সোমবার, ২০ মে ২০২৪, ৬ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১

আত্মবিশ্বাস ও স্বপ্ন সাফল্যের চাবিকাঠি

আত্মবিশ্বাস থেকে স্বপ্ন দেখবে কারণ স্বপ্ন দেখতে তো কোনো বাধা নেই। আত্মবিশ্বাস স্বপ্ন পূরণে এগিয়ে এসে সাফল্যের শিখরে পৌঁছে দেয়। প্রত্যেকেই এমনভাবে এগিয়ে যাওয়া উচিত যাতে করে পরবর্তী প্রজন্ম অনুসরণ করতে পারে। সততা, মেধা ও কর্তব্যপরায়ণ হতে হবে। কর্মময় জীবনে ঘুষ, দুর্নীতিকে না বলতে হবে।
মোহাম্মদ নজাবত আলী
  ০৭ মে ২০২৪, ০০:০০
আত্মবিশ্বাস ও স্বপ্ন সাফল্যের চাবিকাঠি

বাংলা সাহিত্যের এক অখ্যাত লেখক যাকে নিয়ে আমাদের জ্ঞানী গুণী সমাজ আলাপ-আলোচনা করেন না। তার আত্মবিশ্বাসের গল্প নতুন প্রজন্মের কাছে কেউ তুলে ধরেন না। ফলে, তরুণ প্রজন্মের কাছে তিনি অনেকটায় অজানা। তিনি হলেন- ইসমাইল হোসেন সিরাজী। 'আত্মবিশ্বাস ও জাতীয় প্রতিষ্ঠা' প্রবন্ধে বলেছেন, 'যে জাতির মধ্যে আত্মবিশ্বাস নেই সে জাতি কখনো বড় হতে পারে না'। আত্মবিশ্বাস একটি জাতির উন্নতির সোপান। আজকের এ লেখায় আমি অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীর আত্মবিশ্বাস ও স্বপ্ন নিয়ে আলোচনা করার চেষ্টা করব।

আবার রাষ্ট্রবিজ্ঞানের জনক গ্রিক দার্শনিক এ্যারিস্টটল বলেন, শিক্ষার শিকড় যতই তেতো হোক এর ফল মিষ্টি। এ মিষ্টি ফলের আস্বাদন গ্রহণের জন্য দেশের লাখ লাখ শিক্ষার্থী আজ জাগ্রত। শিক্ষা অর্জনের জন্য আজকাল যেভাবে সারিবদ্ধ হয়ে শিক্ষার্থীরা ব্যাগ কাঁধে ঝুলিয়ে মিষ্টি ফলের স্বাদ গ্রহণের জন্য উন্মুখ তাতে মনে হয় এরাই দেশের রত্ন হবে- এরাই আমাদের ভবিষ্যৎ। এ নতুন প্রজন্মই একদিন দেশকে উন্নতির শিখরে পৌঁছে দেবে। দেশকে নিয়ে যাবে সামনের দিকে, প্রগতির দিকে, শান্তির দিকে। শিক্ষাই পারে দেশের উন্নতি ঘটাতে। কোনো ভারী জিনিসকে ওপরে তুলতে হলে নিচের দিক থেকে ঠেলতে হয় এবং ওপর থেকে তা টানতে হয়। শিক্ষা ওপর থেকে টানা। ওপর দিক থেকে টানার সঙ্গে দেশের উন্নয়নের সম্পর্ক রয়েছে। আর শিক্ষাকে জাতির মেরুদন্ড বলা হয়। কারণ শিক্ষা ছাড়া কোনো জাতি উন্নয়ন করতে পারে না। শিক্ষার সঙ্গে উন্নয়নের যেমন সুসম্পর্ক রয়েছে তেমনি সম্পর্ক রয়েছে আত্মবিশ্বাস ও স্বপ্নের। কারণ আত্মবিশ্বাস ও স্বপ্ন না থাকলে কোনো শিক্ষার্থীর জীবনে সফলতা বয়ে আনা অত্যন্ত দুরূহ। এ পৃথিবীতে যারা বড় হয়েছে, যারা পৃথিবীতে যশ ও খ্যাতি অর্জন করে গোটা দুনিয়ায় নাম সুখ্যাতি ছড়িয়েছে তাদের প্রত্যেকে আত্মবিশ্বাসী ছিলেন। শিক্ষা, মেধা, আত্মবিশ্বাস, ভবিষ্যৎ স্বপ্ন নিয়ে এগিয়ে গেছে সামনের দিকে। ছিনিয়ে এনেছে সাফল্যের বিজয়মালা। এ পৃথিবীতে যারা মহান স্মরণীয় বরণীয় তাদের প্রত্যেকেরই প্রথম শিক্ষাজীবনে আত্মবিশ্বাস, স্বপ্ন, তাদের চিন্তাচেতনা, সততা, শিক্ষা, মেধা, মহৎ কর্মের দ্বারা সবার কাছে অত্যন্ত শ্রদ্ধাবান প্রিয় ব্যক্তিত্ব, অনুকরণীয় দৃষ্টান্ত হয়ে ইতিহাসের পাতায় চিরস্মরণীয় হয়ে আছেন। স্বপ্ন, মেধা, আত্মবিশ্বাস পৌঁছে দিয়েছে সাফল্যের সুউচ্চ শিখরে। কঠোর অধ্যবসায় একজন মানুষকে খ্যাতির শীর্ষে পৌঁছে দেয়।

