নিশিপদ্ম ফুটেছে পুরনো জীর্ণ বাড়ির শ্যামল ছাদে,
নির্জনে বইছে নেশাতুর কামুক বাতাস,
উলস্নাসে ছুঁয়ে যায় সদ্য যৌবনা পদ্মের হিলেস্নাল দেহে।
চারদিকে কিশোরী শরীরের মাতাল সৌরভ ছড়িয়ে দেয়,
যার শরীরের ভাঁজে ভাঁজে মিশে আছে মাদকতা,
অপরূপ সৌন্দর্যের কাছে ম্স্নান হয়ে যায় পূর্ণিমা চাঁদ,
বয়ে যায় অমৃতধারা সমস্ত অঙ্গে।
নিশিপদ্ম ফুটেছে জনম দুঃখী অভাগী মায়ের আঙিনায়,
অবহেলা আর অনাদরে কাটে যাপিত দিনগুলো,
সীমাহীন কষ্ট অপূর্ণতার বুকেও সুবাস ছড়িয়ে যায়,
বিলিয়ে যায় নিত্য অমৃতধারা-
অগণিত তৃষ্ণার্ত চাতকের মাঝে।