাস করি। এইসব তথ্য ও খাবার জনগণের কাছে পৌঁছে দেওয়া ও গবেষণার জন্য দক্ষ ফুড ইঞ্জিনিয়ার দরকার। এজন্য আমি মনে করি ফুড এন্ড প্রসেস ইঞ্জিনিয়ারিং সাবজেক্ট এখন খুবই গুরুত্বপূর্ণ ও সম্ভাবনাময় বিষয়।

এই বিষয়টা কোথায় কোথায় পড়ানো হয়?

বর্তমান আধুনিক যুগের চাহিদায় বহির্বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে বাংলাদেশেও স্বনামধন্য পাবলিক এবং প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়গুলো ফুড ইঞ্জিনিয়ারিং অথবা এ সম্পর্কিত সম্পূরক বিভিন্ন নামে ডিগ্রি প্রদান করছে। যেমন হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে ফুড অ্যান্ড প্রসেস ইঞ্জিনিয়ারিং, বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় এবং ঢাকা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে ফুড ইঞ্জিনিয়ারিং, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে ফুড ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টি টেকনোলজি, চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও অ্যানিমেল সায়েন্সেস বিশ্ববিদ্যালয়ে ফুড সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি, যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে অ্যাগ্রো প্রসেস অ্যান্ড ফুড ইঞ্জিনিয়ারিং ইত্যাদি নামে কোনো বিশ্ববিদ্যালয় ইঞ্জিনিয়ারিং কেউ আবার অনার্স ডিগ্রি প্রদান করছে। প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে এনপিআই ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ, ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, স্টেট ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ, জার্মান ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশসহ বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় এ বিষয়ে স্নাতক ডিগ্রি দিয়ে আসছে। সম্প্রতি প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে খাদ্য প্রকৌশল সম্পর্কিত ডিগ্রি চালু করছে এবং দিন দিন এর চাহিদা বাড়ছে। আর কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান গুলোতে খাদ্য প্রকৌশলে ডিপ্লোমা ডিগ্রি তো আছেই।

শিক্ষার্থীরা হাবিপ্রবিকে কেন বেছে নিবে?

আমাদের দেশে প্রথম বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে ফুড ইঞ্জিনিয়ারিং এ স্নাতক ডিগ্রি চালুর পর ২০০৫ সালে দ্বিতীয়তে চালু হয় হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (হাবিপ্রবি) বিএসসি ইন ফুড এন্ড প্রসেস ইঞ্জিনিয়ারিং ডিগ্রি। ইঞ্জিনিয়ারিং অনুষদের তিনটি বিভাগ ফুড প্রসেসিং অ্যান্ড প্রিজারভেশন, ফুড ইঞ্জিনিয়ারিং এন্ড টেকনোলজি এবং ফুড সাইন্স এন্ড নিউট্রিশন এর সমন্বয়ে ৪ বছর মেয়াদী এই ডিগ্রি প্রদান করা হয়। বর্তমানে এ ডিগ্রি নিয়ে ১৪ টি ব্যাচ বের হয়েছে এবং ৪ টি ব্যাচের শিক্ষা কার্যক্রম চলমান আছে। যেহেতু তুলনামূলক পুরনো ডিগ্রি হওয়ায় আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ে এই ডিগ্রির অধীনে তিনটি বিভাগেই অধিক দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা সম্পন্ন শিক্ষক রয়েছে। আমাদের শিক্ষক শিক্ষার্থীরা উভয়েই পড়াশোনার পাশাপাশি প্রতিনিয়ত গবেষণা কার্যক্রম এ উল্লেখযোগ্য অবদান রাখছে। সেইসাথে তিন বিভাগের জন্য আছে অত্যাধুনিক ল্যাব সবিধা। আসন্ন সময়ে নতুন দশতলা একাডেমিক ভবন উদ্বোধন হলে আমাদের ল্যাব এবং ক্লাসরুম আরো সমৃদ্ধ হবে বলে আশা করছি। ইতোমধ্যেই আউটকাম বেজড এডুকেশন (ওবিই) এর আলোকে নতুনভাবে কারিকুলাম সাজানো হয়েছে। এর ফলে আমরা আরো সময়োপযোগী দক্ষ গ্র্যাজুয়েট তৈরি করতে পারবো বলে আশা করছি।

কি কি পড়ানো হয়?

আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ে 'ফুড এন্ড প্রসেস ইঞ্জিনিয়ারিং' ইঞ্জিনিয়ারিং অনুষদের ডিগ্রি হলেও এটিকে বহু অনুষদ ভিত্তিক একটি প্রোগ্রাম বলা যায়। কারণ, আমরা এই ডিগ্রির অধীনে আধুনিক দক্ষ প্রকৌশলী তৈরির লক্ষ্যে প্রকৌশলবিদ্যার প্রায় সব বিভাগের ভিত্তি কোর্স গুলো দিয়ে আমাদের কারিকুলাম সাজিয়েছি। উদাহরণস্বরূপ স্নাতকের ৪ বর্ষের ৮ টি সেমিস্টারে আমাদের একজন ফুড এন্ড প্রসেস ইঞ্জিনিয়ারিং ডিগ্রির শিক্ষার্থীকে স্ট্রাকচারাল, সিভিল, ইলেকট্রিক্যাল, কম্পিউটার সায়েন্স, মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং, থার্মাল ইঞ্জিনিয়ারিং, এগ্রিকালারাল ইঞ্জিনিয়ারিং ইত্যাদি বিভাগের নানাবিধ কোর্স সম্পন্ন করতে হয়। এছাড়াও পিউর এন্ড অ্যাপ্লায়েড সায়েন্সের ভিত্তি কোর্স গুলো তো আছেই। পাশাপাশি সমাজবিজ্ঞান ও বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশনেরও বেশকিছু কোর্স পড়ানো হয়। যেহেতু আমাদের এখানে তিনটি বিভাগের সমন্বয়ে এই ডিগ্রি দেওয়া হয় তাই প্রত্যেক সেমিস্টারেই ফুড প্রসেসিং অ্যান্ড প্রিজারভেশন, ফুড ইঞ্জিনিয়ারিং এন্ড টেকনোলজি এবং ফুড সাইন্স এন্ড নিউট্রিশন তিনটি বিভাগের বিভাগীয় কোর্স গুলো গণ্য হিসেবে থাকে । এ ছাড়াও হাতে কলমে শিক্ষার জন্য প্রত্যেক সেমিস্টারে প্রাকটিক্যাল কোর্স ও ল্যাব ওয়ার্ক থাকে, চার বছরের শেষ বছরে অন্তত একটি রিসার্চ প্রজেক্ট এবং একটি ইন্টার্নশিপ অথবা ইন্ডাস্ট্রিয়াল ট্রেনিংও সম্পন্ন করতে হয় গ্র্যাজুয়েটদের।

বর্তমান ক্যারিয়ার পরিধি ও ভবিষ্যত সম্ভাবনা কেমন?

সরকারি চাকরি: সরকারি এবং স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানগুলোর মাঝে আমাদের গ্র্যাজুয়েটরা সুনামের সঙ্গে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতা এবং সরকারি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটগুলোতে প্রশিক্ষক হিসেবে কাজ করে যাচ্ছে। এ ছাড়া আমাদের গ্রাজুয়েটদের জন্য বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ, বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট (বারি), পল্লী উন্নয়ন একাডেমি, বিএসটিআই ইত্যাদি প্রতিষ্ঠানের বিভিন্ন পদে চাকরির সুযোগ রয়েছে। বিসিএস এ সরাসরি ফুড ইঞ্জিনিয়ারদের ক্যাডার ভিত্তিক চাকরি না থাকলেও অদূর ভবিষ্যতে এই সাবজেক্ট অন্তর্ভুক্ত হওয়ার সম্ভাবনা আছে বলে মনে করি।

