আজকের যায়যায়দিন

র্দুনীতরি বরিুদ্ধে তাৎক্ষণকি ব্যবস্থা নতিে জলো প্রশাসকদরে তাগদি দয়িছেনে র্দুনীতি দমন কমশিনরে চয়োরম্যান। বলছেনে, জলো প্রশাসকরা সরকাররে প্রতনিধি।ি জলোয় কোনো র্দুনীতি হলে তথ্য পাওয়ার অনকে র্সোস তাদরে রয়ছে।ে র্দুনীতরি তথ্য পলেে তারা যনে বসে না থকেে সঙ্গে সঙ্গে পদক্ষপে ননে, যাতে র্দুনীতি বন্ধ হয়। জলো প্রশাসক সম্মলেনরে দ্বতিীয় দনিে মন্ত্রীরা নত্যিপণ্যরে বাজার নয়িন্ত্রণে রাখা, দশেে খাদ্যোৎপাদন বাড়ানো, পরবিশে সুরক্ষাসহ অন্যান্য বষিয়ে বক্তব্য দনে। বলনে, আসন্ন রমজানে পণ্যরে দাম বাড়ানোর সুযোগ কউে নলিে কঠোর ব্যবস্থা নতিে হব।ে কোনো ধরনরে ছাড় দওেয়া যাবে না। কৃষজিমি নষ্ট করে র্অথনতৈকি অঞ্চল করা যাবে না। দশেরে সব ধরনরে অনাবাদি জমি চাষাবাদরে আওতায় আনতে হব।ে সব জমতিে ফসল ফলাতে পারলে দশেে র্দুভক্ষি দখো দবেে না। সড়কে শৃঙ্খলা ফরোতে হব।ে নতুন রাস্তা র্নমিাণরে চয়েে ভাঙাচোরা সড়ক মরোমত করতে হব।ে পরবিশেসম্মত ব্যাগ ব্যবহার বাড়ানোর পাশাপাশি পস্নাস্টকিরে বস্তায় দশেি চাল পাওয়া গলেে জব্দ করার র্নদিশেনা দওেয়া হয়। বলা হয়, দশেকে এগয়িে নতিে হলে জনপ্রতনিধিদিরে সঙ্গে সমন্বয় করে একসঙ্গে কাজ করতে হব।ে জলো প্রশাসকদরে সঙ্গে জনপ্রতনিধিদিরে সমন্বয়হীনতা থাকলে ধারণাগত দ্বন্দ্ব সৃষ্টি হয়। স্থানীয় সরকাররে ক্ষত্রেওে জনপ্রতনিধিদিরে সঙ্গে সমন্বয় করে এগোতে হব।ে জলো প্রশাসক সম্মলেনে র্দুনীতরি বরিুদ্ধে সক্রয়ি হওয়ার যে তাগদি দওেয়া হয়ছেে তা খুবই প্রাসঙ্গকি ও র্অথবহ। র্দুনীতি ১৮ কোটি মানুষরে সব র্অজনকে বপিন্ন করে তুলতে চাচ্ছ।ে স্বাধীনতার পর পাঁচ দশকে বাংলাদশেরে উন্নতি নঃিসন্দহেে র্গবরে। তবে র্দুনীতি রোধ করতে পারলে উন্নয়নরে সুফল আরও বশেি আমজনতার হাতে পৌঁছাত। উন্নয়ন আরও বশেি নখিুঁত এবং ফলপ্রসূ হতো। এ ব্যাপারে শুধু র্দুনীতরি বরিুদ্ধে কথা বলা নয়, র্কাযক্ষত্রেে সবাইকে দৃঢ় মনোভাবরে পরচিয় দতিে হব।ে যখোনইে র্দুনীতি সখোনইে গড়ে তুলতে হবে প্রতরিোধ। দশেরে সরকারি কোনো অফসিে উৎকোচ ছাড়া সবো পাওয়া দুষ্কর। এই নোংরা ঐতহ্যিরে অবসান ঘটাতে হব।ে দশেে র্দুনীতরি সঙ্গে জড়তিদরে দৃশ্যমান কঠোর শাস্তি হয় না। রাজনীতকিে টাকা বানানোর হাতয়িার হসিবেে ব্যবহার করা হচ্ছ।ে অনয়িমরে তথ্য প্রকাশরে পর অনকে ক্ষত্রেে হয়রানরি শকিার হতে হয়। রাঘব-বোয়ালদরে ধরা হয় না। যে কারণে র্দুনীতি বাড়ছ।ে দশেে দুই জায়গায় র্দুনীতি বশেি হয়। প্রথমত সরকারি ব্যয়ে এবং দ্বতিীয়ত ব্যাংকরে ঋণ নয়ি।