শুক্রবার, ১৬ মে ২০২৫, ২ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২

গণিতের সূত্রাবলি

শিক্ষা জগৎ ডেস্ক
  ২৫ ডিসেম্বর ২০২৩, ০০:০০
গণিতের সূত্রাবলি
গণিতের সূত্রাবলি

৬. চক্রবৃদ্ধি মূলধন = আসল দ্ধ (১ + মুনাফার হার) সময়

বা, ঈ = চ (১ + ৎ)হ

1

যেখানে, চ = মূলধন বা আসল

হ = সময়

ৎ = মুনাফার হার

৭. চক্র বৃদ্ধির মুনাফা = চক্র বৃদ্ধির মূলধন - আসল

\হ= ঈ - চ

\হ= চ (১ + ৎ)হ - চ

যেখানে, চ = মূলধন বা আসল

\হহ = সময়

\হৎ = মুনাফার হার

৮. লাভ = বিক্রয়মূল্য-ক্রয়মূল্য

৯. ক্ষতি = ক্রয়মূল্য-বিক্রয়মূল্য

১০. ক্রয়মূল্য = বিক্রয়মূল্য-লাভ

অথবা, ক্রয়মূল্য = বিক্রয়মূল্য + ক্ষতি

১১. বিক্রয়মূল্য = ক্রয়মূল্য + লাভ

অথবা, বিক্রয়মূল্য = ক্রয়মূল্য-ক্ষতি

গ.সা.গু নির্ণয়ের সূত্র

বিয়োগের সূত্রাবলি

১. বিয়োজন-বিয়োজ্য =বিয়োগফল।

২. বিয়োজন = বিয়োগফল + বিয়োজ্য

৩. বিয়োজ্য= বিয়োজন - বিয়োগফল

গুণের সূত্রাবলি

১.গুণফল =গুণ্য দ্ধ গুণক

২.গুণক = গুণফল স্ট গুণ্য

৩.গুণ্য= গুণফল স্ট গুণক

ভাগের সূত্রাবলি

নিঃশেষে বিভাজ্য না হলে।

১. ভাজ্য= ভাজক দ্ধ ভাগফল + ভাগশেষ।

২. ভাজ্য= (ভাজ্য্ত ভাগশেষ) স্ট ভাগফল।

৩. ভাগফল = (ভাজ্য ্ত ভাগশেষ)স্ট ভাজক।

নিঃশেষে বিভাজ্য হলে।

৪. ভাজক= ভাজ্য স্ট ভাগফল।

৫. ভাগফল = ভাজ্য স্ট ভাজক।

৬. ভাজ্য = ভাজক দ্ধ ভাগফল।

ভগ্নাংশের ল.সা.গু ও গ.সা.গু সূত্রাবলি

১. ভগ্নাংশের গ.সা.গু = লবগুলোর গ.সা.গু/ হরগুলোর ল.সা.গু

২. ভগ্নাংশের ল.সা.গু = লবগুলোর ল.সা.গু/ হরগুলোর গ.সা.গু

৩. ভগ্নাংশদ্বয়ের গুণফল = ভগ্নাংশদ্বয়ের ল.সা.গু দ্ধ ভগ্নাংশদ্বয়ের গ.সা.গু.

১. জোড় সংখ্যা + জোড় সংখ্যা = জোড় সংখ্যা।

যেমনঃ ২ + ৬ = ৮.

২. জোড়সংখ্যা + বিজোড় সংখ্যা =

বিজোড় সংখ্যা।

যেমনঃ ৬ + ৭ = ১৩.

৩. বিজোড় সংখ্যা + বিজোড় সংখ্যা =

জোড় সংখ্যা।

যেমনঃ ৩ + ৫ = ৮.

৪. জোড় সংখ্যা দ্ধ জোড় সংখ্যা = জোড় সংখ্যা।

যেমনঃ ৬ দ্ধ ৮ = ৪৮.

