নওগার ধামইরহাটে ১১৩ টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মধ্যে ৫১ টি বিদ্যালয়ে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে চলছে। এ সব বিদ্যালয় গুলোতে প্রধান শিক্ষক পদ শুন্য থাকায় পডা- লেখা ও প্রশাসনিক কাজে বিরুপ প্রভাব পডছে।
উপজেলা শিক্ষা অফিস সুত্রে জানা যায় যে, ৫১ টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষক শুন্য পদের মধ্যে ২০১৮ সালে থেকে উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তার অনুমোদনে ১৬ টি বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষকের চলিত দায়িত্বে আছেন । যেসব বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষক নেই সে সব বিদ্যালয়ে শ্রেনী কক্ষের পাঠদান ব্যহত হচ্ছে। আর প্রধান শিক্ষক না থাকায় একজন শিক্ষক তো এমনি কমে যাচ্ছে।
আবার সেই বিদ্যালয়ের শিক্ষক এর মধ্যে থেকে যিনি সিনিয়র তাকে প্রধান শিক্ষক এর দায়িত্ব পালন করতে হচ্ছে। অপর দিকে অফিসের বিভিন্ন কাজে সময় দিতে হয়। সে কারনে তার শ্রেণির পাঠদান বন্ধ হয়ে পডে। ঐ সকল বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের শিক্ষার একটা ঘাটতি থেকে যায়। প্রধান শিক্ষক না থাকায় শিক্ষক ঘাটতি থাকার কারনে সহকারী শিক্ষক গন ৫ টি ক্লাশ সঠিক ভাবে নিতে পারেন না।
যার ফলে শিক্ষার্থীরা সকল বিষয় গুলোর সম্পূর্ণ ধারণা পায় না। উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা জনাব রবিউল ইসলাম এর নিকট জানতে চাইলে তিনি বলেন যে সব বিদ্যালয় গুলোতে প্রধান শিক্ষক পদ শুন থাকায় পাঠদানের বিঘ্ন ঘটছে তবে প্রধান শিক্ষক এর সংকটের বিষয় উর্ধবতন কতৃপক্ষকে জানানো হয়েছে । বিভিন্ন মামলার জটিলতার কারনে এই সংকট সৃষ্টি হয়েছে ।
যাযাদি/ এমএস