জঁষব-৩: কীভাবে কোনো কাজ সম্পাদিত হয়, তা বোঝাতে

নু ব্যবহৃত হয়।

যেমন: (ধ) ডব পড়ৎৎবংঢ়ড়হফ ুড়ঁ নু ষবঃঃবৎ.

জঁষব-৪: কোনো কিছুর ফলে কোনো কিছু ঘটে বোঝাতে 'ঃযব' ব্যতীত বিশেষ বিশেষ হড়ঁহ-এর পূর্বে নু ব্যবহৃত হয়।

যেমন: (ধ) ঞযব :ড়ি ড়ষফ ভৎরবহফং সবঃ নু পযধহপব.

জঁষব-৫: নির্দিষ্ট সময়ের পূর্বে বোঝাতে নু ব্যবহৃত হয়।

যেমন: (ধ) চষবধংব ংবহফ সব :যব পড়ঢ়ু নু ১১ ড়'পষড়পশ?

জঁষব-৬: কোনো ব্যক্তি বা বস্তু অতিক্রম করা অর্থে নু ব্যবহৃত হয়।

যেমন: (ধ) ঐব ধিষশবফ নু সব ংঢ়বধশরহম.

জঁষব-৭: কোনো বস্তুর মাত্রা বা পরিমাপ বোঝাতে নু ব্যবহৃত হয়।

যেমন: (ধ) ঞযব নঁষষবঃ সরংংবফ যরস নু :ড়ি রহপযবং.

জঁষব-৮: কোনো ব্যক্তি বা বস্তুর অংশবিশেষ বোঝাতে নু ব্যবহৃত হয়।

যেমন: (ধ) ও :ড়ড়শ যরস নু :যব যধহফ.

ইবষড়

ি

জঁষব-১: কোন কিছু বা বস্তুর তুলনায় নিচু স্তরে বা অবস্থানে থাকা অর্থে নবষড়ি ব্যবহৃত হয়।

যেমন: ধ) চষবধংব ংরমহ নবষড়ি :যরং ষরহব.

জঁষব-২: কোনো ব্যক্তি বা বস্তু থেকে নিম্নমানের বা কম পরিমাণের বোঝাতে নবষড়ি ব্যবহৃত হয়।

যেমন: ধ) ঞযব ঢ়ৎড়ফঁপঃ ধিং নবষড়ি ংঃধহফধৎফ.

অপৎড়ংং

জঁষব-১: বস্তুর এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্ত বোঝাতে ধপৎড়ংং ব্যবহৃত হয়।

যেমন: (ধ) ও ধিষশবফ ধপৎড়ংং :যব ৎড়ধফ.

জঁষব-২: অঙ্গের ওপর বোঝাতে ধপৎড়ংং ব্যবহৃত হয়।

যেমন: (ধ) ঐব যরঃ যরস ধপৎড়ংং :যব ভধপব.

জঁষব-৩: একটি স্থানের প্রপ্রন্ত অঞ্চল কিংবা অনেক লোকের মাঝে বোঝাতে ধপৎড়ংং ব্যবহৃত হয়।

যেমন: (ধ) ঈৎরপশবঃ রং যরমযষু ঢ়ড়ঢ়ঁষধৎ ধপৎড়ংং :যব পড়ঁহঃৎু.

ওহঃড়

জঁষব-১: কোনো কিছুর অভিমুখে বোঝাতে রহঃড় ব্যবহূত হয়।

যেমন: (ধ) ঝঢ়বধশ পষবধৎষু রহঃড় :যব সরপৎড়ঢ়যড়হব.

জঁষব-৩: নির্দিষ্ট সময়ে অবতীর্ণ হওয়া বোঝাতে রহঃড় ব্যবহৃত হয়।

যেমন: (ধ) ঐব ফরফহ্থঃ মবঃ সধৎৎরবফ ঁহঃরষ যব ধিং বিষষ রহঃড় যরং ভড়ৎঃরবং.

জঁষব-৪: অবস্থার পরিবর্তন বোঝাতে রহঃড় ব্যবহৃত হয়।

যেমন: (ধ) ডবধঢ়ড়হং :ঁৎহ ঢ়রবপব রহঃড় ধিৎ.

