শুক্রবার, ১৬ মে ২০২৫, ২ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২

সংবাদপত্র ও সাংবাদিকতা

  ২৩ জুলাই ২০২৩, ০০:০০
সংবাদপত্র ও সাংবাদিকতা
সংবাদপত্র ও সাংবাদিকতা

সংবাদপত্র আজকের প্রেক্ষাপটে একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। সংবাদপত্র বলতে বর্তমানে শুধু কাগজে চাপানো সংবাদ বা খবরপত্র বোঝায় না, সংবাদপত্র বলতে সংবাদ মিডিয়াকেই (ঘবংি গবফরধ) বোঝায়। যেখানে প্রিন্ট মিডিয়া, ইলেক্ট্রনিক মিডিয়া, বেতার (জধফরড়), সাময়িকী প্রভৃতিকে সম্পৃক্ত করা হয়। সংবাদপত্র হলো একটি সমাজের বাস্তব রূপ। এ জন্যই বলা হয় সংবাদপত্র (ঘবংিঢ়ধঢ়বৎ) একটি সমাজের দর্পণ বা আয়না। দর্পণ বা আয়নায় যেমন নিজের চেহারা প্রতিবিম্বিত হয়, তেমনি দেশ, জাতি, সমাজ এমনকি সমকালীন বিশ্বের ঘটনা-দুর্ঘটনা, জীবনযাত্রা, চিন্তাচেতনা, জাতীয় স্বার্থে দিকনির্দেশনা সংবাদপত্রে ছাপা হয়। আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন, মানবাধিকার প্রতিষ্ঠা, সত্য ও ন্যায় সৌধের উপর সমাজ গঠনে সংবাদপত্রের গুরুত্ব অপরিসীম। ইংরেজিতে সংবাদপত্র বলতে- ্তুঅ ঢ়ধঢ়বৎ :যধঃ রং ঢ়ৎরহঃবফ ধহফ ফরংঃৎরনঁঃবফ ঁংঁধষষু ফধরষু ড়ৎ বিবশষু ধহফ :যধঃ পড়হঃধরহং হবংি, ধৎঃরপষবং ড়ভ ড়ঢ়রহরড়হ, ভবধঃঁৎবং ধহফ ধফাবৎঃরংরহম.্থ ভিন্নভাবে আধুনিক যুগ সংবাদপত্রকে মিডিয়া (গবফরধ) বলা হয়; ্তুগবফরধ ধৎব পড়সসড়হষু শহড়হি ধং ঘবংি গবফরধ, ঝড়পরধষ গবফরধ, ধহফ ডবন গবফরধ; ঘবংি গবফরধ ধষংড় ধৎব ফবভরহবফ ধং চৎরহঃ গবফরধ (ঘবংিঢ়ধঢ়বৎং, গধমধুরহবং, চবৎরড়ফরপধষ বঃপ.) ইৎড়ধফপধংঃ গবফরধ (ওচ-ঞঠ, ঞঠ, জধফরড় বঃপ.) ঙঁঃফড়ড়ৎ ড়ৎ ঙঁঃ ড়ভ ঐড়সব (ঙঙঐ) গবফরধ. ওহঃবৎহবঃ্থ. ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলন, ৫২-এর ভাষা আন্দোলন, স্বাধিকার আন্দোলন, ৬৯-এর গণঅভু্যত্থান, ৭১-এর স্বাধীনতা আন্দোলন, ৯০-এর স্বৈরশাসন বিরোধী (গণঅভু্যত্থান) আন্দোলনসহ মানুষের সার্বিক অধিকার আন্দোলন, সংগ্রামের পাশাপাশি সমাজ ও রাষ্ট্রের সামগ্রিক উন্নয়নে সংবাদপত্রের অবদান অনস্বীকার্য। একটি সমাজ ও রাষ্ট্রের সামগ্রিক উন্নয়নে সংবাদপত্রের বিকল্প নেই। চলমান জীবনে সংবাদপত্রের গুরুত্ব