সচিবালয়ের অভ্যন্তরে স্থাপিত ক্যান্টিন পরিচালনা নিয়ে মারামারি করেছে দুই গ্রুপ। এই ঘটনায় এক পক্ষের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ করেছে অন্যপক্ষ। হামলাকারী গ্রুপের ডাকে কোনও আন্দোলনে না যাওয়ারও হুঁশিয়ারি দিয়েছেন তারা।
রোববার (২৯ জুন) দুপুরে সচিবালয়ে কর্মকর্তা-কর্মচারী সংযুক্ত পরিষদের ‘নূরুল-মোজাহিদ’ অংশের মহাসচিব মোজাহিদুল ইসলাম সেলিমের নেতৃত্বে অন্তত ২০-২৫ জন কর্মচারী বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করেন। তারা পরিষদের অন্য অংশের সভাপতি বাদিউল কবীরের বিরুদ্ধে স্লোগান দেন এবং হামলাকারীদের বিচার দাবি করন।
এ সময় মোজাহিদুল ইসলাম সেলিম বলেন, ‘গত ২৪ জুলাই সন্ধ্যায় নূরুল ইসলামসহ পরিষদের শীর্ষ নেতাদের ওপর অতর্কিত হামলা হয়। নূরুল ইসলাম এখনও হাসপাতালে ভর্তি আছেন। সেদিন সন্ধ্যার পর থেকে সকাল ৭টা পর্যন্ত সচিবালয়ের ৪ নম্বর ভবনের সব সিসি ক্যামেরা বন্ধ ছিল। এটা কার নির্দেশে?’
সিসিটিভি ফুটেজ দেখে হামলাকারীদের শনাক্ত করার দাবি জানিয়ে তিনি বলেন, ‘সচিবালয়ে মাস্তানি করার জায়গা না। ১৮ হাজার কর্মচারীকে সঙ্গে নিয়ে আমরা তাদের প্রতিহত করবো। আজ হোক, কাল হোক- এখান থেকেই বিচার করবো।’