একজন মানুষ খ্যাতি অর্জন করে মহৎ হয় তার কর্ম ও মেধার গুণে। এজন্য আজকের নতুন প্রজন্ম যারা শিক্ষা লাভে ব্রত তাদের অব্যশ্যই আত্মবিশ্বাস ও ভবিষ্যৎ স্বপ্ন থাকতে হবে। জীবনের লক্ষ্য ঠিক রেখে অভিষ্ট লক্ষ্যে এগোতে হবে। মাঝিবিহীন নৌকা, লক্ষ্যহীন জীবন একই কথা। একজন শিক্ষার্থীকে শুরুতেই ঠিক করতে হবে জীবনে সে কি হবে। তার জীবনের লক্ষ্য কি? এ বিষয়গুলো নির্ধারণ করতে না পারলে ভবিষ্যৎ জীবনে সে শিক্ষার্থী ঘুরপাক খাবে। আত্মবিশ্বাস, আত্মশক্তি, এ শব্দ দুটো একে অপরের পরিপূরক। আত্মবিশ্বাস, আত্মশক্তির নামান্তর। শিক্ষার মাধ্যমে এটা অর্জন করা যায়। নিজের ওপর নিজের বিশ্বাস যখন হারিয়ে যায়, তখন একজন মানুষের আত্মবিশ্বাস আত্মশক্তি, ভিত্তি হয় দুর্বল। শিক্ষা মানুষকে আত্মবিশ্বাস প্রসারে সাহায্য করে। এজন্য একজন শিক্ষার্থীকে তার লক্ষ্য ঠিক করতে হবে। কথায় আছে লক্ষ্যহীন জীবন মৃতু্যর সমান। একজন শিক্ষার্থীর মধ্যে যদি আত্মবিশ্বাস শক্তি, ভবিষ্যৎ স্বপ্ন থাকে তাহলে তার জীবের গতি চেতনা তাকে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাবে। একজন শিক্ষার্থীর যদি আত্মবিশ্বাস না থাকে স্বপ্ন না দেখে তাহলে এক সময় জীবনের গতি চেতনা থেমে যাবে। এ কারণে প্রতিটি শিক্ষার্থীকেই জীবনের লক্ষ্য ঠিক করে তাকে এগোতে হয়। লেখাপড়া শেষ করে একজন শিক্ষার্থী কি হবে? অথবা শিক্ষা জীবনের শুরুতে ভবিষ্যতে কি হতে চায়? ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, বিজ্ঞানী, রাজনীতিক, শিক্ষক, অধ্যাপক বা অন্য কিছু। সে লক্ষ্যে তাকে শিক্ষায় দৃষ্টি ও মনোযোগ দিতে হবে। একজন শিক্ষার্থীর স্বপ্ন সে অধ্যাপক হবে। কিন্তু সে অধ্যাপক হতে পারল না। তাই বলে কি ব্যর্থ? এ কথা ভাবার কোনো অবকাশ নেই। কারণ অধ্যাপক হতে না পারলেও সে স্কুল শিক্ষক হবে। নিজেকে ছোট ভাবার কোনো কারণ নেই। একইভাবে বিজ্ঞানী না হয়ে সে গবেষক হবে, বড় ডাক্তার না হয়ে ছোট ডাক্তার হবে, ব্যবসায়ী না হয়ে সে একজন আদর্শ কৃষক হবে এতে আত্মসম্মান বাড়বে বই কমবে না। মোটকথা একজন শিক্ষার্থীর অবশ্যই জীবনের লক্ষ্য থাকতে হবে। তাকে অভিষ্ট লক্ষ্যে পৌঁছার চেষ্টা করতে হবে মনেপ্রাণে। কেউ না কেউ জীবনের লক্ষ্যে পৌঁছে যাবেই। আমি আমার স্বপ্ন পূরণ করতে পারলাম বলে নিজের জীবনকে তুচ্ছ মনে করলে সে কিছুই করতে পারবে না। দৃঢ়পণ, আত্মবিশ্বাস, স্বপ্ন নিয়ে এগিয়ে যাও দেখবে সাফল্যের দুয়ার তোমায় হাতছানি দিয়ে ডাকছে, জীবনে সফলতা আসবে, আলোর মুখ দেখবে, জীবন থেকে অন্ধকার হারিয়ে যাবে।