অপরিসীম; সংবাদপত্র পৃথিবীকে মানুষের কঠোর মধ্যে নিয়ে এসেছে। স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব, জাতীয় স্বার্থ ও মানবাধিকার উন্নয়নে এবং নাগরিক অধিকার সংরক্ষণে সামাজিক ন্যায়-বিচার প্রতিষ্ঠায় ও গণতন্ত্রকে সুপ্রতিষ্ঠিতকরণে সংবাদপত্র ও সাংবাদিকতার ভূমিকা সবচেয়ে বেশি। সংবাদপত্র মূলত পাঠকের জন্য, আর সে পাঠক অবশ্যই সমাজমনস্ক পাঠক। সংবাদপত্র যখন নির্বিঘ্নে সমাজের অবিকৃত নানা ঘটনার একটি নিরপেক্ষ সংবাদচিত্র পাঠকদের উপহার দিতে পারে, তখন সে সংবাদপত্র শুধু পাঠকের খোরাক জোগায় না, একজন সাধারণ পাঠককেও সপ্রতিভ আদর্শ নাগরিক করে গড়ে তোলে। একজন নাগরিক রাজনৈতিকভাবে সচেতন না হলে সে যেমন জাতির কল্যাণ সাধন করতে পারে না, তেমনি নিজের কল্যাণ সাধনও তার পক্ষে সার্থকভাবে করা সম্ভব নয়। নাগরিকদের রাজনৈতিক জ্ঞানার্জনের যত উপায় আছে, তার মধ্যে সংবাদপত্রের স্থান সর্বাগ্রে। এ জগতে তথ্যপ্রযুক্তি (ওঈঞ) যুক্ত হওয়ায় এবং দুনিয়ার গণমাধ্যমগুলো অতিবৈজ্ঞানিক তড়িত সেবা প্রদান করতে সক্ষম হওয়ায় সংবাদপত্রের গুরুত্ব আরও বৃদ্ধি পেয়েছে। আমেরিকার সাবেক প্রেসিডেন্ট জেনিফার সংবাদপত্রের গুরুত্ব বিষয়ে বলেন, 'সংবাদপত্র যেখানে অবাধ স্বাধীনতা ভোগ করে এবং জনসাধারণ যেখানে পড়তে জানে, সেখানে সব কিছু নিরাপদ'। সংবাদপত্রহীন একটি গণতান্ত্রিক দেশের অস্তিত্ব অকল্পনীয়। সংবাদপত্র ও বস্তুনিষ্ঠ সাংবাদিকতা গণতান্ত্রিক সমাজের অপরিহার্য অঙ্গ। তথ্যপ্রযুক্তির উৎকর্ষ সাধনের (রেডিও, টেলিভিশন, ইন্টারনেট, ই-মেইলের যুগেও) সংবাদপত্র তথা প্রিন্ট মিডিয়ার গুরুত্ব কম নয়। কাগজের পাতায় ছাপার অক্ষরে চিরস্থায়ী লেখাগুলোই হয়ে থাকবে কালের সমুজ্জ্বল সাক্ষি। এ কথা অনস্বিকার্য, খবরের কাগজের স্থান অনেকাংশে দখলে নিয়েছে টেলিভিশন নিউজ (ঞবষবারংরড়হ ঘবংি) চ্যানেলগুলো। অবশ্য তাদের সঙ্গে পালস্না দিয়ে খবরের কাগজগুলো ইন্টানেটের (ওহঃবৎহবঃ) মাধ্যমে অনলাইন এডিশন (ঙহষরহব বফরঃরড়হ) বের করছে, এটা তাদের বাস্তবমুখী বিচক্ষণতার প্রমাণ। অন্যদিকে প্রিন্ট ও ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ার পাশাপাশি আবার দখলে রাখছে রেডিও (জধফরড়) বা