শুক্রবার, ১৭ মে ২০২৪, ৩ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১

ক্রেতাদের ভিড়ে জমজমাট ঈদবাজার

ভৈরবের বৃহত্তম ফুটপাতের পাইকারি পোশাক বাজারে বেচাকেনা মন্দা
স্বদেশ ডেস্ক
  ০১ এপ্রিল ২০২৪, ০০:০০
কিশোরগঞ্জের ভৈরবে বৃহত্তম ফুটপাতের পাইকারি পোশাকের বাজারে ক্রেতা-বিক্রেতাদের কেনাবেচা -যাযাদি

মুসলমানদের ধর্মীয় উৎসবের মধ্যে ঈদুল ফিতর অন্যতম। আর এই ঈদকে সামনে রেখে বাহারি ডিজাইনের পোশাকে সেজেছে দেশের বিপনিবিতানগুলো। এবার ঈদুল ফিতরের সঙ্গে যোগ হচ্ছে বাঙালির প্রাণের উৎসব পয়লা বৈশাখ। একসঙ্গে দুই উৎসবের দিন যতই ঘনিয়ে আসছে ততই ভিড় বাড়ছে। পরিবারের সদস্যদের নিয়ে কেনাকাটা করতে আসছেন অনেকেই। সকাল থেকে রাত ১২টা পর্যন্ত মার্কেটগুলোতে বেচাবিক্রি করতে দেখা গেছে। ক্রেতাদের পদচারণায় জম-জমাট। সময় বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে জমে উঠেছে কেনাকাটা। বিপনিবিতানগুলোতে বাড়ছে ক্রেতা সমাগম।

এদিকে, কিশোরগঞ্জের ভৈরবের বৃহত্তম ফুটপাতের পাইকারি পোশাকের বাজারে কেনাবেচায় মন্দাভাব চলছে বলে অভিযোগ সেখানকার ব্যবসায়ীদের। প্রতিনিধিদের পাঠানো খবরে বিস্তারিত ডেস্ক রিপোর্ট-

চাঁদপুর প্রতিনিধি জানিয়েছেন, চাঁদপুরে বিপনিবিতানগুলোতে বিক্রেতারা দোকান সাজিয়েছেন বাহারি ডিজাইনের পোশাকে। সময় যত ঘনিয়ে আসছে ততই বাড়ছে ক্রেতা সমাগম।

বিক্রেতারা বলছেন, দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতিতে ক্রেতা থাকলেও বিক্রি কম। ক্রেতারা বলছেন, অন্য বছরের তুলনায় এ বছর পোশাকের দাম অনেকটাই বেশি। তারপরও পরিবারের ঈদ আনন্দের কথা ভেবে কিনতে হচ্ছে কিছু না কিছু। অন্যদিকে আইনশৃঙ্খলা স্বাভাবিক রাখতে মাঠে কাজ করছে পুলিশ প্রশাসন।

ঈদকে সামনে রেখে পাঞ্জাবি, শার্ট-প্যান্ট থ্রিপিস, শাড়িসহ বাচ্চাদের নতুন সব জামা কাপড় দিয়ে দোকান সাজিয়েছেন ব্যবসায়ীরা। যদিও গত বছরের তুলনায় এ বছর দাম বৃদ্ধি থাকায় পোশাক বিক্রিতে ভাটা পড়েছে।

চাঁদপুর শহরের হকার্স মার্কেটের ব্যবসায়ী জাকির হোসেন বলেন, ঈদে অনেক দোকানেই ক্রেতা আকৃষ্ট করার জন্য মূল্য ছাড়ের কথা লিখা থাকে। কোনো কোনো ক্রেতা আসছেন পছন্দ করছেন, কিনে নিচ্ছেন পছন্দমতো পোশাক। যদিও গত বছরের তুলনায় এবার দাম কিছুটা বেশি। ক্রেতারা পোশাকের দাম শুনে বিরক্ত হয়ে চলে যাচ্ছেন। মার্কেটে ক্রেতাদের ভিড় আছে, তবে তুলনামূলক বিক্রি কম। আশা করা যাচ্ছে, ২-৩ দিনের মধ্যে পুরোদমে কেনাকাটা জমে উঠবে।

শহরের মীর শপিং কমপেস্নক্সে আসা ক্রেতা আফসানা বলেন, ঈদের ২-৩ দিন আগে মার্কেটে প্রচুর ভিড় হয়। তাই আগেভাগে চলে এসেছেন। পছন্দের পোশাক কিনেছেন আরও কিনবেন। তবে দাম খুব বেশি মনে হচ্ছে। দামের কারণে মার্কেটে বেশি সময় দিতে হচ্ছে।

