কিশোরগঞ্জের কুলিয়ারচরসহ চার উপজেলার স্বাস্থ্য কমপেস্নক্সসহ ডাক্তার, অ্যাম্বুলেন্স ও ড্রাইভার পদ শূন্য থাকায় সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে রোগীরা।
এসব উপজেলায় ৩১ শয্যাবিশিষ্ট হাসপাতাল থেকে ৫০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালে সরকার উন্নিত করা হলেও সেবার মানের দিক থেকে তেমন কোনো উন্নতি হয়নি।
অসহায় মানুষ এসব হাসপাতাল থেকে শুধুমাত্র প্যারাসিটামল, গ্যাস্ট্রিকের ওষুধ ছাড়া অন্য কোনো দামি ওষুধ পায় না বলে এলাকায় অভিযোগ রয়েছে।
কুলিয়ারচর হাসপাতালে অ্যাম্বুলেন্স ও ড্রাইভার না থাকার কারণে গরিব মানুষ সেবা পাচ্ছে না। খাবারের বিষয়ে রোগীরা বলেন, নিম্নমানের খাবার দেওয়া হয় প্রতিনিয়ত। কিন্তু ডাক্তার সংকটের কারণে পার্শ্ববর্তী উপজেলায় প্রাইভেট হাসপাতালে গিয়ে চিকিৎসা করতে তাদের হিমশিম খেতে হয়।
কুলিয়ারচর উপজেলা প.প. ও স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. আদনান বলেন, ড্রাইভারের জন্য সরকার নিয়োগ দিয়েছেন ইন্টারভিউ এরপর এ উপজেলায় আর রোগীদের ভোগতে হবে না।