৬. চক্রবৃদ্ধি মূলধন = আসল দ্ধ (১ + মুনাফার হার) সময়
বা, ঈ = চ (১ + ৎ)হ
যেখানে, চ = মূলধন বা আসল
হ = সময়
ৎ = মুনাফার হার
৭. চক্র বৃদ্ধির মুনাফা = চক্র বৃদ্ধির মূলধন - আসল
\হ= ঈ - চ
\হ= চ (১ + ৎ)হ - চ
যেখানে, চ = মূলধন বা আসল
\হহ = সময়
\হৎ = মুনাফার হার
৮. লাভ = বিক্রয়মূল্য-ক্রয়মূল্য
৯. ক্ষতি = ক্রয়মূল্য-বিক্রয়মূল্য
১০. ক্রয়মূল্য = বিক্রয়মূল্য-লাভ
অথবা, ক্রয়মূল্য = বিক্রয়মূল্য + ক্ষতি
১১. বিক্রয়মূল্য = ক্রয়মূল্য + লাভ
অথবা, বিক্রয়মূল্য = ক্রয়মূল্য-ক্ষতি
গ.সা.গু নির্ণয়ের সূত্র
বিয়োগের সূত্রাবলি
১. বিয়োজন-বিয়োজ্য =বিয়োগফল।
২. বিয়োজন = বিয়োগফল + বিয়োজ্য
৩. বিয়োজ্য= বিয়োজন - বিয়োগফল
গুণের সূত্রাবলি
১.গুণফল =গুণ্য দ্ধ গুণক
২.গুণক = গুণফল স্ট গুণ্য
৩.গুণ্য= গুণফল স্ট গুণক
ভাগের সূত্রাবলি
নিঃশেষে বিভাজ্য না হলে।
১. ভাজ্য= ভাজক দ্ধ ভাগফল + ভাগশেষ।
২. ভাজ্য= (ভাজ্য্ত ভাগশেষ) স্ট ভাগফল।
৩. ভাগফল = (ভাজ্য ্ত ভাগশেষ)স্ট ভাজক।
নিঃশেষে বিভাজ্য হলে।
৪. ভাজক= ভাজ্য স্ট ভাগফল।
৫. ভাগফল = ভাজ্য স্ট ভাজক।
৬. ভাজ্য = ভাজক দ্ধ ভাগফল।
ভগ্নাংশের ল.সা.গু ও গ.সা.গু সূত্রাবলি
১. ভগ্নাংশের গ.সা.গু = লবগুলোর গ.সা.গু/ হরগুলোর ল.সা.গু
২. ভগ্নাংশের ল.সা.গু = লবগুলোর ল.সা.গু/ হরগুলোর গ.সা.গু
৩. ভগ্নাংশদ্বয়ের গুণফল = ভগ্নাংশদ্বয়ের ল.সা.গু দ্ধ ভগ্নাংশদ্বয়ের গ.সা.গু.
১. জোড় সংখ্যা + জোড় সংখ্যা = জোড় সংখ্যা।
যেমনঃ ২ + ৬ = ৮.
২. জোড়সংখ্যা + বিজোড় সংখ্যা =
বিজোড় সংখ্যা।
যেমনঃ ৬ + ৭ = ১৩.
৩. বিজোড় সংখ্যা + বিজোড় সংখ্যা =
জোড় সংখ্যা।
যেমনঃ ৩ + ৫ = ৮.
৪. জোড় সংখ্যা দ্ধ জোড় সংখ্যা = জোড় সংখ্যা।
যেমনঃ ৬ দ্ধ ৮ = ৪৮.