বেতার। যুগোপযোগী পদক্ষেপের মাধ্যমে তারা তাদের হৃত গৌরব-ঐতিহ্য ধরে রেখেছে। এখানে সম্মান ও সম্মানীও কম নয়। এটা সাংবাদিকতার আরেক মাধ্যম। যে কোনো মোবাইল সেটের এফএম (ঋগ জধফরড়) রেডিওর মাধ্যমে ব্যাপক জনপ্রিয়তা সর্বসাধারণের মধ্যে, বিশেষত উদীয়মান তরুণ প্রজন্মের কাছে। অফিসে বা ক্লাসের ফাঁকে, আড্ডায়, হাঁটতে, চলতে-ফিরতে মোবাইলে বাজছে রেডিওর সেই হারানো কালজয়ী সুর! গান, নাটিকা, জীবন্তিকা, খেলাধুলা, হাস্যরস, পাঠ্যপুস্তকের গুরুত্বপূর্ণ পাঠালোচনা, সর্বোপরি আপডেট নিউজ। সাংবাদিকতার তুলনামূলক ও অন্যতম ক্ষেত্র হলো টেলিভিশন চ্যানেল। এর সাংবাদিকতা এবং সংবাদপত্রের সাংবাদিকতার কাজ এক হলেও এক ধরনের ভিন্নতা আছে। এখানে সাংবাদিকদের ঘটনাস্থল থেকে তথ্য ও ছবি সংগ্রহ করে ঘটনার ধারাবাহিক প্রতিবেদন (জবঢ়ড়ৎঃ) তৈরি করতে হয়। এখানে বিভিন্ন উৎস এবং ঘটনার মূল সূত্রের সঙ্গে সংশ্লিষ্টদের সাক্ষাৎকার নিতে হয়। এ ছাড়া বিভিন্ন সংস্থার খবর, সাময়িকীসহ বিভিন্ন উৎস থেকে সংবাদ সংগ্রহ করতে হয়। বর্তমানে অসংখ্য পত্র-পত্রিকা, সাময়িকীসহ টেলিভিশন ও রেডিও চ্যানেল রয়েছে। স্বাধীন বাংলাদেশের অভু্যদয়ের পর ইতিহাস পর্যালোচনা করলে দেখা যায়, হাতেগোনা কয়েকটি বাংলা ও ইংরেজি পত্রিকা এবং একটি করে টিভি ও রেডিও চ্যানেল রয়েছে। যেমন- দৈনিক ইত্তেফাক, দৈনিক বাংলা, দৈনিক সংগ্রাম, ডেইলি অবজাভার (উধরষু ঙনংবৎাবৎ) প্রভৃতি এবং বাংলাদেশ টেলিভিশন (ইধহমষধফবংয ঞবষবারংরড়হ) ও বাংলাদেশ বেতার (জধফরড় ইধহমষধফবংয) প্রভৃতি উলেস্নখযোগ্য। এ ছাড়া রেডিওতে বিদেশি কয়েকটি চ্যানেল ছিল; যেমন- বিবিসি, ভিওএ প্রভৃতি। ঘনবসতিপূর্ণ এ বাংলাদেশে স্বল্প সংখ্যক সংবাদ মিডিয়া মোটেই যথেষ্ট নয়। দেশের সার্বিক উন্নয়নে, গণতন্ত্রকে সুসংহত ও আরও উন্নত করতে সংবাদ মিডিয়া বৃদ্ধির বিকল্প নেই। অবশ্য ইতোমধ্যে সরকার বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন সংবাদ মিডিয়াকে (ইলেক্ট্রনিক ও প্রিন্ট মিডিয়া) অনুমোদন দিয়েছেন। যেমন- নয়াদিগন্ত, যায়যায়দিন, প্রথম আলো, যুগান্তর, কালের কণ্ঠ, উধরষু ঙনংবৎাবৎ (অধুনালুপ্ত), উধরষু ঝঁহ, উধরষু এষড়ৎরড়ঁং প্রভৃতি এবং ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ার মধ্যে অন্যতম হলো: সময় টিভি, এটিএন বাংলা, এটিএন নিউজ, এশিয়ান টিভি, এনটিভি, চ্যানেল আই, চ্যানেল ৭১, ডিবিসি নিউজ প্রভৃতি। তবে এ কথা অনস্বীকার্য যে, এ হাতেগোনা কটা পত্রিকা বা মিডিয়া দিয়ে দেশ, জাতি, সমাজ বা আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন এবং সুস্থ গণতান্ত্রিক পরিবেশের উন্নতি কোনো অবস্থাতেই সম্ভব নয়। একটি জাতি বা সমাজ উন্নয়নে সংবাদপত্র বা মিডিয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। অবশ্য এ কথা বলতে দ্বিধা নেই, সংবাদকর্মীদের বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ, তথ্যবহুল প্রতিবেদন এবং লেজুড়বৃত্তিক ও হলুদ সংবাদহীন মানসিকতাই পারে সমাজ বিবর্তনের একমাত্র সহায়ক ভূমিকা। সমাজের যে কোনো সংবাদ বা চিত্র যদি নিখুঁতভাবে মিডিয়ায় প্রকাশিত বা প্রচারিত হয়, তখন সমাজ হয় আরও উন্নত, আরও মজবুত। কোনো একজন খ্যাতিমান লেখক বলেছেন, 'ডযবৎব রঃ ষবভঃ :ড় সব :ড় ফবপরফব যিবঃযবৎ বি ংযড়ঁষফ যধাব ধ মড়াবৎহসবহঃ রিঃযড়ঁঃ হবংিঢ়ধঢ়বৎং ড়ৎ হবংিঢ়ধঢ়বৎং রিঃযড়ঁঃ ধ মড়াবৎহসবহঃ, ও ংযড়ঁষফ হড়ঃ যবংরঃধঃব ভড়ৎ ধ সড়সবহঃ :ড় ঢ়ৎবভবৎ :যব ষধঃঃবৎ.' তিনি এ কথা আক্ষরিক অর্থে বলেননি। কিন্তু একটি দেশে সংবাদপত্রের গুরুত্ব ও ভূমিকা বোঝাতে তার এ উক্তিটি প্রাতঃস্মরণীয় বলে বিবেচিত হয়। সংবাদপত্র বলতে এখানে বিভিন্ন মত ও পথের অধিকারকে বোঝানো হয়েছে। অত্যন্ত পরিতাপের বিষয়, একসময় সাংবাদিকতায় কাজ করতেন সমাজের মেধাবীরা। সাধারণত রাজনৈতিকরা স্বাধীন কর্ম বা পেশা হিসেবে ওকালতি ও সাংবাদিকতাকে বেছে নিতেন। এখন দেখা যাচ্ছে চাকরি না পাওয়া বা বেকার শ্রেণিরা কারও কারও সুপারিশ নিয়ে আসছেন এ পেশায়! ফলে মেধাশুন্যতার করুণ বেড়াজালে আবদ্ধ হয়ে আছে নিরীহ এ সংবাদপত্র বা মিডিয়াবিশ্ব! একজন আদর্শবান সাংবাদিক বাংলা ও ইংরেজিতে পারদর্শী হয়ে যোগ্যতার মাপকাঠি হিসেবে দাঁড়াতে হয়। সময়ের চলমান প্রবাহে নিজেকে নিরপেক্ষতা ও বিচক্ষণতাসহ সার্বিকভাবে খাপ খাইয়ে তুলতে না পারলে যেমনিভাবে ব্যক্তি নিজে ক্ষতিগ্রস্থ হবেন, তেমনি ক্ষতিগ্রস্থ হবে সমাজ! একজন অবিচক্ষণ/অলস