তাই বলে একজন শিক্ষার্থী স্বপ্ন দেখবে, সমস্ত পৃথিবী জয় করার- যা পূরণ হওয়ার নয়। হিটলার স্বপ্ন দেখেছিলেন সমগ্র পৃথিবীর তিনি অধিপতি হবেন। কিন্তু পারেননি সেটা সম্ভবও নয়। তাকে নিয়ে ইংরেজিতে একটি বাক্য রয়েছে অসনরঃরড়হ রং মড়ড়ফ ভড়ৎ পধৎৎরবৎ নঁঃ রং হড়ঃ :ড় ষরশব ঐরঃষবৎ অর্থাৎ জীবনে উচ্চাকাঙ্ক্ষা করা ভালো কিন্তু হিটলারের মতো নয়। আকাঙ্ক্ষা, শিক্ষা, মেধা, কর্মের দ্বারা স্বপ্ন পূরণ করা সম্ভব একজন শিক্ষার্থীর- সে স্বপ্ন দেখবে। হিটলারের মতো বিশ্ব বিজয়ের স্বপ্ন নয়। এ কারণেই হিটলার ইতিহাসে নিন্দনীয় হয়ে আছেন। কিন্তু, তাই বলে জীবনে কোনো স্বপ্ন থাকবে না তা নয়। জীবনে অবশ্যই আত্মবিশ্বাস, স্বপ্ন, আকাঙ্ক্ষা থাকবে। নইলে জীবনের কোনো মূল্য থাকে না। প্রতিটি শিক্ষার্থীর মাঝেই ভবিষ্যৎ স্বপ্ন বিশ্বাস তাকে নিয়ে যায় সাফল্যের চূড়ায়। মানুষের জীবনে সুখ-দুঃখ, দৈন্য-আনন্দ বেদনা রয়েছে। জীবনে চলার পথে দুঃখ-বেদনা আসবে জীবনের গতিকে রুদ্ধ করবে কিন্তু তোমার আত্মবিশ্বাস, আত্মশক্তির স্বপ্নকে শক্তি জোগাবে। সমস্ত বাধা বিপত্তিকে উপেক্ষা করে এগিয়ে যেতে হবে অভিষ্ট লক্ষ্যে। তাই হতাশ হলে চলবে না কঠোর পরিশ্রম করতে হবে। চোখ মানুষের অমূল্য সম্পদ। এই চোখকে সুস্থ রাখতে চোখের পাতার কোনো বিকল্প নেই। একইভাবে স্বপ্নকে বাস্তবে রূপায়ণের জন্য কঠোর পরিশ্রম ও অধ্যবসায়ের কোনো বিকল্প নেই। মনের মধ্যে সর্বপ্রকার জড়তা, দ্বিধা-দ্বন্দ্ব, কুচিন্তা, কুপ্রবৃত্তি দমন করে আত্মবিশ্বাস ও স্বপ্নকে আরাধ্য করলে তখন সে সফল হবেই। মনের মধ্যে লুকিয়ে থাকা সুপ্ত প্রতিভাগুলো জাগ্রত হয় নিয়মিত পড়াশুনা, অধ্যবসায়, অনুশীলন বা চর্চায়। আত্মবিশ্বাস রয়েছে, কিন্তু ভবিষ্যৎ স্বপ্ন নেই, সে আত্মবিশ্বাস কোনো কাজে আসবে না। কারণ আত্মবিশ্বাস, স্বপ্ন পূরণে এগিয়ে আসে, সাফল্যের শিখরে পৌঁছে দেয়। মানুষের দেহ, প্রাণ যেমন, তেমনি আত্মবিশ্বাস ও স্বপ্ন অত্যন্ত নিবিড়ভাবে জড়িত। একটাকে বাদ দিলে আরেকটা অকেজো, কোনো মূল্য নেই। একজন কৃষকের লক্ষ্য থাকে বেশি ফসল উৎপাদনে, তাই তিনি যত্নশীল হন, তেমনি একজন শিক্ষার্থীর লক্ষ্য থাকতে হয় ভালোভাবে পড়াশোনা চালিয়ে স্বপ্ন পূরণ করতে। শিকারি তার লক্ষ্য ঠিক রেখে শিকার করেন, তেমনি শিক্ষার্থীর লক্ষ্য ঠিক রাখতে হবে সে জীবনে অনেক বড় হবে। এ লক্ষ্য পূরণেই এগোতে হবে।

