বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর সদর দপ্তরে বৃহস্পতিবার পদোন্নতিপ্রাপ্ত ১৮ জন কর্মকর্তাকে পরিচালক পদেরর্ যাংক-ব্যাজ সুশোভিত করেন বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর মহাপরিচালক মেজর জেনারেল আবদুল মোতালেব সাজ্জাদ মাহমুদ।

এ সময়ে মহাপরিচালক বলেন, পদোন্নতি শুধু ব্যক্তিগত বা দলগত সাফল্য নয়, এটি উচ্চতর দায়িত্বের জবাবদিহিতার পরিধি। যার মাধ্যমে একটি দেশ ও জাতির সেবায় নিজেকে পেশাগত দক্ষতায় আরও বেশি নিবেদিত করার অপার সুযোগ সৃষ্টি হয়। নতুন বাংলাদেশের অভু্যদয়ের ক্রান্তিলগ্নে রাষ্ট্রের সার্বভৌমত্ব, জননিরাপত্তা ও আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে সদ্য পদোন্নতিপ্রাপ্ত কর্মকর্তারা সততা, নিষ্ঠা, একাগ্রতা ও আনুগত্যের মাধ্যমে বিশেষ ভূমিকা রাখবে। প্রচলিত ধারার বাইরে পেশাগত উৎকর্ষতাকে অগ্রাধিকারের মাধ্যমে অর্জিত দক্ষতা ও অভিজ্ঞতাকে আরও ব্যাপকভাবে দেশ, মাটি ও মানুষের কল্যাণে কাজে লাগাতে হবে।

মহাপরিচালক আরও বলেন, নবউদ্যমে উজ্জীবিত হয়ে দেশ গঠনে আত্মনিয়োগ করতে হবে। পাশাপাশি বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর তৃণমূল পর্যায়ে মৌলিক অধিকার ও কল্যাণধর্মী উদ্যোগ, প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কার ও সক্ষমতা বৃদ্ধি নিশ্চিত করতে হবে।

পদোন্নতিপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের মধ্য থেকে বক্তব্য রাখেন এ.এইচ.এম মেহেদী হাসান।

পদোন্নতিপ্রাপ্ত পরিচালকরা হলেন এ. এইচ. এম. মেহেদী হাসান, মো. আলমগীর শিকদার, এস.এম. মুজিবুল হক পাভেল, শেখ ফিরোজ আহমেদ, শুভ্র চৌধুরী, মো. আমমার হোসেন, মো. আশরাফুল ইসলাম, সঞ্জয় চৌধুরী, মো. সাজ্জাদ মাহমুদ, বিকাশ চন্দ্র দাস, মো. মইনুল ইসলাম, নবকুমার বিশ্বাস, হাফিজ আল মোয়াম্মার গাদ্দাফী, অম্স্নান জ্যোতি নাগ, ফারজানা আক্তার ডালিয়া, মির্জা সিফাত-ই-খোদা, নাদিরা ইয়াসমিন ও মো. জাহিদ হোসেন।

এ সময় বাহিনীর অতিরিক্তি মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ফিদা মাহমুদ, উপমহাপরিচালক ও বিভিন্ন পদবীর অন্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। সংবাদ বিজ্ঞপ্তি