৫. জোড় সংখ্যা দ্ধ বিজোড় সংখ্যা = জোড় সংখ্যা।
যেমনঃ ৬ দ্ধ ৭ = ৪২
৬. বিজোড় সংখ্যা দ্ধ বিজোড় সংখ্যা =
বিজোড় সংখ্যা।
যেমনঃ ৩ দ্ধ ৯ = ২৭
সূচক এর সূত্র
যদি স ও হ ধনাত্মক অখন্ড সংখ্যা হয় এবং
ধ ০,ন ০ধ ০,ন ০ হয় তবে,
১. ধস.ধহ=ধস+হ
২. ধস স্টধহ=ধস-হ
৩. (ধস)হ=ধসহ
৪. (ধন)স=ধস.নস
৫. (ধ/ন)্বস = ধ্বস/ধ্বহ
লগারিদম এর সূত্র
গুণের লগারিদম
খড়মন (চ দ্ধ ছ) = খড়মন চ + ষড়মন ছ
ভাগের লগারিদম
খড়মন (চ/ছ) = খড়মন চ - ষড়মন ছ
পাওয়ার এর লগারিদম
খড়মন (ঢ়য়) = য়. ষড়মন ঢ়
শূন্যের লগারিদম
খড়মন (১) = ০
বেজ এবং পাওয়ার এর লগারিদম
খড়মন (নু) = ু
ন ষড়ম ন (ু) = ু
ত্রিকোণমিতির সকল সূত্র :
খড়মু (ু) = ১
সাধারণ লগারিদম ফর্মুলা
৭. খড়মন (সহ) = খড়মন (স) + খড়মন (হ)
৮. খড়মন (স/হ) = খড়মন (স) - খড়মন (হ)
৯. খড়মন (ীু) = ু ষড়মন (ী)
১০. খড়মহস = ষড়মফস /ষড়মফহ
১১. স ষড়মন (ী) + হ ষড়মন (ু) = ষড়মন ( ীসু হ )
১২. খড়মন (স + হ) = খড়মন স + খড়মন (১ + হ/স)
১৩. খড়মন (স - হ) = খড়মন স + খড়মন (১ - হ/স)
সমান্তর ধারা ও গুণোত্তর ধারা অধ্যায়ের সূত্র
১. অনুক্রম কাকে বলে?
উত্তর : অনুক্রম হচ্ছে কতকগুলো সংখ্যা বা রাশিকে একটি নির্দিষ্ট নিয়ম অনুসারে ধারাবাহিকভাবে সাজানোর প্রক্রিয়া।
২. পদ কাকে বলে?
উত্তর :অনুক্রমের প্রত্যেকটি সংখ্যা বা রাশিকে পদ বলা হয়।
৩. ধারা কাকে বলে?
উত্তর :অনুক্রমের সংখ্যা বা রাশিগুলোর সমষ্টিকে ধারা বলা হয়।
৪. সসীম ধারা কাকে বলে?
উত্তর :ধারার পদ সংখ্যা যদি নির্দিষ্ট বা সসীম হয়, তাহলে তাকে সসীম ধারা বলে। সসীম ধারার অপর নাম সান্ত ধারা।
৫. অসীম ধারা কাকে বলে?
উত্তর :কোনো ধারার পদসংখ্যা নির্দিষ্ট না হলে বা অসীম হলে তাকে অসীম ধারা বলে।
৬. সমান্তর ধারা কাকে বলে?
উত্তর :যে ধারায় ২য় পদ থেকে ১ম পদ বিয়োগ করলে একই সংখ্যা বা রাশি পাওয়া যায় তাকে সমান্তর ধারা বলে।
৭. গুণোত্তর ধারা কাকে বলে?
উত্তর :যে ধারার কোনো পদের সাথে তার পরবর্তী পদের অনুপাত বা ভাগফল সমান হয় তাকে, গুণোত্তর ধারা বলা হয়।
সমান্তর ধারা
১. ১+২+৩+৪+ৃৃ+ হ হলে এরূপ ধারার সমষ্টি = [হ(হ+১)/২]
২. ১ম হ পদের বর্গের সমষ্টি = [হ(হ+১)(২হ+১)]/৬
১ক্ষ্ণ+২ক্ষ্ণ + ৩ক্ষ্ণ+.... + হক্ষ্ণ= [হ(হ+১)(২হ+১)]/৬
৩. ১ম হ পদের ঘনের সমষ্টি = [হ(হ+১)/২]ক্ষ্ণ
১ক্ত + ২ক্ত + ৩ক্ত+ৃৃ+হক্ত= [হ(হ+১)/২]ক্ষ্ণ