৫. জোড় সংখ্যা দ্ধ বিজোড় সংখ্যা = জোড় সংখ্যা।

যেমনঃ ৬ দ্ধ ৭ = ৪২

৬. বিজোড় সংখ্যা দ্ধ বিজোড় সংখ্যা =

বিজোড় সংখ্যা।

যেমনঃ ৩ দ্ধ ৯ = ২৭

সূচক এর সূত্র

যদি স ও হ ধনাত্মক অখন্ড সংখ্যা হয় এবং

ধ ০,ন ০ধ ০,ন ০ হয় তবে,

১. ধস.ধহ=ধস+হ

২. ধস স্টধহ=ধস-হ

৩. (ধস)হ=ধসহ

৪. (ধন)স=ধস.নস

৫. (ধ/ন)্বস = ধ্বস/ধ্বহ

লগারিদম এর সূত্র

গুণের লগারিদম

খড়মন (চ দ্ধ ছ) = খড়মন চ + ষড়মন ছ

ভাগের লগারিদম

খড়মন (চ/ছ) = খড়মন চ - ষড়মন ছ

পাওয়ার এর লগারিদম

খড়মন (ঢ়য়) = য়. ষড়মন ঢ়

শূন্যের লগারিদম

খড়মন (১) = ০

বেজ এবং পাওয়ার এর লগারিদম

খড়মন (নু) = ু

ন ষড়ম ন (ু) = ু

ত্রিকোণমিতির সকল সূত্র :

খড়মু (ু) = ১

সাধারণ লগারিদম ফর্মুলা

৭. খড়মন (সহ) = খড়মন (স) + খড়মন (হ)

৮. খড়মন (স/হ) = খড়মন (স) - খড়মন (হ)

৯. খড়মন (ীু) = ু ষড়মন (ী)

১০. খড়মহস = ষড়মফস /ষড়মফহ

১১. স ষড়মন (ী) + হ ষড়মন (ু) = ষড়মন ( ীসু হ )

১২. খড়মন (স + হ) = খড়মন স + খড়মন (১ + হ/স)

১৩. খড়মন (স - হ) = খড়মন স + খড়মন (১ - হ/স)

সমান্তর ধারা ও গুণোত্তর ধারা অধ্যায়ের সূত্র

১. অনুক্রম কাকে বলে?

উত্তর : অনুক্রম হচ্ছে কতকগুলো সংখ্যা বা রাশিকে একটি নির্দিষ্ট নিয়ম অনুসারে ধারাবাহিকভাবে সাজানোর প্রক্রিয়া।

২. পদ কাকে বলে?

উত্তর :অনুক্রমের প্রত্যেকটি সংখ্যা বা রাশিকে পদ বলা হয়।

৩. ধারা কাকে বলে?

উত্তর :অনুক্রমের সংখ্যা বা রাশিগুলোর সমষ্টিকে ধারা বলা হয়।

৪. সসীম ধারা কাকে বলে?

উত্তর :ধারার পদ সংখ্যা যদি নির্দিষ্ট বা সসীম হয়, তাহলে তাকে সসীম ধারা বলে। সসীম ধারার অপর নাম সান্ত ধারা।

৫. অসীম ধারা কাকে বলে?

উত্তর :কোনো ধারার পদসংখ্যা নির্দিষ্ট না হলে বা অসীম হলে তাকে অসীম ধারা বলে।

৬. সমান্তর ধারা কাকে বলে?

উত্তর :যে ধারায় ২য় পদ থেকে ১ম পদ বিয়োগ করলে একই সংখ্যা বা রাশি পাওয়া যায় তাকে সমান্তর ধারা বলে।

৭. গুণোত্তর ধারা কাকে বলে?

উত্তর :যে ধারার কোনো পদের সাথে তার পরবর্তী পদের অনুপাত বা ভাগফল সমান হয় তাকে, গুণোত্তর ধারা বলা হয়।

সমান্তর ধারা

১. ১+২+৩+৪+ৃৃ+ হ হলে এরূপ ধারার সমষ্টি = [হ(হ+১)/২]

২. ১ম হ পদের বর্গের সমষ্টি = [হ(হ+১)(২হ+১)]/৬

১ক্ষ্ণ+২ক্ষ্ণ + ৩ক্ষ্ণ+.... + হক্ষ্ণ= [হ(হ+১)(২হ+১)]/৬

৩. ১ম হ পদের ঘনের সমষ্টি = [হ(হ+১)/২]ক্ষ্ণ

১ক্ত + ২ক্ত + ৩ক্ত+ৃৃ+হক্ত= [হ(হ+১)/২]ক্ষ্ণ

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

উপরে