সিআইডির বিশেষ পুলিশ সুপার (মিডিয়া) জসীম উদ্দিন খান জানান, ‘ইন্টারপোলের ক্রাইম অ্যাগেইনস্ট চিলড্রেন ইউনিটের’ একটি গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে ঢাকাস্থ ন্যাশনাল সেন্ট্রাল ব্যুরোর (এনসিবি) মাধ্যমে সিআইডির সাইবার পুলিশ সেন্টার (সিপিসি) অভিযোগ সম্পর্কে জানতে পারে। তথ্য অনুযায়ী, বাংলাদেশের একজন নাগরিক অপ্রাপ্তবয়স্ক শিশুদের পর্নোগ্রাফি ভিডিও বিভিন্ন ডিজিটাল মাধ্যমে তৈরি, সংরক্ষণ ও প্রচার করে আসছিলেন।
সিআইডির সাইবার মনিটরিং টিম প্রযুক্তিগত সহায়তায় অভিযুক্তকে সনাক্ত করে। অভিযুক্ত এখলাছ আলী নাটোর জেলার লালপুর থানার কামারহাতি গ্রামের এসকেন আলীর ছেলে। তিনি গাজীপুরের হোসেন ডাইং অ্যান্ড প্রিন্টিং মিলস লিমিটেডে আইটি বিভাগের সহকারী ব্যবস্থাপক হিসেবে কর্মরত ছিলেন।
তদন্তে জানা যায়, অভিযুক্ত ব্যক্তি টেলিগ্রামসহ বিভিন্ন অনলাইন প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করে অপ্রাপ্তবয়স্ক শিশুদের পর্নোগ্রাফিক ভিডিও সংগ্রহ করতেন এবং তা মোবাইল ফোনে সংরক্ষণ ও প্রচার করতেন। গত ১ জুন সিআইডির সাইবার ইন্টেলিজেন্স অ্যান্ড রিস্ক ম্যানেজমেন্ট টিম তথ্যপ্রযুক্তির মাধ্যমে আসামির অবস্থান সনাক্ত করে অভিযান পরিচালনা করে তাকে গ্রেপ্তার করে।