বোরো মৌসুমের শুরুতেই বীজতলা তৈরি ও পরিচর্যায় ব্যস্ত সময় পার করছেন চাষিরা। ধানের চারা যাতে নষ্ট না হয় তার জন্য বেড পদ্ধতিসহ বিভিন্ন নিরাপদ পদ্ধতিতে আদর্শ বীজতলা তৈরি করে।
বীজতলা করেছে চাষি। আবহাওয়া ভাল থাকায় এবার ধানের চারা হয়েছে ভাল। আর কিছুদিনের মধ্যে জমিতে ধানের চারা রোপণ করবে চাষি। তবে বর্তমান সার সংকট নিয়ে চিন্তিত বোরো চাষিরা।
মেহেরপুরে বোরো ধানের চারা সংকট এড়াতে ও পুষ্ট চারা পেতে কৃষি বিভাগের পরামর্শে আদর্শ বেড পদ্ধতিতে বীজতলা তৈরি করেছে বোরো চাষিরা। তাই চাষিদের এখন ব্যস্ত সময় কাটছে বোরো বীজতলায়। আবহাওয়া ভাল থাকায় এবার ধানের চারা হয়েছে ভাল। আর কিছুদিনের মধ্যে জমিতে ধানের চারা রোপণ করবে চাষি। চাষিরা জানান, বেড পদ্ধতিতে বীজতলা করায় ধানের চারা নষ্ট হয়নি এবং চারাগুলো পুষ্ট হয়েছে। তবে বোরো আবাদের শুরুতে চাষিরা সার নিয়ে চিন্তিত। যদি বর্তমানে যে সার সংকট চলছে যদি বোরো রোপনের সময় এই সংকট থাকে তবে বোরো আবাদ বিঘ্নিত হবে।
বোরো আবাদের লক্ষ্যমাত্রা পূরণে বীজতলা যাতে নষ্ট না হয় তার জন্য চাষিদের বিভিন্ন পরামর্শ দিচ্ছে কৃষি বিভাগের মাঠকর্মীরা।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক বিজয় কৃষ্ণ হালদার যায়যায়দিনকে জানান, চলতি বোরো মৌসুমে আবাদের লক্ষমাত্রা ধরা হয়েছে ১৯ হাজার ৪২৭ হেক্টর জমিতে। সেই হিসেবে এই লক্ষ্যমাত্রা পূরণে ৯৭৮ হেক্টর জমির বীজতলা তৈরী করা হয়েছে। কাংখিত বোরো আবাদের লক্ষ্যমাত্রা পূরণ হবে বলে তিনি মনে করেন।