হাকিম পস্নাজায় আসা ক্রেতা পাভেল বলেন, নিজের ও পরিবারের জন্য কেনাকাটা করতে এসেছেন। মনে হয় না একদিনেই হয়ে যাবে। লাগাম ছাড়া দাম। কোনো নিয়ন্ত্রণ নেই মার্কেটে। প্রশাসনের মনিটরিং করা উচিত।

চাঁদপুর জেলা পুলিশ সুপার মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম বলেন, ঈদ এলেই বেড়ে যায় চুরি-ছিনতাইসহ নানা অপরাধমূলক ঘটনা। সাধারণ মানুষের নিরাপত্তা নিশ্চিতে পোশাকে এবং সাদা পোশাকে কাজ করছে পুলিশ। প্রত্যেক মার্কেটে ইতোমধ্যে পুলিশ সদস্য নিয়োজিত করা হয়েছে। এছাড়া পুলিশের টহল সার্বক্ষণিক থাকবে। কেউ কোনো অভিযোগ দিলে দ্রম্নতই ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

ভৈরব (কিশোরগঞ্জ) প্রতিনিধি জানান, কিশোরগঞ্জের ভৈরবে মঙ্গলবার বিকাল থেকে বিভিন্ন জেলার কাপড় ব্যবসায়ীরা আসেন ফুটপাতের বৃহত্তম পাইকারি পোশাক বাজারে। এই হাট একদিনের জন্য বসে। মঙ্গলবার বিকাল ৫টায় শুরু হয়ে চলে সারা রাত। রাতেই সবচেয়ে জমজমাট হয়। রাত যতই গভীর হয় বেচাকেনাও ততই বাড়ে। কিন্তু এবার ঈদ উপলক্ষে কাঙ্ক্ষিত বেচাকেনার দেখা পাচ্ছেন না ভৈরবের ফুটপাতের বৃহত্তম পাইকারি পোশাক ব্যবসায়ীরা। পোশাকের দাম বৃদ্ধি ও আর্থিক সংকটের নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে বলে জানিয়েছেন বাজারে আসা পাইকারি ক্রেতা-বিক্রেতারা। এখানকার ব্যবসায়ীদের দাবি, নিত্যপণ্যের উচ্চমূল্যে আর্থিক টানাপড়েনের ধাক্কায় ভাটা পড়েছে উৎসবের কেনাকাটায়। তাই কমেছে পোশাকের চাহিদা। প্রতি মঙ্গলবার রাতে বসা এই কাপড়ের হাটে পাইকারি ও খুচরা মিলিয়ে আগে সেখানে যে কাপড় বেচাকেনা হতো, তা এ বছর অর্ধেকে নেমে আসছে।

প্রতি মঙ্গলবার বিকাল পাঁচটা থেকে ধীরে ধীরে মিনি পিকআপ ভর্তি কাপড় নিয়ে ভৈরব আসেন বিভিন্ন জেলার পাইকারি ব্যবসায়ীরা। সন্ধ্যে সাতটার মধ্যে ক্রেতা-বিক্রেতাদের উপচেপড়া ভিড়ে বাজারে তিল ধারণেরও ঠাঁই থাকে না। বিকাল থেকে শুরু করে সারা রাত চলে এই হাটবাজারে কাপড় বেচাকেনা। বাজারের জিলস্নুর রহমান শহর রক্ষাবাঁধ রোড, বাগানবাড়ি, বাদামপট্টি, নদীরপাড়, সায়দুলস্নাহ মিয়া ঘাট এলাকা পর্যন্ত প্রায় ১২শ' পাইকার বসেন তাদের কাপড় নিয়ে। রাত যত গভীর হয় ততই জমে উঠে বেচাকেনা। পার্শ্ববর্তী জেলাগুলো থেকে আসা মানুষের ব্যবসায়িক মিলনমেলার কেন্দ্রবিন্দু ভৈরব বাজারের এই হাট। ঢাকা, কিশোরগঞ্জ, ময়মনসিংহ, সিলেট বিভাগের হাজারো মানুষের ঢল নামে কেনাবেচার জন্য এই সাপ্তাহিক হাট বাজারে। পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে এই অঞ্চলের বেচাকেনার বড় বাজার এটি। সড়ক, নৌ, রেলওয়ে জংশন যোগাযোগ ব্যবস্থা ভালো থাকায় জেলার ভৈরব বন্দরে একটি সুনাম রয়েছে দেশব্যাপী। রং-বেরঙের বাচ্চাদের জামা, টি-শার্ট, জিন্স, শার্ট, জার্সি, লুঙ্গি, গামছা, গেঞ্জি, বোরকা, থ্রিপিস, ওড়না, পায়জামা-পাঞ্জাবিসহ বিভিন্ন ধরনের পোশাক নিয়ে ফুটপাত দখল করে বসে ব্যবসায়ীরা। কাপড়ের মূল্য পাইকারি ও খুচরা সর্বনিম্ন ৫০ টাকা থেকে শুরু করে দেড় হাজার টাকার মধ্যে। তুলনামূলক কম দামে কাপড় কিনতে পারায় এই হাটটি জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে।

