মোটরসাইকেলের মাইলেজ নিয়ে কমবেশি সবাই চিন্তিত। নানা কারণে বাইকের মাইলেজ কমতে পারে। তবে বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, অনেকক্ষেত্রে বাইকের কেবলমাত্র একটি অংশ বদলে দিলেই বেড়ে যেতে পারে মাইলেজ।
মোটরযান কেনার ক্ষেত্রে মধ্যবিত্তের সেরা ভরসা বাইক। তবে অনেক সময় দেখা যায় সাধের বাইকের মাইলেজ কমে গিয়েছে। নতুন অবস্থায় যে জোরে ছুটত আপনার বাইক, খানিকটা যেন কমে গিয়েছে সেই ক্ষমতা। সেইসঙ্গে বেড়ে যায় পেট্রোলের খরচও।
বাইকের মাইলেজ কমার বিভিন্ন কারণ থাকতে পারে। তবে বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, অনেকক্ষেত্রে বাইকের কেবলমাত্র একটি অংশ বদলে দিলেই বেড়ে যেতে পারে মাইলেজ।
বাইকের কোনও অংশ বদলানোর প্রসঙ্গ এলেই পকেটে টান পড়ে মধ্যবিত্তের। তবে মাইলেজ বাড়ানো জন্য যে অংশটি বদলানোর পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা, তাতে খরচও খুব বেশি নয়।
সাধারণত, বাইক ৩০০০ থেকে ৫০০০ কিমি চলার পরই এর এয়ার ফিল্টার পরিবর্তন করা উচিত। কিন্তু নোংরা জায়গায় বাইক চালালে যেখানে প্রচুর ধুলা-ময়লা থাকে, তাহলে আগে ফিল্টার বদলানো ভালো। খরচ প্রায় ১০০ টাকা। অর্থাত্ খুবই কম।
নোংরা এয়ার ফিল্টার ইঞ্জিনে ধুলা এবং ময়লা প্রবেশ করা বন্ধ করে না। এটি ইঞ্জিনের অংশগুলোতে ঘর্ষণ বাড়ায়। এজন্য ঘন ঘন এয়ার ফিল্টার পরিবর্তন করলে ইঞ্জিনের আয়ু বাড়বে।
নতুন এয়ার ফিল্টার যা ক্লিনার, ইঞ্জিনে আরও তাজা বাতাস সরবরাহ করে। এটি ইঞ্জিনের জ্বালানি দক্ষতা উন্নত করে এবং মাইলেজ বাড়ায়।
যাযাদি/ এস