খুলনায় আন্দোলনকারীদের সঙ্গে সংঘর্ষ চলাকালে পুলিশ কনস্টেবল সুমন ঘরামীকে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় মামলা হয়েছে।
লবণচরা থানার এসআই মোস্তফা সাকলাইন বাদী হয়ে শুক্রবার রাতে লবণচরা থানায় মামলাটি দায়ের করেন। এ মামলায় অজ্ঞাত পরিচয় ১ হাজার থেকে ১২শ’ জনকে আসামি করা হয়েছে। এ মামলায় এখনও কেউ গ্রেপ্তার নেই বলে জানান লবণচরা থানার ওসি মমতাজুল হক।
পুলিশ জানায়, গত শুক্রবার সন্ধ্যায় খুলনার মোহাম্মদনগর এলাকায় আন্দোলনকারীদের পিটুনিতে নিহত হন সুমন ঘরামী। তার বাড়ি বাগেরহাট জেলার কচুয়া উপজেলায়। স্ত্রী ও মেয়েকে নিয়ে ভাড়া থাকতেন নগরীর বয়রা এলাকায়। তিনি খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশের সোনাাডাঙ্গা জোনের সহকারী কমিশনার সৌমেন বিশ্বাসের দেহরক্ষী ছিলেন।
পুলিশ কর্মকর্তা, আত্মীয়-স্বজন যাকেই পাচ্ছেন তাকে জড়িয়ে ধরে তার স্বামীকে ফিরিয়ে দেওয়ার আকুতি জানাচ্ছেন। তার আহাজারি দেখে চোখে পানি ধরে রাখতে পারছেন না আত্মীয়-স্বজন ও পুলিশ সদস্যরা।
শুক্রবার রাতে খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার মো. মোজ্জাম্মেল হক ও খুলনা রেজ্ঞ পুলিশের ডিআইজি সহ কর্মকর্তরা হাসপাতালে গিয়ে সান্তানা দেন নিহত পরিবারদেরকে । কিন্তু কোন সান্তনাতেই শান্ত হতে পারেননি নিহত স্ত্রী মিতু।
নিহত সুমন ঘরামী গ্রামের বাড়ি বাগেরহাট জেলার কচুয়া উপজেলায়। তিনি স্ত্রী ও মেয়েকে নিয়ে ভাড়া থাকতেন নগরীর বয়রা এলাকায়। তিনি খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশের সোনাডাঙ্গা জোনের সহকারী কশিশনার সৌমেন বিশ্বাসের দেহরক্ষী ছিলেন। শুক্রবার রাতে খুলনা মোহাম্মাদনগর এলাকায় আন্দোলনকারীদের গনপিটুনিতে নিহত হন তিনি ।
যাযাদি/ এসএম