৫ কার্যদিবসের জায়গায় পেরিয়ে গেছে প্রায় ২০ কার্যদিবস। তবে এখনো রিপোর্ট জমা দিতে পারেনি নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের(নোবিপ্রবি) শিক্ষার্থী তারেক মাহমুদ সিয়ামের মৃত্যুকে কেন্দ্র করে গঠন করা তদন্ত কমিটি।
রেজিস্ট্রার(চলতি দায়িত্ব) স্বাক্ষরিত তদন্ত কমিটিতে আহবায়ক হিসেবে দায়িত্ব পান বিশ্ববিদ্যালয়ের ইইই বিভাগের অধ্যাপক ড. মো: বেল্লাল হোসাইন এবং সদস্য-সচিব হন এসিসিই বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক মোহাম্মদ সাইফুল আলম।এছাড়াও কমিটিতে সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পান বিশ্ববিদ্যালয়ের ফার্মেসী বিভাগের অধ্যাপক ড. জামিউদ্দীন আহমেদ এবং নোয়াখালী পুলিশ হসপিটালের কার্ডিওলজি ও মেডিসিন বিশেষজ্ঞ ডা: এম. আবদুর রহিম, এমবিবিএস, বিসিএস (স্বাস্থ্য), এমডি (কার্ডিওলজি)।
সিয়ামের সেদিনের মৃত্যুর ঘটনায় কাদের গাফলতি ও অবহেলা জড়িত তা শীঘ্রই জানতে চান শিক্ষার্থীরা।
শিক্ষার্থীরা বলেন, আমরা আর কোনো সিয়ামকে হারাতে চাইনা। আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিটি সেক্টর শিক্ষার্থীবান্ধব হবে এটাই আমাদের চাওয়া। যারা বিভিন্ন সময় শিক্ষার্থীদের হয়রানি করে তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির আওতায় আনলে বাকিরাও আর সাহস পাবেনা।
তদন্ত কমিটির আহ্বায়ক অধ্যাপক ড.বেলাল হোসাইন বলেন, আমাদের সব কিছু রেডি আছে, আমাদের রিপোর্টটা লিখতে দেরি হচ্ছে। আগামী সপ্তাহের মধ্যে আমরা জমা দেওয়ার চেষ্টা করবো।
উপ-উপাচার্য রেজোয়ানোল হক বলেন, তদন্ত রিপোর্ট জমা দিতে কালক্ষেপণ হওয়ার বিষয়টি নিয়ে আমি তদন্ত কমিটির সাথে কথা বলবো।
উপাচার্য অধ্যাপক ড.ইসমাইল হোসাইন বলেন, তদন্ত কমিটিতে যিনি হেলথ এক্সপার্ট আছেন তিনি সময় বাড়িয়ে নিয়েছিলেন। তদন্তের আপডেটের বিষয়ে আমি কমিটির কাছে খোজ নিবো।
যাযাদি/এসএস