মঙ্গলবার, ০১ জুলাই ২০২৫, ১৬ আষাঢ় ১৪৩২
নীলফামারীর সৈয়দপুরে বৃহস্পতিবার (১৮ জুলাই) কোটা সংস্কার আন্দোলনকে ঘিরে ট্রেন আটকানো, পুলিশ সদস্যদের মারপিট করে অস্ত্র ছিনতাই, বঙ্গবন্ধুর ম্যুরাল ভেঙ্গে নিয়ে যাওয়া, প্রধানমন্ত্রীর ছবি রাস্তায় ফেলে আবমাননা, ট্রফিক বক্সে অগ্নি-সংযোগ করে ভাংচুর ও লুটপাটের ঘটনায় ঢালাওভাবে উর্দূভাষী ক্যাম্পবাসীদের দায়ি করে বিভিন্ন বক্তব্যসহ প্রচারণা চালানোয় উদ্বেগ প্রকাশ করে সৈয়দপুরের ২২টি উর্দূভাষী ক্যাম্পের নেতবৃন্দকে নিয়ে গঠিত উর্দূভাষী ক্যাম্প উন্নয়ন কমিটি সৈয়দপুরের উদ্যোগে বৃহস্পতিবার (১ আগস্ট) দুপুরে রেলওয়ে মেস ক্যাম্প চত্বরে এক সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
কমিটির সভাপতি মাজিদ ইকবাল লিখিত বক্তব্যে সংবাদ সম্মেলনে জানান, সৈয়দপুরের উর্দূভাষী ক্যাম্পবাসীরা বাংলাদেশী ও বিভিন্ন নির্বাচনে ভোট দিয়ে আওয়ামী লীগের বেশ ক’জন জন-প্রতিনিধিকে নির্বাচিত করতে ব্যাপক ভুমিকা পালনসহ রাজনীতিসহ দেশের ও এলাকার উন্নয়নের কাজে সবরকম সহযোগিতা করে আসছেন।
অথচ, ১৮ জুলাই কোটা সংস্কার আন্দোলন নিয়ে বিভিন্ন অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটায় ক্যাম্পবাসীদের দায়ি করা হচ্ছে যা’ সঠিক নয়। আন্দোলনকারীদের সাথে ক্যাম্পের যারা জড়িত তাদেরকে অন্যান্য আসামীর সাথে ভিডিও ফুটেজ দেখে গ্রেপ্তার করেছে প্রশাসন। এবং আমরাও যারা ক্যাম্পের কেউ এমন কাজে জড়িত তাদের খুঁজে বের করে প্রশাসনের কাছে সোপর্দ করার কাজে নিয়োজিত রয়েছি এবং প্রশাসনকে নানাভাবে সহায়তা করছি।
কারণ, আমরাও জাতির পিতা ও বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হসিনাকে যারা অবমাননা করেছে এবং ধংসাতœক কাজ করেছে তাদের দৃষ্টান্তমূলক শস্তি কামনা করি। বর্তমান সরকার আমাদের ক্যাম্পবাসীদের জন্য যেসব উন্নয়নমূলক কাজ করেছেন এবং আরো উন্নয়ন মূলক পরিকল্পনা হাতে নিয়েছেন তাদের বিরুদ্ধে কোনও ধরণের ষড়যন্ত্রের সাথে আমরা জড়িত নই এবং জড়িত থাকতে পারি না। কাজেই আমরা সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে সকলকে জানাতে চাই, আমাদের নিয়ে অপ-প্রচার চালাবেন না।
এ সংবাদ সম্মেলনে উর্দূভাষী ক্যাম্প উন্নয়ন কমিটি সৈয়দপুরের নেতৃবৃন্দের মধ্যে আরো উপস্থিত ছিরেন সহ-সভাপতি যথাক্রমে নূর হাসান মোলাম, মো. আলাউদ্দিন, মো. আসগার ও মোছা. সানজিদা বেগম, সাধারন সম্পাদক আব্দুল লতিফ, সহ-সাধারন সম্পাদক যথাক্রমে মো. গোলাম ও মোছা. বুন্দিয়া বেগম, কোষ্যধ্যক্ষ মো. ইসমাঈল পাপ্পু, সাংগঠনিক সম্পাদক যথাক্রমে মো. শাহাজাদা ও মো. চাঁন, প্রচার সম্পাদক মো. মনা, দপ্তর সম্পাদক মোছা. সনি প্রমূখ।
যাযাদি/ এম
পঞ্চগড়ে চা বোর্ডের ভ্রাম্যমান আদালতে দুইটি চা কারখানাকে দুই লাখ
স্বাধীনতার পর চট্টগ্রাম বন্দর দিয়েই শুরু হয়েছিল দেশে রিকন্ডিশনড গাড়ি
নেত্রকোনার কেন্দুয়া উপজেলায় প্রায় এক যুগেরও বেশি সময় ধরে প্রেমের
সরকারি উন্নয়ন প্রকল্পের সভাপতিদের পাশ কাটিয়ে নিজের মনোনীত ব্যক্তিদের মাধ্যমে
Google News ফিড অনসরণ করুন
