টঙ্গীতে ৪৯ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর পদপ্রার্থী মোঃ কামরুল ইসলাম কামুর নির্বাচনী প্রস্তুতিমূলক সভা, উঠান বৈঠক গতকাল শনিবার এরশাদ নগর ৫নং বেড়িবাধ এলাকায় অনুষ্ঠিত হয়েছে।
৫নং ব্লক বিএনপির সিনিয়র সহ সভাপতি মোঃ আব্দুল মান্নান মোল্লার সভাপতিত্বে এবং ৪৯ নং ওয়ার্ড যুবদলের সহ-সভাপতি মোঃ শাহজাহান মিয়ার পরিচালনায় উঠান বৈঠকে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন গাজীপুর সিটি কর্পোরেশনের ৪৯ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর পদপ্রার্থী বৃহত্তর টঙ্গী থানা যুবদলের সাবেক ১ নং সহ সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ কামরুল ইসলাম কামু।
বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন গাজীপুর সিটি করপোরেশনের সাবেক সংরক্ষিত মহিলা কাউন্সিলর বিএনপি নেএী মোসাঃ নাসরিন আক্তার শিরিন,বক্তব্য রাখেন ৪৯ নং ওয়ার্ড বিএনপি'র সাবেক সভাপতি মোঃ মজিবুর রহমান মাষ্টার, সাবেক সহ সভাপতি মোঃ শরিফ আহম্মেদ, বাদল মিয়া, মহিলা দলের নেএী মোসাঃ মুক্তা বেগম, মোসাঃ সূর্য বানু, মোসাঃ লাইলী বেগম,মোসাঃ রোকসানা বেগম, পান্না শেখ,স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা মোঃ শাকিল আহম্মেদ, যুবদল নেতা মোঃ হীরা মিয়া, জয়নাল আবেদীন, দেলোয়ার হোসেন, মুজাম্মেল হোসেন, বাচ্চু মিয়া, মুনসুর আহম্মেদ প্রমুখ।
এসময় ৪৯ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর পদপ্রার্থী, বৃহত্তর টঙ্গী থানা যুবদলের সাবেক ১ নং সহ সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ কামরুল ইসলাম কামু অতীতের ফ্যাসিবাদী আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগ সহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতা কমীদের সন্ত্রাসী কার্যক্রম সহ সাবেক কাউন্সিলর দের সাধারণ নিরীহ মানুষদের নিয়ে কিভাবে হয়রানি করছেন তা তুলে ধরে বক্তব্য রাখেন।
কামরুল ইসলাম কামু আরো বলেন সে যদি ভবিষ্যতে কাউন্সিলর হতে পারেন এরশাদনগরের যে বদনাম রয়েছে সন্ত্রাস চাঁদাবাজদের এলাকা এরশাদনগর, মাদক ব্যবসায়ীদের আস্তানা এরশাদনগর, তা মুক্ত করবেন, এছাড়া পুরো এরশাদনগর এলাকা ও ৪৯ নং ওয়ার্ড সিসি ক্যামেরার আওতায় নিয়ে আসবেন।
এরশাদ নগর এলাকায় একটি পুলিশ ক্যাম্প, পুলিশ ফাঁড়ি স্থাপন করবেন। প্যাসিবাদী আওয়ামী লীগ সরকার দেশ ছাড়ার পর কামরুল ইসলাম কামুর নেতৃত্বে ১শ ৫০ জন য়ের বেশি মাদক ব্যবসায়ী, ছিনতাইকারী, ও সন্ত্রাসী ধরে পুলিশের হাতে সোপর্দ করেছেন, তার এ কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে বলে তিনি ব্যক্ত করেন। ৪৯ নং ওয়ার্ড বাসি কামরুল ইসলাম কামুর দিকে সু দৃষ্টি দেওয়ার জন্য জোর দাবি জানান।