সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের আলোচিত নাম ব্যারিস্টার সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন; আরও বড় পরিসরে আলোচিত হলেন সংসদ সদস্য হওয়ার লড়াইয়ে নেমে।
তবে, জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তিনি হেভিওয়েট প্রার্থী হলেও ব্যক্তিগত জীবনে সম্পদের তেমন ছড়াছড়ি নেই। উল্টো দুটি ব্যাংকে তার দেনা ৫০ লক্ষ টাকা; আর জমা রয়েছে ১১ লাখ ৬১ হাজার।
আসন্ন দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে নির্বাচন কমিশনে জমা দেওয়া ব্যারিস্টার সুমনের হলফনামা বিশ্লেষণে এই তথ্য জানা গেছে।
৭ জানুয়ারি অনুষ্ঠিতব্য নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন না পাওয়ায় হবিগঞ্জ-৪ আসনে তিনি স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েছেন।
তার প্রতিদ্বন্দ্বি আওয়ামী লীগ মনোনিত হেভিওয়েট প্রার্থী এবং বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন প্রতিমন্ত্রী মোঃ মাহবুব আলী।
গতকাল বিকেলে যাচাই-বাছাই শেষে উভয় প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা করেছেন জেলা প্রশাসক ও রিটার্নিং কর্মকর্তা দেবী চন্দ।
হলফনামা বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, ব্যারিস্টার সুমনের দেনা পূবালী ব্যাংকে ৪০ লাখ এবং সাউথইষ্ট ব্যাংকে আরও ১০ লাখ টাকা।
বিপরীতে ১১ লাখ ৬১ হাজার টাকা তার হাতে নগদ রয়েছে। বাড়িতে স্বর্ণালঙ্কার, ইলেক্ট্রনিক সামগ্রী এবং আসবাবপত্র মিলিয়ে সম্পদ আছে আরও ৬ লাখ ৮০ হাজার টাকা মূল্যের।
হলফনামা অনুযায়ী পেশা থেকে এমপি প্রার্থী ব্যারিস্টার সুমনের বার্ষিক আয় মাত্র ৭ লাখ ৫০ হাজার টাকা।
যাযাদি/ এস