বেসরকারি চাকরি: আমাদের অধিকাংশ গ্র্যাজুয়েটরা খাদ্য প্রকৌশলী, সহকারী প্রকৌশলী, কোয়ালিটি কন্ট্রোল অফিসার ছাড়াও বিভিন্ন পদে বড় বড় ফুড ইন্ডাস্ট্রি এবং প্রসেসিং কোম্পানিগুলোতে কাজ করছে। নেসলে, ড্যান ফুডস, পারফেট্টির মতো মাল্টি ন্যাশনাল কোম্পানি গুলোতেও আমাদের গ্র্যাজুয়েটরা সুনামের সঙ্গে কাজ করে যাচ্ছে। এছাড়াও প্রাণ, আকিজ, এসিআই, স্কয়ার, হক, নাবিস্কো, ইগলু, পোলার, কাজী ফার্মস, আড়ং, সিপি ফুডস, ইস্পাহানি ইত্যাদি ফুড প্রোডাকশন কোম্পানি গুলোতে এই ডিগ্রির গ্র্যাজুয়েটদের বিভিন্ন পদে চাকরির সুযোগ রয়েছে। বিভিন্ন আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠান ও সংগঠন যেমন গেইন, নিউট্রিশন ইন্টারন্যাশনাল, জাতিসংঘের ওয়ার্ল্ড হেলথ অর্গানাইজেশন, ফুড এন্ড এগ্রিকালচার অর্গানাইজেশন ও ওয়ার্ল্ড ফুড প্রোগ্রাম ইত্যাদি প্রতিষ্ঠানে উচ্চ বেতনে ফুড ইঞ্জিনিয়ার ও নিউট্রিশনিস্টরা ইন্টার্নশিপ ও স্থায়ী চাকরির অফার পেয়ে থাকে।

উদ্যোক্তা: আমাদের এই ডিগ্রির গ্র্যাজুয়েটরা চাইলেই তাদের ৪ বছরের প্রাতিষ্ঠানিক পাঠ্যবইয়ের জ্ঞান এবং হাতে কলমে শিক্ষার অভিজ্ঞতাকে কাজ লাগিয়ে উদ্যোক্তা হিসেবে নিজস্ব খাদ্য উৎপাদন ও প্রক্রিয়াজাতকরণ প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলতে পারে। বর্তমানে আমাদের অনেক গ্র্যাজুয়েট নিজেদের উদ্ভাবিত খাদ্য পণ্য নিয়ে সফল উদ্যোক্তা। ইতোমধ্যেই দেশে সাড়া ফেলেছে আমাদের শিক্ষার্থীদের টুটি ফ্রুটি ও কালো জামের জুস।

কারা এই ডিগ্রি নিয়ে পড়তে পারবে?

আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ে বিএসসি ইন ফুড এন্ড প্রসেস ইঞ্জিনিয়ারিং ডিগ্রি নিয়ে স্নাতক পড়তে চাইলে শিক্ষার্থীদের অবশ্যই বিজ্ঞান বিভাগে মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষায় পাস করতে হবে। আমাদের বিশ্ববিদ্যালয় গুচ্ছ ভর্তি পদ্ধতিতে থাকায় গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষার মধ্য দিয়ে কৃতকার্য ভর্তি-ইচ্ছু শিক্ষার্থীরা পছন্দক্রম অনুযায়ী এই ডিগ্রিতে স্নাতক পড়ার সুযোগ পাবে।

উচ্চশিক্ষা ও গবেষণার সুযোগ কেমন?

বিশ্বের উন্নত দেশগুলো বহু আগে থেকেই খাবার নিয়ে অনেক বেশি সচেতন।উন্নত বিশ্বে ফুড ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয়টি অনেক পুরনো তাই এই ডিগ্রি নিয়ে উচ্চ শিক্ষা ও গবেষণার অপার সম্ভাবনা রয়েছে। বিশেষ করে ইউরোপের দেশগুলোতে এই ডিগ্রি নিয়ে উচ্চশিক্ষা ও গবেষনার প্রচুর সুযোগ রয়েছে। যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, যুক্তরাজ্য, বেলজিয়াম, জার্মানি, ইতালি, চীন, দক্ষিণ কোরিয়া, জাপান, অস্ট্রেলিয়া, নেদারল্যান্ডস, মালেশিয়া এবং বিশ্বের বহু দেশে ইরাসমুন্ডাস এর মত সম্মানের পূর্ন শিক্ষাবৃত্তি নিয়ে উচ্চশিক্ষার সুযোগ রয়েছে। এছাড়াও গ্র্যাজুয়েটরা চাইলেই প্রকৌশলবিদ্যার অন্যান্য বিভাগ যেমন এগ্রি ইঞ্জিনিয়ারিং, মেকানিকাল, ইলেকট্রিক্যাল এ উচ্চতর ডিগ্রি ও গবেষণা করতে পারবে।

যাযাদি/ এস

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

উপরে