৯ জুন শেষ হতে যাচ্ছে মার্কিন শুল্ক আরোপের ২ মাসের স্থগিত আদেশ। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা যায়যায়দিনকে জানিয়েছেন বৈঠকে ইতিবাচক সাড়া পাওয়া গেছে। সবকিছু ঠিক থাকলে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই আগের যে শুল্কহার ছিল তাই বহাল থাকবে।

ইরাকি তেলের আড়ালে ইরানি তেল পাচারকারী একটি নেটওয়ার্ক এবং হিজবুল্লাহ-নিয়ন্ত্রিত একটি আর্থিক প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে নতুন করে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে যুক্তরাষ্ট্র। 

পেন্টাগনের একটি অভ্যন্তরীণ মূল্যায়নে দেখা গেছে, কিছু অস্ত্রের মজুদ ‘অতিমাত্রায় কম’, তাই তাৎক্ষণিকভাবে ইউক্রেনে পাঠানো যুক্তিযুক্ত নয় বলে জানান নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক মার্কিন কর্মকর্তা।

যুক্তরাষ্ট্র বিপুল পরিমাণে ‘গাইডেড বোমা’ বিক্রি করছে ইসরায়েলের কাছে। এ লক্ষ্যে দেশটি গাইডেড বোমা কিট বিক্রি ও সংশ্লিষ্ট সব ধরনের সহায়তা দেওয়ার অনুমোদনও দিয়েছে। এই পদক্ষেপ ইসরায়েলকে বর্তমান ও ভবিষ্যৎ হুমকি মোকাবিলায় সক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করবে। মূলত অস্ত্র বিক্রির এই অনুমোদন এমন এক সময় দেওয়া হলো, যখন ইসরায়েল গাজা উপত্যকাজুড়ে হামলা অব্যাহত রেখেছে।

প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর ওপর ডিজিটাল পরিষেবা কর আরোপ করায় কানাডার সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্র বাণিজ্য আলোচনা ‘বন্ধ করছে’ বলে জানিয়েছেন দেশটির প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। এতে কয়েক মাসের শান্তিপূর্ণ সম্পর্কের অবসান ঘটিয়ে আবারো দুই প্রতিবেশীর মধ্যে উত্তেজনাময় বাণিজ্যবিরোধ শুরু হয়েছে। খবর এফটি।

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ঘোষণা করেছেন, ইরানের তিনটি গুরুত্বপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনায় সফলভাবে বোমা হামলা চালানো হয়েছে। 

ইসরায়েলি ও আরব কর্মকর্তাদের উদ্ধৃত করে প্রতিবেদনটি প্রকাশ করা হয়েছে। সোমবার (২৩ জুন) এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে টাইমস অব ইসরায়েল।

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় যুক্তরাষ্ট্রের বিমান হামলার পর পরই দেশটির সঙ্গে পুনরায় কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপন ও আলোচনার পরিবেশ তৈরিতে প্রকাশ্য ও গোপন দুই মাধ্যমেই বার্তা পাঠাচ্ছে ওয়াশিংটন। 

ইসরায়েলি হামলা অব্যাহত থাকলেও, কূটনৈতিক আলোচনার পথ খোলা রেখেছে ইরান। সুইজারল্যান্ডের জেনেভায় চলমান বৈঠকে অংশ নিতে উপস্থিত ইরানি প্রতিনিধি দলের পক্ষে এক বিবৃতিতে দেশটির সরকার মুখপাত্র ফাতেমেহ মোহাজেরানি এ কথা জানান।

ইরান ও ইসরায়েলের মধ্যে টানা হামলা-পাল্টা হামলা চলছে। পরিস্থিতি ক্রমেই উত্তপ্ত হয়ে উঠছে। ইতোমধ্যে জাতিসংঘসহ বিভিন্ন দেশ এই সংঘাত বন্ধের আহ্বান জানিয়ে এসেছে। তবে সংঘাতের অব্যাহত বিস্তার এবং উত্তেজনার প্রেক্ষাপটে ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের সরাসরি জড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা বাড়ছে। এমন পরিস্থিতিতে মধ্যপ্রাচ্যের আশপাশে বিশ্বের সবচেয়ে বড় বিমানবাহী রণতরী মোতায়েন করতে যাচ্ছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। শুক্রবার (২০ জুন) এ তথ্য জানিয়েছে জর্ডানভিত্তিক সংবাদমাধ্যম রয়া নিউজ।