জাতীয় গণমাধ্যম ইনস্টিটিউট আয়োজিত 'ঋধপঃ ঈযবপশরহম ধহফ ঠবৎরভরপধঃরড়হ ঞবপযহরয়ঁবং ভড়ৎ ডড়সবহ ঔড়ঁৎহধষরংঃ্থ বিষয়ক প্রশিক্ষণ কর্মশালা সোমবার ইনস্টিটিউটের সভাকক্ষে অনুষ্ঠিত হয়েছে। ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক (অতিরিক্ত সচিব) নুরুন নাহার হেনার সভাপতিত্বে কর্মশালায় প্রধান আলোচক ছিলেন- বিশিষ্ট সাংবাদিক ও মিডিয়াব্যক্তিত্ব আবুরুশদ মো. রুহুল আমিন, সিনিয়র নিউজ এডিটর, বাংলাভিশন।
কর্মশালায় জাতীয় গণমাধ্যম ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে ঋধপঃ ঈযবপশরহম ধহফ ঠবৎরভরপধঃরড়হ ঞবপযহরয়ঁবং ভড়ৎ ডড়সবহ ঔড়ঁৎহধষরংঃ সম্পর্কে আলোচনা করেন। তিনি আসন্ন সাধারণ নির্বাচনকে সামনে রেখে অপতথ্য ও উদ্দেশ্যমূলক তথ্য রোধে মানুষ ও সমাজকে রক্ষা করার জন্য নারী সাংবাদিকদের প্রতি যথাযথ ভূমিকা রাখার আহ্বান জানান। তিনি বলেন, প্রতিটি বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ প্রচারের জন্য ঋধপঃ ঈযবপশরহম-এর কৌশলগুলো রপ্ত করতে পারলে অপতথ্য বা গুজব অনেকটাই নিয়ন্ত্রণ করা যাবে।
বাংলাদেশ নারী সাংবাদিক কেন্দ্রের সভাপতি নাসিমুন আরা হক বলেন, 'নারী সাংবাদিকদের বস্তুনিষ্ঠ সাংবাদিকতা তৈরির ক্ষেত্রে এই কর্মশালা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বিকৃত, ভুয়া তথ্য এবং গুজব প্রভৃতি রোধে ঋধপঃ ঈযবপশরহম কর্মশালাটি নারী সাংবাদিকদের খুবই কাজে আসবে।
জাতীয় গণমাধ্যম ইনস্টিটিউটের পরিচালক (প্রশিক্ষণ প্রকৌশল) মো. নজরুল ইসলাম অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন।
প্রধান আলোচক আবুরুশদ মো. রুহুল আমিনের আলোচনায় বস্তুনিষ্ঠ সাংবাদিকতার গুরুত্ব ও ভুয়া সংবাদ প্রতিরোধের জন্য ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্ট, আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স, সোস্যাল মিডিয়া, ফেসবুক, গুগল, টুইটার আইনের আওতায় আনা এবং সাংবাদিকতায় অপতথ্য রোধে সঠিক তথ্য যাচাইয়ের কৌশলসমূহ প্রভৃতি বিষয় উঠে আসে। তিনি বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ পরিবেশনায় গণমাধ্যম কর্মীদের জন্য ফ্যাক্টস চেকিং টুলস ব্যবহারের ওপর বিশেষ জোর দেন।
অন্যদের মধ্যে জাতীয় গণমাধ্যম ইনস্টিটিউটের অতিরিক্ত মহাপরিচালক ফায়জুল হক, পরিচালক (প্রশাসন ও উন্নয়ন) একেএম আজিজুল হক কর্মশালায় আলোচনা করেন। কর্মশালাটির পরিচালক ছিলেন- জাতীয় গণমাধ্যম ইনস্টিটিউটের সহকারী পরিচালক নাফিস আহমেদ।
কর্মশালায় অংশগ্রহণকারী হিসেবে প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার ৪০ জন নারী প্রতিনিধি উপস্থিত ছিলেন। সংবাদ বিজ্ঞপ্তি