কিন্তু আমাদের দেশের অধিকাংশ শিক্ষার্থী স্বপ্ন দেখতে ভয় পায়। তবে যারা অত্যন্ত ভালো মেধাবী তাদের ভবিষ্যৎ স্বপ্ন থাকে। তাদের মধ্যে আত্মবিশ্বাস রয়েছে। কিন্তু ক্ষীণ মধ্যম, শিক্ষার্থীদের মধ্যে আত্মবিশ্বাস ও স্বপ্নের বড় অভাব। আমি নিজে স্কুল-কলেজের অনেক ছেলেমেয়েকে প্রশ্ন আকারে জিজ্ঞাস করেছি, তুমি জীবনে কি হতে চাও। তোমার স্বপ্ন কি? তাদের মধ্যে অধিকাংশই বলে, স্যার কিছু একটা হলেই হলো। কেউ কেউ বলে, আমরা গরিব বংশের আমাদের আবার স্বপ্ন কি? গরিব বা বংশ পরিচয় তো একজন মানুষের পরিচয় নির্ধারণের মাপকাঠি নয়। একজন মানুষের কর্মপরিচয়ই মানুষকে মহান করে। মূলত মেধা, সততা, কর্মের দ্বারা মানুষ পৃথিবীতে যশ, খ্যাতি অর্জন করে। গরিব বংশ, মর্যাদা নেই এক শ্রেণির শিক্ষার্থীর মনে এ ধরনের ভুল ও নেতিবাচক চিন্তা রয়েছে- যা জীবনে বাধা হয়ে দাঁড়ায়। কিন্তু প্রকৃতপক্ষে যদি আত্মবিশ্বাস, ভবিষ্যৎ স্বপ্ন থাকে তাহলে দরিদ্রতার শৃঙ্খল ভেঙে যাবে তার অনেক প্রমাণ রয়েছে। বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ ডক্টর আতিউর রহমান অত্যন্ত দরিদ্র ঘরের সন্তান ছিলেন। কিন্তু তার প্রচন্ড আত্মবিশ্বাস ও স্বপ্ন তার জীবনে সাফল্য বয়ে এনেছে। তিনি হয়েছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর। প্রয়াত ভারতের সাবেক রাষ্ট্রপতি এ পি জে আব্দুল কালামের স্বপ্ন ছিল তিনি পাইলট হবেন। তবে পাইলট হওয়ার স্বপ্ন পূরণ না হলেও তিনি রকেট, পরমাণু বিজ্ঞানী, ভারতের মিসাইলম্যান হতে পারতেন না। তিনি বিশ্বাস করতেন আত্মবিশ্বাস, স্বপ্ন থাকলে কঠোর অধ্যবসায় ও