পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ইন্দো-বাংলা ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেডের চলতি ২০২২-২৩ হিসাব বছরের প্রথম তিন প্রান্তিকে (জুলাই-মার্চ) আগের হিসাব বছরের একই সময়ের তুলনায় শেয়ারপ্রতি আয় (ইপিএস) কমেছে প্রায় ৮৪ শতাংশ। ওষুধ ও রসায়ন খাতের কোম্পানিটির সর্বশেষ প্রকাশিত অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে।

প্রতিবেদন অনুসারে, চলতি হিসাব বছরের প্রথম তিন প্রান্তিকে ইন্দো-বাংলা ফার্মাসিউটিক্যালসের ইপিএস হয়েছে ১০ পয়সা। এর আগের হিসাব বছরের একই সময়ে যা ছিল ৬২ পয়সা। সে হিসাবে এক বছরের ব্যবধানে কোম্পানিটির ইপিএস কমেছে ৫২ পয়সা বা ৮৩ দশমিক ৮৭ শতাংশ। আর সর্বশেষ তৃতীয় প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ) কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ১ পয়সা। এর আগের হিসাব বছরের একই সময়ে যা ছিল ১২ পয়সা। এ বছরের ৩১ মার্চ শেষে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি নিট সম্পদমূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ১৩ টাকা ৯৯ পয়সায়।

সর্বশেষ ৩০ জুন সমাপ্ত ২০২১-২২ হিসাব বছরে শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ১ শতাংশ নগদ লভ্যাংশের সুপারিশ করেছে ইন্দো-বাংলা ফার্মাসিউটিক্যালসের পরিচালনা পর্ষদ। আলোচ্য হিসাব বছরে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছে ২২ পয়সা। এর আগের হিসাব বছরের একই সময়ে যা ছিল ১ টাকা ১৮ পয়সা। গত বছরের ৩০ জুন শেষে কোম্পানিটির এনএভিপিএস দাঁড়ায় ১৩ টাকা ৯৮ পয়সায়। আগের হিসাব বছর শেষে যা ছিল ১৪ টাকা ২৯ পয়সায়।

৩০ জুন সমাপ্ত ২০২০-২১ হিসাব বছরের জন্য শেয়ারহোল্ডারদের মোট ৭ শতাংশ লভ্যাংশ দিয়েছে কোম্পানিটি। এর মধ্যে উদ্যোক্তা ও পরিচালক বাদে অন্য শেয়ারহোল্ডারদের ৪ দশমিক ৫ শতাংশ নগদ এবং ইনভেস্টমেন্ট করপোরেশন অব বাংলাদেশ (আইসিবি) ও সাধারণ শেয়ারহোল্ডারদের ৩ শতাংশ স্টক লভ্যাংশ দেয়া হয়েছে।

ঢালাও দরপতন শেয়ারবাজারে

যাযাদি/ এসএম