সারাদেশ

শেরপুর সদর থানায় গত ১৭ জুলাই কথিত কোটা বিরোধী আন্দোলেনের নামে আইন শৃংখলার অবনতির উদ্দেশ্যে পুলিশ কে লক্ষ্য করে ইটপাট কেল নিক্ষেপ করে এবং বিকেল ১৪.৫০ মিনিটের সময় শেরপুর নিউমার্কেট মোড়ে অবস্থান করে - এক পযার্য়ে কথিত কোটা বিরোধী আন্দোলন কারিরা পুলিশের উপর বিস্ফোরক দ্রব্যাদি ককটেল নিক্ষেপ- বিস্ফোরণ ঘটাইয়া কনেস্টবল (৭১৬ )মোফাজ্জল হোসেন মাটিতে পড়িয়া যায় ও নায়েক (১১৩) মোঃ শফিকুর ইসলামের ডান হাতে থাকা একটি সাউন্ড গ্রেনেট বিস্ফোরণ হইয়া তার ডান হাতে গুরুতর জখমপ্রাপ্ত হয় । নায়েক মোঃ শফিকুল ইসলাম এর সাথে থাকা কনস্টেবল ৭১৬ মোফাজ্জল হোসেন তার মুখের ডান পাশে চোখ জখম প্রাপ্ত হয়।

পরে সঙ্গীয় অফিসার ফোর্সের সহায়তায় উশৃংখল জনতাকে ধাওয়া করিলে উশৃঙ্খল জনতা ছত্রভঙ্গ হয়ে বিভিন্ন দিকে দৌড়াইয়া পালাইয়া যায়। উপস্থিত লোকজনের ঘটনা স্থল হইতে জব্দ তালিকায় বর্ণিত উপরোক্ত আলামত উদ্ধার করা হয় ।

পূর্বক উপস্থিত সাক্ষীদের সদর থানা, শেরপুর মোকাবেলায় ১৮.৩০ ঘটিকার সময়। স্থানীয় লোকদের জিজ্ঞাসাবাদে উপরোক্ত ৩৭জন আসামীদের নাম-ঠিকানা প্রকাশ করে ও অজ্ঞাতনামা ১৪০০/১৫০০ জন আসামীর নাম-ঠিকানা তাৎক্ষনিক বলিতে পারে নাই। কোটা বিরোধী আন্দোলনের নামে আসামীগণ একই উদ্দেশ্যে পরস্পর যোগসাজসে বে-আইনী জনতাবদ্ধে শেরপুরের স্থিতিশীল পরিস্থিতিকে অস্থিতিশীল পরিস্থিতিতে রূপান্তর করতঃ আইন-শৃঙ্খলা অবনতি ঘটানোর লক্ষ্যে জীবন ও সম্পত্তি বিপন্ন করার উদ্দেশ্যে বিস্ফোরক দ্রব্য ককটেল, হেফাজত ও বহন করতঃ বিস্ফোরণ ঘটাইয়া ১৯০৮ সনের বিস্ফোরক দ্রব্যাদি আইনের ৪/৫/৬ ধারা এবং পেনাল কোড এর ১৪৩/১০৯/৩৪ ধারার অপরাধ করিয়াছে। পলাতক আসামী ও অজ্ঞাতনামা আসামীদের নাম ঠিকানা সংগ্রহ ও গ্রেফতারের লক্ষ্যে অভিযান পরিচালনা করিয়া, উপরোক্ত আসামীদের বিরুদ্ধে ১৯০৮ সনের বিস্ফোরক দ্রব্যাদি আইনের ৪/৫/৬ ধারা এবং পেনাল কোড এর ১৪৩/১০৯/৩৪ ধারায় নিয়মিত মামলা রুজু করা হয় ।

যাযাদি/ এম

লাখাইয়ে তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে নিহত ১