জয়পুরহাট
যমুনা, হারাবাত ও তুলসী গঙ্গা নদী প্রবাহিত।
জামালগঞ্জের কয়লাখনি ও জয়পুরহাট চিনিকল অবস্থিত।
নীলফামারী জেলা
নামকরণ- নীল চাষের জন্য নীলফামারী নামকরণ।
উলেস্নখযোগ্য নদনদী- তিস্তা, ঘাগট, শিঙ্গীমারী।
ঐতিহাসিক স্থান- নীলসাগর, নীলকুঠি, সৈয়দপুর গির্জা, ডিমলা রাজবাড়ি। রাজা ধর্মপালের গড়, তিন গম্বুজ বিশিষ্ট ভেড়ভেড়ি জামে মসজিদ।
গাইবান্ধা জেলা
গাইবান্ধার প্রাচীন নাম- ভবানীগঞ্জ।
উলেস্নখযোগ্য নদনদী- যমুনা, তিস্তা, আত্রাই।
ঐতিহাসিক ও দর্শনীয় স্থান- বর্ধনকুঠি, নলডাঙ্গার জমিদার বাড়ি, মীরের বাগান, শাহ সুলতান গাজীর মসজিদ। ইতিহাস খ্যাত রাজা বিরাটের গো-চারণভূমি থেকেই গাইবান্ধা নামকরণ।
রংপুর জেলা
রংপুর থেকে উৎপত্তি। যার অর্থ আনন্দ নিকেতন তিস্তা নদী বহমান।
উলেস্নখযোগ্য স্থানসমূহ- কারমাইকেল কলেজ, তিস্তা ব্যারেজ, পায়রাবন্দর, বেগম রোকেয়ার বাড়ি, কেরামাতিয়া মসজিদ, রংপুর জাদুঘর, মাওলানা কেরামত আলী জৈনপুরীর (রা.) মাজার। গম, তামাক ও আলু গবেষণা ইনস্টিটিউট অবস্থিত।
কুড়িগ্রাম জেলা
উলেস্নখযোগ্য নদনদী- যমুনা, ধরলা, মোয়াতি, দুধকুমার, তিস্তা।
ঐতিহাসিক স্থান- নয়ারহাটে মোঘল আমলের মসজিদের অবশিষ্টাংশ আরবি ভাষায় মসজিদের শিলালিপি সিদ্ধেশ্বরী মন্দির।
লালমনিরহাট জেলা
উলেস্নখযোগ্য নদী- তিস্তা, শিংগীমারী ইত্যাদি।
জন্মস্থান- ফকির মজনু শাহের জন্মস্থান।
ঐতিহাসিক স্থান- কবি বাড়ি (প্রখ্যাত সাহিত্যিক শেখ ফজলুল করিমের বাস্তুভিটা ও সংগ্রহশালা)।
দিনাজপুর জেলা
প্রাচীন নাম- গন্ডোয়াল্যান্ড।
উলেস্নখযোগ্য নদী- করতোয়া, পুনর্ভবা, টাঙন, যমুনা ও দীপা। "মহিলা নদী" নামে একটি নদী আছে।