ে সাম্প্রতকি সময়ে সরকারি ব্যয় অনকে বড়েছে।ে এ ছাড়া ঘুষ না দলিে ঋণ পাওয়া যায় না। যে কারণে র্দুনীতি বড়েছে।ে যভোবে র্দুনীতি চহ্নিতি ও শাস্তি হচ্ছে তা আশাপ্রদ নয়। এগুলো র্দুনীতি প্রতরিোধ করার মতো র্পযায়ে এখনো পৌঁছায়ন।ি র্বতমান প্রক্ষোপটে এগুলো প্রতরিোধ খুব সহজ ব্যাপার নয়। তবে এ ক্ষত্রেে সবার আগে সচতেনতা বাড়াতে হব।ে মানুষকে সদ্ধিান্ত নতিে হব,ে আমি ঘুষ দবেো না। দ্বতিীয়ত, সামাজকি আন্দোলন গড়ে তুলতে হব।ে এর সঙ্গে জড়তিদরে সামাজকিভাবে বয়কট করতে হব।ে তৃতীয়ত, আইনরে ব্যবহার বাড়াতে হব।ে র্দুনীতরি সূচকে আমাদরে খারাপ অবস্থানরে সবচয়েে বড় কারণ হলো এটা বন্ধে যে রাজনতৈকি সদচ্ছিা, তার সঠকি প্রয়োগ নইে। র্দুনীতরি বরিুদ্ধে জরিো টলারন্সে ঘোষণাতইে সীমাবদ্ধ। এর সঠকি বাস্তবায়ন নইে। দ্বতিীয়ত, রাজনীতরি সঙ্গে র্দুবৃত্তায়ন এবং কালো টাকার যোগসাজশ রয়ছে।ে এর সঙ্গে যারা জড়তি সত্যকিার র্অথে তাদরে বচিাররে আওতায় আনা হয় না। দুদক কছিুটা কাজ করছ,ে তবে তা একটি সীমারখোর মধ্য।ে সখোনে শুধু চুনোপুঁটদিরে ধরা হয়। রাঘববোয়ালরা এর বাইরে থকেে যায়। পাশাপাশি র্দুনীতরি তথ্য প্রকাশে চাপ রয়ছে।ে এ সংক্রান্ত তথ্য প্রকাশরে ক্ষত্রেে সাংবাদকিসহ বভিন্নি পশোর মানুষজনকে হয়রানরি শকিার হতে হয়ছে।ে বভিন্নি জায়গায় মামলা হয়ছে।ে করোনা মোকাবলিায় যে র্দুনীতি হয়ছে,ে তা সবাই জান।ে এক ধরনরে বচিারহীনতার সংস্কৃতি তরৈি করে র্দুনীতবিাজদরে পৃষ্ঠপোষকতা দওেয়া হচ্ছ।ে সরকাররে পক্ষ থকেে বষিয়টি অস্বীকার করা হয়। কোনো প্রতবিদেন প্রকাশ করলে নাগরকি সমাজ ও গণমাধ্যমর্কমীদরে নাজহোল হতে হয়। এতে র্দুনীতবিাজরা উৎসাহতি হচ্ছ।ে বাংলাদশেে আরও কয়কেটি কারণে এগুলো কমানো যাচ্ছে না। এর মধ্যে উলস্নেখযোগ্য হলো- রাজনীতবিদিদরে প্রতশ্রিম্নতরি ঘাটত,ি রাষ্ট্রীয় প্রতষ্ঠিানগুলোর জবাবহদিতিার অভাব ও রাজনতৈকি দলগুলোর জন্য অবস্থান সংকুচতি করে দওেয়া এবং গণমাধ্যম ও সুশীল সমাজরে প্রতনিধিদিরে কথা বলার সুযোগ সীমতি করে দওেয়া। পরশিষেে বলছ,ি যতদনি দশেে র্দুনীতি থাকবে ততদনি র্পযন্ত দুদককে র্কাযকরী ভূমকিায় দখেতে চাই। আশা করি কমশিনরে সঙ্গে যারা জড়তি তারা উচ্চ নতৈকিতার পরচিয় দবেনে। তাহলে জনগণরে আস্থা ফরিে আসবে এবং র্দুনীতি প্রতরিোধরে সঙ্গে যারা জড়তি তারাও কাজ করতে সাহস পাবনে। আমি বশ্বিাস কর,ি ভয় দয়িে নয়, সম্মান ও সততা দয়িে র্দুনীতি প্রতরিোধ করতে হব।ে শখে সালাহ্‌উদ্দনি আহমদে : অ্যাডভোকটে, বাংলাদশে সুপ্রমি র্কোট ও সভাপত,ি সাউথ এশয়িান ল' ইর্য়াস ফোরাম