ওহ

জঁষব-১: স্থানে কিংবা এলাকার মধ্যে বোঝাতে রহ ব্যবহৃত হয়।

যেমন: (ধ) ঐব ষরাব রহ অংরধ.

জঁষব-২: কোনো বস্তুর ভেতরে বোঝাতে রহ ব্যবহৃত হয়।

যেমন: (ধ) ও ধিং ৎড়ধসরহম রহ :যব নড়ী.

জঁষব-৩: কালে বা সময়ে বোঝাতে রহ ব্যবহৃত হয়।

যেমন: (ধ) ওঃ ৎধরহং ধষষ :যব :রসব রহ :যব ৎধরহু ংবধংড়হ.

জঁষব-৪: কোনো বস্তুর অবয়বের মধ্যে কিংবা কোনো বস্তুকে পরিবেষ্টন করা অর্থে রহ ব্যবহৃত হয়।

যেমন: (ধ) ঝযবসধ ধিং ষুরহম রহ যবৎ নবফ.

জঁষব-৫: কোনো কিছু পরিধান করা অর্থে রহ ব্যবহৃত হয়।

যেমন:(ধ) ঝযব পধসব যবৎব রহ নষধপশ ফৎবংং.

জঁষব-৬: পারিপার্শ্বিক অবস্থা বর্ণনা করতে রহ ব্যবহৃত হয়।

যেমন: (ন) উড়হ্থঃ ঢ়ষধু রহ :যব ংঁহ.

জঁষব-৭: কোনো কিছু অংশগ্রহণ কিংবা নিয়োজিত হওয়া অর্থে রহ ব্যবহৃত হয়।

যেমন: (ধ) ঐব :ড়ড়শ ঢ়ধৎঃ রহ :যব ভৎববফড়স ভরমযঃ.

ঋৎড়স

জঁষব-১: কোনো ব্যক্তি বা বস্তু যে স্থান থেকে যাত্রা শুরু করে তা বোঝাতে ভৎড়স ব্যবহৃত হয়।

যেমন: (ধ) ডব ংঃধৎঃবফ ভৎড়স ড়ঁৎ যড়সব.

জঁষব-২: কোনো ব্যক্তি বা প্রদান করা বা প্রেরণ করা অর্থে ভৎড়স ব্যবহৃত হয়।

যেমন: (ধ) ও ৎবপবরাব :যব সড়হবু ভৎড়স যবৎ.

জঁষব-৩: কোনো ব্যক্তি বা বস্তুর উৎপত্তি বোঝাতে ভৎড়স ব্যবহৃত হয়।

যেমন: (ধ) ও সধফব পৎধভঃং ভৎড়স ংঃৎধ.ি

জঁষব-৪ : কোনো ব্যক্তির অবস্থান বা দৃষ্টিকোণ বোঝাতে ভৎড়স ব্যবহৃত হয়।

যেমন: (ধ) ণড়ঁ পধহহড়ঃ ংবব :যব ংঁহ ভৎড়স :যব লধরষ.

ধ) ঞযব ঢ়ধৎঃু ধিং ড়ঁংঃবফ ভৎড়স ঢ়ড়বিৎ ধভঃবৎ বরমযঃববহ ুবধৎং. (ন) ঝযব ধিং ংবঢ়ধৎধঃবফ ভৎড়স যবৎ ভধসরষু.

জঁষব-৫: কোনো কিছু প্রতিরুদ্ধ হওয়া বোঝাতে ভৎড়স ব্যবহৃত হয়।

যেমন: (ধ) ডব ঢ়ৎবাবহঃবফ ড়ঁৎ ংড়হ ভৎড়স নবরহম ধৎৎড়মধহঃ.

জঁষব-৬: কোনো দুজন ব্যক্তি বা বস্তুর মধ্যে পার্থক্য বোঝাতে ভৎড়স ব্যবহৃত হয়।

যেমন: (ধ) ঝরসরষব রং ফরভভবৎবহঃ ভৎড়স সবঃধঢ়যড়ৎ.

হ পরবর্তী অংশ আগামী সংখ্যায়