দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সূচকের পতনে সপ্তাহের চতুর্থ কার্যদিবস মঙ্গলবার (১১ মে) লেনদেন শেষ হয়েছে। এদিন উভয় শেয়ারবাজারে সকাল থেকে সূচকের উঠানামার মধ্যে দিয়ে লেনদেন চলে। তবে দিন শেষে সূচকের বড় পতনে লেনদেন শেষ হয়েছে।

বিএটিবিসির ফ্লোর প্রাইস উঠছে আজ

এদিন ডিএসই ও সিএসইতে আগের কার্যদিবসের চেয়ে টাকার পরিমাণে লেনদেন কমেছে। উভয় পুঁজিবাজারের লেনদেনে অংশ নেওয়া অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ার এবং মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিটের দাম কমেছে।

দিন শেষে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৭৩.৬২ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ৬ হাজার ৫৯১.৯৯ পয়েন্টে। ডিএসইর অপর সূচকগুলোর মধ্যে শরিয়াহ সূচক ১৫.৪৭ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৪৩৩.৪১ পয়েন্টে। ডিএসই-৩০ সূচক ১৫.১৩ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ৪২০.৬৪ পয়েন্টে।

ডিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩৭৯টি কোম্পানির মধ্যে শেয়ারের দাম বেড়েছে ৩৫টির, কমেছে ৩২৩টির এবং অপরিবর্তিত আছে ২১টির। এদিন ডিএসইতে টাকার পরিমাণে লেনদেন হয়েছে ১ হাজার ১৩৫ কোটি ৭০ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট, যা আগের কার্যদিবসের চেয়ে ১২২ কোটি টাকা কম।

অপর পুঁজিবাজার সিএসইর প্রধান সূচক সিএসইএক্স ১১৯.৮১ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ১১ হাজার ৫৯৮.৮১ পয়েন্টে। অন্য সূচকগুলোর মধ্যে সার্বিক সিএএসপিআই সূচক ২০২.২৫ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ১৯ হাজার ৩২৯.৬৪ পয়েন্টে এবং সিএসআই সূচক ১৪.৫১ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ২১৬.৮৭ পয়েন্টে।

এদিন সিএসইতে লেনদেনে অংশ নেওয়া ৩০৭টি কোম্পানির মধ্যে শেয়ারের দাম বেড়েছে ৪০টির, কমেছে ২৪৭টির এবং অপরিবর্তিত আছে ২০টির। দিন শেষে সিএসইতে ২৫ কোটি ৮০ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যা আগের দিনের চেয়ে ৫ কোটি টাকা কম।

যাযাদি/ এস