শেয়ার

জ্বালানি খাতের তালিকাভুক্ত কোম্পানি এমজেএল বাংলাদেশ পিএলসির পর্ষদ ১১ হাজার সিবিএম প্রেশারাইজড এলপিজি ট্যাংকার কেনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ট্যাংকারের মূল্য ও আনুষঙ্গিক অন্যান্য ব্যয় মিলিয়ে এক্ষেত্রে কোম্পানিটির ব্যয় হবে ৩ কোটি ৪০ লাখ ডলার। গতকাল অনুষ্ঠিত সভায় এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে কোম্পানিটির পর্ষদ।

তথ্যানুসারে, নতুন তৈরি করা এলপিজি ট্যাংকারটি কিনতে ব্যয় হবে ৩ কোটি ২৫ লাখ ডলার। পাশাপাশি জাহাজ নির্মাণের তত্ত¡াবধান ফি, পরামর্শক ফি, পরিবর্তনসংক্রান্ত ব্যয়, অধিগ্রহণ খরচ, আইনি ফি, পরিচালন ব্যয় ও ভ্রমণ খরচ বাবদ আরো ১৫ লাখ ডলার ব্যয় হবে। সব মিলিয়ে এ খাতে কোম্পানিটির ব্যয় হবে ৩ কোটি ৪০ লাখ ডলার।

চলতি ২০২৩-২৪ হিসাব বছরের প্রথম প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর) এমজেএল বাংলাদেশের শেয়ারপ্রতি সমন্বিত আয় (ইপিএস) হয়েছে ২ টাকা ৭০ পয়সা, আগের হিসাব বছরের একই প্রান্তিকে যা ছিল ২ টাকা ১১ পয়সা। গত ৩০ সেপ্টেম্বর শেষে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি সমন্বিত নিট সম্পদমূল্য (এনএভিপিএস) দাঁড়িয়েছে ৪৭ টাকা ১ পয়সায়।

সর্বশেষ সমাপ্ত ২০২৩ হিসাব বছরের এমজেএল বাংলাদেশের সমন্বিত ইপিএস হয়েছে ৮ টাকা ৭৩ পয়সা, আগের হিসাব বছরের একই সময়ে যা ছিল ৬ টাকা ৩৬ পয়সা। গত ৩০ জুন শেষে কোম্পানিটির সমন্বিত এনএভিপিএস দাঁড়িয়েছে ৪৪ টাকা ২৭ পয়সায়। ঘোষিত লভ্যাংশ ও অন্যান্য এজেন্ডায় বিনিয়োগকারীদের অনুমোদন নিতে ২০ ডিসেম্বর বেলা ১১টায় ডিজিটাল প্লাটফর্মে বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) আহবান করা হয়েছে।

শেয়ার বাজারে টানা দরপতন, আতঙ্কে বিনিয়োগকারীরা

৩০ জুন সমাপ্ত ২০২২ হিসাব বছরের জন্য বিনিয়োগকারীদের ৫০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দিয়েছে এমজেএল বাংলাদেশ। ২০২০-২১ হিসাব বছরে শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ৫৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দিয়েছে এমজেএল বিডি। ২০১৯-২০ হিসাব বছরে জন্য শেয়ারহোল্ডারদের ৪৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দিয়েছিল কোম্পানিটি।

যাযাদি/ এসএম