ঢাকার কেরানীগঞ্জ থেকে আসা পাইকারি বিক্রেতা সজল মিয়া জানান, প্রতি বছর শবেবরাতের পর থেকে পাইকারি ক্রেতার ভিড়ে মুখর হয়ে ওঠে ভৈরবের এ বাজার। সারা রাত অবধি টানা চলে বেচাকেনা। শাড়ি, লুঙ্গি, থ্রিপিস, শার্টপিস, প্যান্টসহ নানা জাতের পোশাক কিনতে দেশের নানা প্রান্তের মানুষ ছুটে আসেন এ হাটে। কিন্তু রোজার দ্বিতীয় সপ্তাহ চললেও এখনো বাজারে সেভাবে পাইকারদের ভিড় জমে ওঠেনি। বেচা-বিক্রি অর্ধেকে নেমে আসছে। এ পর্যন্ত ঈদের পোশাক যে পরিমাণ বিক্রি হয়েছে তা হতাশাজনক। খুচরা বাজারে কাপড়ের বেচাকেনা কম হওয়ার প্রভাব পড়েছে পাইকারি বাজারগুলোতেও। দাম বাড়ায় পাইকারি ও খুচরা কাপড় ক্রেতা-বিক্রেতাদের পুঁজি বিনিয়োগ করতে হচ্ছে কয়েকগুণ বেশি।

কেরানীগঞ্জ থেকে আসা বিক্রেতা হুমায়ুন জানান, গতবারের তুলনায় এবার বাজারের অবস্থা ভালো না। আগে হাটে ৫০ হাজার টাকা বিক্রি হলেও এ বছর এক হাটে ১০-১২ হাজার টাকা কেনাবেচা করেন।

পিরোজপুর থেকে আসা ক্রেতা শাফি মিয়া বলেন, এখানে সব ধরনের পোশাক পাওয়া যায়। ডিজাইন ও চাহিদা অনুযায়ী পোশাকের দামও তুলনামূলক কম। তবে এ বছর পোশাকের দাম একটু বেশি। দেশীয় সব ধরনের কাপড়ের উৎপাদন খরচ বেড়ে যাওয়ায় সব ধরনের কাপড়ের দামও বেড়েছে। এ ছাড়া নিত্যপণ্যের দাম বাড়ায় সাধারণ মানুষকে নিত্যপণ্য কিনতে হিসাব করতে হচ্ছে। এ কারণে ঈদ ঘিরে কাপড়ের চাহিদা এবার খুবই কম।

ভৈরব পৌরসভার মেয়র ইফতেখার হোসেন বেনু বলেন, পৌরসভার পক্ষ থেকে ব্যবসায়ীদের সুবিধার জন্য বিভিন্ন ধরনের ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। ব্যবসায়ীদের সুবিধার জন্য ভৈরব বাজার সিসি ক্যামেরার আওতায় আনা হয়েছে। এটি ভৈরবের ঐতিহ্যবাহী বাজার এই ঐতিহ্য কোনোভাবেই নষ্ট করা যাবে না।

ঝিনাইগাতী (শেরপুর) প্রতিনিধি জানান, শেরপুরের ঝিনাইগাতী উপজেলায় আসন্ন ঈদুল ফিতরের বাজার জমে উঠতে শুরু করেছে। বাজারে ক্রেতার আগমনে কাপড়, জুতা ও কসমেটিক দোকানে ভিড় লক্ষ করা গেছে। প্রত্যেক দোকানে নির্ধারিত বিক্রির চেয়ে তিনগুণ বেড়েছে।

মধ্য বাজারে সব পণ্যের সমারোহ ক্রেতাকে আকৃষ্ট করছে। বাজারে সব পণ্যের দাম বৃদ্ধিতে ঈদসামগ্রীর দামের লাগামও টেনে ধরা যাচ্ছে না। আগত ক্রেতারা জানান ব্যবসায়ীরা সব পণ্যের দাম বৃদ্ধি করে বিক্রি করছেন। চাহিদার চেয়ে পণ্যের মূল্য বেশি হওয়ায় অনেকেই কেনাকাটা না করে বাড়ি ফিরে যাচ্ছেন।

ব্যসায়ীরা জানান, এবার মালামাল কিনতে টাকা বেশি গুনতে হয়েছে। তাই খরচসহ কিছু পণ্যের দাম বেড়েছে।

আসন্ন ঈদুল ফিতর উপলক্ষে ওসি বছির আহাম্মেদ বাদল জানান, নিরাপত্তার জন্য পুলিশ কাজ করছে। ঈদের জন্যে বাড়তি নিরাপত্তার ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। মাদকের ব্যাপারে অভিযান অব্যাহত আছে।

