যশোরের শার্শা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অর্থের বিনিময়ে করোনার টিকা ও সার্টিফিকেট প্রদানের অভিযোগ উঠেছে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে।
উপজেলার দুর-দূরান্ত থেকে আসা সাধারণ মানুষ অভিযোগ করেন তাদের কাছ থেকে টাকা নেওয়া হয় কোরোনার টিকা ও সনদ দেয়ার বিনিময়ে।
তবে এই অভিযোগ অস্বীকার করেন উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডাক্তার ইউসুফ আলী।
সরেজমিনে তথ্য অনুসন্ধানে জানা যায়, শার্শা উপজেলা হাসপাতালে করোনার টিকা নিতে আসলে বিভিন্ন অজুহাতে টিকা গ্রহন কারীদের মোবাইল নাম্বারে যোগাযোগ করতে বলা হয়। পরে টাকার চুক্তি সম্পন্ন হলে দেওয়া হয় করোনার টিকা।
শনিবার সকালে টিকা নিতে আসা মিন্টু জানান, আমি সকালে হাসপাতালে টিকা নিতে আসলে আমার কাছে ১হাজার ৪শ’ টাকা দাবি করা হয়। টাকা না দিলে টিকা হবে না বলে জানিয়ে দেয়।
টিকা নিতে আসা আবুহুরাইরা জানান, আমি এক মাস আগে হাসপাতালে আসি টিকা নিতে। কিন্তু আমার কাছে ১৪ হাজার টাকা দাবি করা হয়। সে জন্য টিকা নিতে পারিনি। আবার এসেছি টিকা নিতে।
শার্শা উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ইউসুফ আলী ছুটিতে থাকায় মোবাইল ফোনে টাকা নেওয়ার বিষয়টি জানতে চাইলে তিনি অস্বীকার করে বলেন, আমি ছুটিতে আছি। এরকম কোন বিষয় আমার জানা নাই। অভিযোগ থাকলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।
যাযাদি/ এস