পরিশ্রমের মাধ্যমে স্বপ্ন পূরণ সম্ভব। তিনি তার বইয়ে লিখে গেছেন, দরিদ্র পরিবারের সন্তান হলে তার আকাশছোঁয়ার স্বপ্নের কথা। তার অনেক বিখ্যাত উক্তির মধ্যে একটি হলো, 'স্বপ্ন তা নয়- যা মানুষ ঘুমিয়ে দেখে, স্বপ্ন যা পূরণের আকাঙ্ক্ষা মানুষকে ঘুমাতে দেয় না।' তার আত্মবিশ্বাস স্বপ্ন পূরণে এগিয়ে এসেছে এবং তাকে সাফল্যের উচ্চ শিখরে পৌঁছে দিয়েছে। তাই আমাদের শিক্ষার্থীর মধ্যে আত্মবিশ্বাস, স্বপ্ন থাকতে হবে। কঠোর অধ্যবসায়, আত্মবিশ্বাস স্বপ্ন পূরণে এগিয়ে আসবে। তিনি নতুন প্রজন্মের কাছে উপস্থাপন করেছেন তার জীবনের যশখ্যতি, স্বপ্ন পূরণের গল্প। বিখ্যাত ঔপনাসিক স্কট (ঝওজ ডধষঃবৎ ঝপড়ঃঃ-১৭৭১-১৮৩২) বলেছেন, 'যা করার এখই আরম্ভ কর। বিশ্রাম যদি করতে হয় কাজ সেরে কর।' প্রতিদিনের কাজ প্রতিদিন করতে হবে। সময়ের সদ্ব্যবহার করতে হবে। আজকের কাজ আগামীকালের জন্য ফেলে রাখা বোকামি, এতে তুমি জীবনের বোঝা টানতে পারবে না।

আত্মবিশ্বাস থেকে স্বপ্ন দেখবে কারণ স্বপ্ন দেখতে তো কোনো বাধা নেই। আত্মবিশ্বাস স্বপ্ন পূরণে এগিয়ে এসে সাফল্যের শিখরে পৌঁছে দেয়। প্রত্যেকেই এমনভাবে এগিয়ে যাওয়া উচিত যাতে করে পরবর্তী প্রজন্ম অনুসরণ করতে পারে। সততা, মেধা ও কর্তব্যপরায়ণ হতে হবে। কর্মময় জীবনে ঘুষ, দুর্নীতিকে না বলতে হবে।

তোমার কর্ম, মেধার দ্বারা এমন সব মহৎ কাজ করবে যাতে করে তোমাকে সবাই স্মরণ করে। মনে রাখতে হবে আত্মবিশ্বাস ও স্বপ্ন সাফল্যের চাবিকাঠি।

মোহাম্মদ নজাবত আলী : শিক্ষক ও কলাম লেখক

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়
X
Nagad

উপরে