আজকের যায়যায়দিন

উচ্চশিক্ষা শেষে যাতে কর্মসংস্থান হয় সেদিকে লক্ষ্য রেখেই বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা করার উদ্যোগ নিতে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনকে (ইউজিসি) নির্দেশনা দিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন।

স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক শ্রমবাজারের চাহিদা বিবেচনায় নিয়ে শিক্ষা কারিকুলাম প্রণয়ন করতে হবে।

রাষ্ট্রপতি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে নিয়মিত সমাবর্তন সম্পন্ন করার পরামর্শ দেন।

সোমবার দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) চেয়ারম্যান প্রফেসর ডক্টর কাজী শহীদুলস্নাহর নেতৃত্বে কমিশনের সদস্যরা বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে গেলে তিনি এ কথা বলেন।

ক্রয়সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠক / দুই কার্গো এলএনজি, সার ও ডাল কিনবে সরকার

সাক্ষাৎকালে ইউজিসি চেয়ারম্যান কমিশনের সার্বিক কর্মকান্ড সম্পর্কে রাষ্ট্রপতিকে অবহিত করেন। তিনি শিক্ষার গুণগতমান নিশ্চিত করতে এবং আগামীতে বিশ্ববিদ্যালয়ের গুচ্ছভিত্তিক বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার নানা পদক্ষেপ তুলে ধরেন।

তিনি বলেছেন, বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে এগিয়ে যেতে হলে তথ্যপ্রযুক্তির জ্ঞানে সমৃদ্ধ হতে হবে।

রাষ্ট্রপতি দ্বিতীয় মেয়াদে ইউজিসির চেয়ারম্যান নিযুক্ত হওয়ায় প্রফেসর ডক্টর কাজী শহীদুলস্নাহকে অভিনন্দন জানান।

অনুষ্ঠানে রাষ্ট্রপতির কার্যালয়ের সচিব সম্পদ বড়ুয়া, সামরিক সচিব মেজর জেনারেল এস এম সালাহ উদ্দিন ইসলাম, প্রেস সচিব মো. জয়নাল আবেদীন এবং সচিব সংযুক্ত মো. ওয়াহিদুল ইসলাম খান উপস্থিত ছিলেন।

এরদোয়ানকে অভিনন্দন

এদিকে তুরস্কের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে জয়ী হওয়ায় রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ানকে অভিনন্দন জানিয়েছেন বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন।

অভিনন্দন বার্তায় রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন বলেন, তুরস্কের প্রেসিডেন্ট হিসেবে তার (এরদোয়ান) পুনর্র্নির্বাচনের কথা জানতে পেরে তিনি অত্যন্ত আনন্দিত।

বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি বলেন, তুর্কি প্রজাতন্ত্রের সর্বোচ্চ পদে এরদোয়ানের পুনর্র্নির্বাচন তার বলিষ্ঠ নেতৃত্বের প্রতি দেশটির জনগণের আস্থা ও বিশ্বাসের সাক্ষ্য বহন করছে।

এরদোয়ানের নিরন্তর প্রচেষ্টায় ন্যায়বিচার ও উন্নয়ন নিশ্চিতের মাধ্যমে ভবিষ্যতে তুরস্ককে শান্তি-সমৃদ্ধি-অগ্রগতির গর্বিত জাতি হয়ে ওঠার দিকে নিয়ে যাবে বলে বিশ্বাস করেন বাংলাদেশের রাষ্ট্রপ্রধান।