কুড়িগ্রামের জেলা প্রশাসক নুসরাত সুলতানা আড়াই শ' শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালের অব্যবস্থাপনা নিয়ে ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করে বলেছেন- হাসপাতালের রাজস্বখাতের বেতনভুক্ত সুইপারকে দিয়ে অফিসের কাজ করিয়ে নেওয়াটা দুঃখজনক ব্যাপার। যার যে কাজ তাকে সেই কাজ করতে হবে। যাতে হাসপাতালে আগত রোগীরা সঠিক সেবা পায়।
আজ সোমবার (১২ মে) সকাল ১০টায় জেলা মাসিক আইন-শৃঙ্খলা কমিটির সভায় সভাপতির ভাষণে তিনি উপরোক্ত কথা বলেন।
তিনি আরো বলেন- কুরবানী ঈদের চামড়া প্রক্রিয়াজাত না করা পর্যন্ত ঢাকায় পাঠানো যাবে না এবং পশুর চামড়া যাতে অন্য কোন দেশে পাচার না হয় সে ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট সবাইকে সজাগ থাকতে হবে।
সভায় অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট উত্তম কুমার রায় গত আইনশৃঙ্খলা সভার রেজুলেশন উপস্থাপন করেন।
কুড়িগ্রাম জেলা আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভায় অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন- পুলিশ সুপার মাহফুজুর রহমান, কুড়িগ্রাম জেনারেল হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডা. মো. শহীদুল্লাহ লিংকন, জেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার মো. সামছুল আলম, কুড়িগ্রাম ফাউন্ডেশনের উপ-পরিচালক আব্দুর রাজ্জাক রনি, কুড়িগ্রাম জেলা বিএনপির ১ নং যুগ্ম আহ্বায়ক অধ্যাপক শফিকুল ইসলাম বেবু,
জেলা জামায়াতের সেক্রেটারী মাওলানা মোঃ নিজাম উদ্দিন, কুড়িগ্রাম জেলা বৈষম বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক আব্দুল আজিজ নাহিদ, কুড়িগ্রাম জেলা প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক ও কুড়িগ্রাম জেলা সম্মিলিত শ্রমিক কর্মচারী ঐক্য জোটের সদস্য সচিব আমিনুর রহমান প্রমুখ।