চুমু ব্যাপারটার মধ্যেই অন্যরকম একটা উষ্ণতা থাকে। মানুষ তার সবচেয়ে প্রিয়জনকে চুমুর মাধ্যমে ভালোবাসার জানান দেন। বিজ্ঞান বলছে, ঠোঁটে ঠোঁট রেখে চুমুতে ডুবে গেলে অনেক রকম রোগ অসুখ থেকে দূরে থাকা যায়। শুধু তাই নয়, আরও অনেক রকম সুবিধাও পাওয়া যায়।
বিশেষজ্ঞরা বলেন, চুমু খেলে ইমিউনিটি বাড়ে। জন্মগত চোখের সমস্যা দূর হয়। এছাড়াও আরও বেশ কিছু জন্মগত জটিল রোগও সেরে যায়। ঠোঁটের সংস্পর্শে সাইটোমেগালোভাইরাস শরীরের নানা উপকার করে। চুমু খাওয়ার সময় মানুষের পালস রেট প্রতি মিনিটে প্রায় ১১০ থাকে। স্বাভাবিক অবস্থায় এই রেট থাকে ৭২।
চুমু যেকোনো সম্পর্ককে আরও গভীরে যেতে সাহায্য করে। গাঢ়ভাবে চুমু খাওয়ার ফলে প্রতি মিনিটে আমাদের ক্যালোরি ১২ শক্তি ব্যয় হয়। ফলে আপনি আপনার প্রিয়জনের একটা গন্ধ পান। সেখান থেকেই তৈরি হয় গভীর বন্ধন।
প্রতিদিন তিনটি গভীর চুমু খেলে (গড়ে ২০ সেকেন্ড) আমাদের শরীরের আধ কেজি ওজন ঝরে! যদিও এর সত্যতা এখনও প্রতিষ্ঠিত নয় তবে এই তথ্য সত্যিই বিস্ময় জাগানোর মতো। আমরা নই, এমনটা কিন্তু বিজ্ঞানই বলছে।
এক গবেষণা থেকে জানা যায়, পাঁচ মিনিট টানা চুমু খেতে হবে। তবেই ঝরবে ক্যালোরি। এবং তা মোটামুটি ১০ মিনিট ট্রেডমিলে ছোটার সমান। যেকোনো মানুষের মুখের ভেতরে প্রায় ৭০০ প্রকারের ব্যাকটেরিয়া থাকতে পারে। যে কারণে নিবিড়ভাবে চুমু খাওয়ার সময় সেসব ব্যাকটেরিয়ার আদান-প্রদান হয়।
যাযাদি/ এম