মন (ওহবভভরপরবহঃ/খধু সরহফ) কখনো গভীর গন্তব্যে পৌঁছতে পারে না, প্রিন্ট মিডিয়ার ক্ষেত্রে কোনো সংবাদ সংগ্রহ করতে না পারলেও অন্য সহকর্মীদের থেকে সংগ্রহ করে তা পরিবেশন করতে পারে বটে। কিন্তু প্রিন্ট মিডিয়ার ক্ষেত্রে বিষয়টা একটু জটিল (!) নির্দিষ্ট সময়ে সংবাদ ও নিউজ রিলেটেড ছবি (ঘবংি জবষধঃবফ চরপঃঁৎবং) সংগ্রহ করা না হলে প্রিন্ট মিডিয়ার মতো অন্য সংবাদকর্মীদের সহায়তায়ও তা পরিবেশন করা সম্ভব হয় না। এ ক্ষেত্রে সংবাদকর্মীদের বিচক্ষণতা অনস্বীকার্য। সংশ্লিষ্ট শিল্পের প্রতি তীব্র সংগ্রহ না থাকলে এ পেশায় স্থান পাওয়া এবং টিকে থাকা দুঃসাধ্য। একটি কথা না বললেই নয়- অনিরপেক্ষ সাংবাদিকতার কঠিন বেড়াজালে আবদ্ধ হয়ে আছে আমাদের প্রিয় সংবাদপত্র বা মিডিয়া জগৎ। প্রত্যেকেই তার নিজস্ব দৃষ্টিভঙ্গি নিয়েই সংবাদ পরিবেশন করছেন; ফলে পাঠক/শ্রোতা পড়া বা শোনামাত্রই বুঝতে বা জানতে পারেন, 'সংবাদটা কোন অ্যাঙ্গেলে প্রচারিত বা প্রকাশিত এবং কাগজটা বা চ্যানেলটা কোন পথে হাঁটছে'। সাধারণ পাঠক বা শ্রোতামাত্রই সবসময় আশা পোষণ করেন, একটি মিডিয়ার (প্রিন্ট বা ইলেক্ট্রনিক) মাধ্যমেই সব ধরনের সংবাদ যেন পান। সংবাদ বা খবর শব্দটির ইংরেজি রূপ হলো, ঘঊডঝ (নিউজ), যাকে ভিন্নভাবে বলা যায় ঘ=ঘড়ৎঃয (উত্তর), ঊ=ঊধংঃ (পূর্ব), ড=ডবংঃ (পশ্চিম) এবং ঝ=ঝড়ঁঃয (দক্ষিণ)। অর্থাৎ নিউজ বা সংবাদ বলতে উত্তর. পূর্ব, পশ্চিম ও দক্ষিণ এক কথায় সব দিকের সংবাদপাঠক বা শ্রোতামাত্রই শুনতে পারবেন। কোনো এক বিদেশি চ্যানেলের ভাষ্য হলো, 'সংবাদ হলো আজকের মোড়কে দেওয়া আগামী দিনের ইতিহাস'। সুতরাং সর্বশেষে আমরা বলতে পারি যে, একটি সমাজের সার্বিক উন্নয়নে সংবাদপত্র (তথা বিভিন্ন মিডিয়া ও সাময়িকীর) ভূমিকা অপরিহার্য। দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষায়, গণতন্ত্রকে সুসংহত ও আরও উন্নত করতে, মানবাধিকার ও দেশের আর্থ-সামাজিক সার্বিক উন্নয়নে একটি আদর্শ সংবাদপত্র বা সংবাদ মিডিয়ার (অহ রফবধষ ঘবংিঢ়ধঢ়বৎং ্‌ ঘবংি গবফরধ্থং)-এর কোনো বিকল্প নেই।

এম মহিউদ্দিন শরিফী

1

ব্যাংকার ও শিক্ষানুরাগী

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

উপরে