আজকের যায়যায়দিন

প্রযুক্তির বিকাশের ফলে পরিবর্তন এসেছে সঙ্গীতাঙ্গনে। আগে সঙ্গীত শুধু একটি জনগোষ্ঠীর মাঝে থাকলেও এখন সেটা ছড়িয়ে গেছে বিশ্বব্যাপী। সে ধারায় বিশ্বে বাংলাদেশের গানকে ছড়িয়ে দিতে কাজ করে যাচ্ছে এএনএস মিউজিক। মূলত রেকর্ড লেভেল, সঙ্গীত শিল্পী, গীতিকার এবং সুরকারদের কাছ থেকে তাদের শিল্পকে বিশ্বের বিভিন্ন পস্ন্যাটফরমে প্রতিষ্ঠিত করতে এ প্রতিষ্ঠান কাজ করে যাচ্ছে। এএনএস মিউজিকের মিশনের মূল হলো ডিজিটালি গান প্রকাশ করা বিভিন্ন পস্ন্যাটফরমে যা শিল্পীদের এবং লেবেলগুলিকে বিশ্বব্যাপী পরিচিত করা এবং বিশ্বব্যাপী শ্রোতাদের কাছে তাদের গান পৌঁছে দেওয়াই মূল লক্ষ্য। বিশ্বব্যাপী ডিজিটাল সেবা প্রদানকারীদের প্রচুর নেটওয়ার্কের সাথে, যেমন ঝঢ়ড়ঃরভু, রঞঁহবং, ঠঊঠঙ, উবুুবৎ, অসধুড়হ গঁংরপ-সহ ১৫০+ মিউজিক স্ট্রিমিং পস্ন্যাটফরম এ গান বিতরণের সাথে জাতীয় জনপ্রিয় সেবাগুলি যেমন জরহমঃড়হব/ঈধষষবৎ :ঁহব তার শিল্পীদের জন্য সর্বোচ্চ প্রদর্শন নিশ্চিত করে। এএনএস মিউজিকের সাফল্যের মূলমন্ত্র হলো এটির সততা ও ন্যায্যতার প্রতি প্রতিশ্রম্নতি। অঘঝ গঁংরপ খরসরঃবফ অন্যান্য ডিস্ট্রিবিউটর থেকে ১০/২০ গুণ কম সময়ে মিউজিক স্টোর ও স্ট্রিমিং পস্ন্যাটফরমে ডেলিভারি করে। ঐতিহ্যবাহী বিতরণ মডেলের বিপরীতে অঘঝ গঁংরপ রেকর্ড লেবেল ও শিল্পীদের সর্বোচ্চ উপার্জনের প্রতিশ্রম্নতি দেয় এবং আরও বেশি রেভিনিউ শেয়ার প্রদান করে। যারা বিভিন্ন পস্ন্যাটফরমে গান আপলোড করতে পারে না তাদের সেবা দানকারী একটি প্রতিষ্ঠান ইন্ডিপেন্ডেন্ট মিউজিক ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানির মাধ্যমে সেই সব গায়কদের গান বিভিন্ন মিউজিক ডিস্ট্রিবিউশন সাইটে আপলোড করে দেওয়া হয়। যার মাধ্যমে দেশীয় সঙ্গীত শিল্পীরা তাদের গান শ্রোতাদের কাছে সহজেই পৌঁছে দিতে পারে।

এএনএস মিউজিক ২০১৮ সালে প্রতিষ্ঠা করেন আকাশ সরকার। বর্তমানে তিনি কোম্পানিটির ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও সিইও পদে রয়েছেন। আকাশ সরকার বলেন বাংলাদেশের অনেক শিল্পী, রেকর্ড লেবেল মালিক, সুরকার ও গীতিকাররা অনেক রয়ালিটি থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন, তারা বিভিন্ন ডিস্ট্রিবিশন কোম্পানির সার্ভিস নিয়ে প্রতারিত হচ্ছেন বা সঠিক রিপোর্ট পাচ্ছেন না। তাদের জন্যই এএনএস সততা ও দক্ষতার সঙ্গে কাজ করে যাচ্ছে এবং যাবে। এএনএস মিউজিক বাংলাদেশ, যুক্তরাজ্য ও যুক্তরাষ্ট্রে নিবন্ধিত কোম্পানি। এই প্রতিষ্ঠানের সব সেবার বিস্তারিত তথ্য অঘঝ গঁংরপ ওয়েবসাইটে পাওয়া যাবে।