আজকের যায়যায়দিন

কারিগরি ও বৃত্তিমূলক শিক্ষার প্রসারে ডিপেস্নামা ইঞ্জিনিয়ারিং শিক্ষা কোর্সকে বিএসসি (পাস) সমমান মর্যাদা দেওয়ার উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়েছে ইনস্টিটিউশন অব ডিপেস্নামা ইঞ্জিনিয়ার্স, বাংলাদেশ (আইডিইবি)।

শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের এ উদ্যোগ 'বাধাগ্রস্ত' করতে ডিগ্রি ইঞ্জিনিয়ারদের সংগঠন ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন, বাংলাদেশ (আইইবি) যে প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছে, তা অনভিপ্রেত ও অগ্রহণযোগ্য বলেও উলেস্নখ করেন আইডিইবি নেতারা। তারা এর প্রতিবাদ ও দাবি আদায়ে এক মাসব্যাপী কর্মসূচি ঘোষণা করেছেন। শনিবার রাজধানীর কাকরাইলে আইডিইবি ভবনে সংবাদ সম্মেলনে দাবি ও কর্মসূচি তুলে ধরা হয়।

সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য দেন আইডিইবির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সাধারণ সম্পাদক মো. শামসুর রহমান।

তিনি বলেন, ডেস্ক ও ফিল্ড ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে সুষ্ঠু ধারাবাহিকতা বজায় রাখার স্বার্থে প্রকৌশলীদের গবেষণা, উদ্ভাবনী ও পরিকল্পনায় মনোযোগ বাড়াতে হবে। পাশাপাশি ডেস্ক ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে নিয়োজিত ডিপেস্নামা ইঞ্জিনিয়ারদের দক্ষতা উন্নয়নে এ শিক্ষা আধুনিকায়ন করা প্রয়োজন।

ডিম মুরগিতে উত্তাপ অব্যাহত

কারিগরি ও বৃত্তিমূলক শিক্ষাকে জনপ্রিয় করার স্বার্থে ডিপেস্নামা ইঞ্জিনিয়ারদের মান-মর্যাদা বৃদ্ধির লক্ষ্যে বিএসসি (পাস) কোর্সের সমমান মর্যাদা দিতে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগ অবিলম্বে বাস্তবায়ন, জাতীয় মেধার অপচয় রোধ ও প্রশাসনে শ্রেণি-স্বার্থ দ্বন্দ্ব নিরসন, রাষ্ট্রের অর্থ অপচয় রোধে প্রশাসনিক ক্যাডারে বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং সনদধারীদের প্রবেশ রোধে পেশা পরিবর্তনের সিদ্ধান্ত বন্ধ করা, প্রধানমন্ত্রীর প্রতিশ্রম্নত ডিপেস্নামা ইঞ্জিনিয়ারদের পদোন্নতির কোটা ৫০ শতাংশে উন্নীত করা এবং ডিপেস্নামা ইঞ্জিনিয়ারিং উত্তীর্ণদের ক্রেডিট ওয়েভার দিয়ে দুই বছরে ডিগ্রি ইঞ্জিনিয়ারিং সম্পন্ন করার সুযোগ দিতে চার দফা দাবি জানানো হয়।

ঘোষিত দাবি বাস্তবায়নে সংবাদ সম্মেলন থেকে মাসব্যাপী আন্দোলনের কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়।