শেরপুর জেলার ঝিনাইগাতী ও শ্রীর্বদী উপজেলা নিয়ে শেরপুর তিন আসনটিতে বিএনপির দূর্দিনে একক প্রার্থী বর্তমান দলের সু সময়ে দলের মধ্যে গ্রুপিং করে উত্তপ্ত ও মৌসুমী পার্থীরা বসন্তের কোকিলের মতো আগমন ঘটেছে । শেরপুর জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি সাবেক তিনবারের এমপি ও কেন্দ্রীয় বিএনপির নির্বাহী সদস্য মাহমুদুল হক রুবেল বিগত ১৭ বছর দলের নির্যাতন, অত্যাচার সহ্য করে শেরপুর তিন আসনের নেতাকর্মীদের খোঁজ খবর নিয়ে তার সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দেন ।
নেতাকর্মীদের হাইকোর্ট থেকে মামলার জামিন করে তার পরিবারকে নিজ অর্থায়নে সাহায্য করে বিগত সময়ে বিএনপিকে চাঙ্গা রাখেন । দলের হাল ধরে তার নির্বাচনী এলাকায় অনেক বিএনপি নেতাকর্মীদের সন্তানদের লেখা পড়া করার খরচ সাধ্য মতো বহন করে আপদে বিপদে সমসময় খোঁজ নিয়েছেন ।
এ ছাড়াও করোনাকালীন, বন্যা, হাতি উপদ্রপ, প্রাকৃতিক দূর্যোগ ও ক্ষতিগ্রস্থদের মাঝে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন । মাহমুদুল হক রুবেল তার পিতা মরহুম ডা: সেরাজুল হক বিএনপির সংসদ সদস্য ছিলেন ১৯৯১ সালে । তার বাবার কারণে বিএনপির আদর্শ রাজনীতি মনে প্রাণে বিশ্বাস করে মেহনতি মানুষের পাশে থেকে তারেক জিয়ার সালাম ও খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় অগ্রণী ভূমিকা রেখেছেন ।
৫ই আগস্টের পর শেরপুর তিন আসনে বিএনপির মধ্যে কমিটি নিয়ে গ্রæপিং লক্ষ্য করা গেলেও রুবেল বিরোধী একটি অংশ নেতৃত্ব নিয়ে ছদ্দবেশে সমালোচনা শুরু করে দলের ক্ষতি সাধিত করে চলছে বলে ত্যাগী নেতারা জানান । দলের কান্ডারী হয়ে দূর্দিনে যারা জেল জুলুম অত্যাচার সহ্য করেছে আজ সূসময়ে তাদের বঞ্চিত করে বসন্তের কোকিলের মতো অনেকের আগমন ঘটছে বলে দলীয় অনেক সমর্থক জানান ।
ইতি পূর্বে দলের মধ্যে একক সংসদ সদস্য প্রাথী থাকলেও ৫ই আগস্টের পর ২/১জনের নাম শুনা গেলেও তাদের জনবান্দব ও দলের মধ্যে কোন অবদান নেই বলে জানা গেছে । ঝিনাইগাতী উপজেলা বিএনপির যুঘ¥ আহবায়ক আব্দুল মান্নান জানান সংসদ নির্বাচনে বিএনপির একক প্রার্থী মাহমুদুল হক রুবেল যার কোন বিকল্প নেই । এ ব্যাপারে মাহমুদুল হক রুবেল বলেন দলের মধ্যে দূর্দিনে কাজ করে মানুষের সেবা করেছি আমার বাবা এমপি ছিল আমি তিন বার এমপি ছিলাম ।
এই আসন থেকে দলের প্রতি আমার দৃড় বিশ্বাস আছে আমি দলের মনোনয়ন পাব । বিএনপি বিশাল একটি দল সময় এসেছে নেতৃত্ব নিয়ে সামান্য গ্রুপিং লবিং হবে সেটা দলের কোন ক্ষতি হবে না বলে জানান । সাধারণ নেতাকর্মীরা দোসর হাসিনা সরকারের সময়ের অত্যাচার থেকে মুক্তি ও নতুন বাংলাদেশ নির্মাণে তারেক জিয়ার নেতৃত্বে এক্যবদ্ধ হয়ে সকলকে নির্বাচনের জন্যে প্রস্তুতি নিতে গ্রæপিং লবিং থেকে বেরিয়ে এসে এক কাতারে চলার আহবান রাখেন ।