পাটকেলঘাটা (সাতক্ষীরা) প্রতিনিধি জানান, সাতক্ষীরার পাটকেলঘাটা বাজারের বিভিন্ন বিপণিবিতানে সকাল থেকেই ঈদ কেনাকাটা করতে ভিড় জমাচ্ছেন ক্রেতারা। ঈদকে সামনে রেখে জামা-কাপড়ের পসরা সাজিয়ে ব্যস্ত সময় পার করছেন দোকানিরা। মুসলিম ধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে বড় উৎসব ঈদকে সামনে রেখে গ্রামের হাট-বাজারগুলোতে ভিড় লক্ষ করা গেছে। পাশাপাশি শহরের ফুটপাতের দোকানগুলোতেও ভিড় জমাচ্ছেন নিম্ন আয়ের মানুষ। সেই সঙ্গে গার্মেন্টস, কসমেটিকস, শাড়ি, জুতার দোকানগুলোতে ভিড় ছিল চোখে পড়ার মতো।

পাটকেলঘাটা বাজারের গার্মেন্টসের দোকান মালিকরা বলেন, রোজার শুরুতে মানুষের আনাগোনা থাকলেও বিক্রি ছিল কম। তবে বেশ কয়েকদিন ধরে পুরোদমে কেনাবেচা শুরু হয়েছে। অন্যবারের তুলনায় এবার সুতি কাপড়ের চাহিদা বেশি। ক্রেতারা সাধ্যের মধ্যেই পছন্দসই কাপড়ই কিনছেন।

নগরঘাটা পোড়ার বাজারের শেফা বস্ত্রালয়ের স্বত্বাধিকারী শাহিনুর রহমান শাহিন বলেন, এবার পাইকারি বাজারে কাপড়ের দাম বেশি। দেশীয় শাড়ির মধ্যে সিল্ক, কাতান ও টাঙ্গাইলের শাড়ির চাহিদার পাশাপাশি গাউন, থ্রিপিস ও বেবি সেট মেয়েদের পোশাকের চাহিদা এবার বেশি। পুরুষদের চেয়ে নারী ও শিশুদের পোশাক বেশি বিক্রি হচ্ছে।

কোনো ক্রেতা যেন প্রতারিত না হয় সেজন্য প্রতিটা দোকানে মূল্য তালিকা টানানো ও সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের নিয়মিত বাজার মনিটরিং করার দাবি সচেতন মহলের।

মুক্তাগাছা (ময়মনসিংহ) প্রতিনিধি

ঈদ-উল-ফিতরকে সামনে রেখে মুক্তাগাছার মার্কেটগুলোতে জমে উঠেছে ঈদের কেনাকাটা। ভিড় বেড়েছে প্রতিটি শপিংমল ও বিপণি-বিতানে। পাশাপাশি ফুটপাতেও কেনাকাটায় ব্যস্ত দেখা গেছে স্বল্প আয়ের মানুষদের। নতুন জামা-জুতো এবং প্রসাধনী সামগ্রী কিনতে ব্যস্ত সময় পার করছেন ক্রেতারা। ব্যবসায়ীরাও ক্রেতাদের চাহিদা অনুযায়ী আকর্ষণীয় মূল্যে পণ্য বিক্রি করতে পেরে খুশি।

শনিবার উপজেলার বড় মসজিদ মার্কেট রফিজ উদ্দিন মার্কেটসহ অন্যান্য শপিং মল ঘুরে এই দৃশ্য দেখা যায়।

বড় মসজিদ মার্কেটে দি নিউ ইয়েলো পয়েন্টের স্বত্বাধিকারী আজিজুল বলেন, এবছর অন্যান্য বছরের তুলনায় ক্রেতা তুলনামূলক বেশি। কেনা বেচাও বেশি।

তবে অন্যদিকে কাঠবওলা থেকে শপিং করতে আসা মেহেদী বলেন, এবছর অন্যান্য বছরের তুলনায় জিনিসপত্রের দাম একটু বেশি। বিশেষকরে শিশুদের জিনিসপত্র মনে হচ্ছে একদম নাগালের বাইরে।

মুক্তাগাছার মার্কেটগুলো ঘুরে আরো দেখা যায়, পুরুষের তুলনায় নারী ও শিশু ক্রেতারাই ভিড় করছেন। কম দামে ভালো পোশাক কিনতে মার্কেটে আগেভাগেই ছুটে এসেছেন তারা। ভিড় সামলাতে বিক্রেতারাও তাদের নিয়োজিত কর্মচারীর পাশাপাশি বাড়তি লোক নিয়োগ দিতে দেখা যায় দোকানগুলোতে।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়
X
Nagad

উপরে