গত বিপিএলের প্লে-অফে ওঠা চার দলের জন্য বরাদ্দ ৫৫ লাখ টাকা করে, অন্য তিন দলের জন্য ৪৫ লাখ টাকা করে। তবে এই অর্থ প্রাপ্তির জন্য বিসিবি শর্ত জুড়ে দিয়েছে। তা হলো, যেসব দল খেলোয়াড়দের শতভাগ পাওনা পরিশোধ করেছে, তাদেরই দেওয়া হবে বিপিএলের টিকিট বিক্রি থেকে আয়ের এই অংশ।
এছাড়া একাধিকবার নোটিশ দেওয়ার পরও যেসব ফ্র্যাঞ্চাইজি এখনো খেলোয়াড়দের পারিশ্রমিক পরিশোধ করেনি, তাদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেবে বিসিবি।
সবশেষ বিপিএলে খেলোয়াড়দের পারিশ্রমিক নিয়ে কম জল ঘোলা হয়নি। খেলোয়াড়দের চেক বাউন্স, অনুশীলন বয়কট, ম্যাচ না খেলার হুমকি, বিদেশীদের ম্যাচ বয়কটৃকত কিছু হয়েছে।
তবে এতো কিছুর মাঝেও বিসিবি এবার ফ্রাঞ্চাইজিদের পাশে দাঁড়িয়েছে। গত ১৭ ফেব্রুয়ারি বিসিবি সভাপতি ফারুক আহমেদ জানান, এবারের বিপিএলে টিকিট বিক্রি ও টিকিটের স্বত্ব বিক্রি মিলিয়ে মোট সোয়া ১৩ কোটি টাকার মতো আয় হয়েছে। সেখান থেকেই এবার ফ্র্যাঞ্চাইজিগুলোকে অর্থ বরাদ্দ দিল বিপিএল গভর্নিং কাউন্সিল।
ঈদুল আজহার আগেই এই টাকা দেওয়া হবে। তবে খেলোয়াড়েরা তাদের পারিশ্রমিক পেয়েছেন বলে প্রমাণ দেওয়ার পরই বিসিবির কাছ থেকে দলগুলো পাবে অর্থ।