কিশোরগঞ্জের বাজিতপুর-কুলিয়ারচর-নিকলী উপজেলার বিভিন্ন হাট ও গ্রাম্য বাজারে গরু-ছাগলের হাট জমে উঠলেও ক্রেতার সংখ্যা খুবই কম দেখা যাচ্ছে।
আজ বুধবার (৪ জুন) বিকেলে নিকলী উপজেলার একমাত্র গরুর হাট জারইতলা ইউনিয়নে গোপীনাথপুরের বাজারে প্রচুর পরিমাণে গরু উঠেছে। তবে সেই তুলনায় গরু বিক্রির সংখ্যা গত বছরের চেয়ে কিছুটা কম। যদিও এ বাজারে ইজারা রয়েছে প্রায় ৪ কোটি টাকা। ঈদ-উল-আযহার মধ্যে সরকারি ডাককৃত বাজারগুলোতে ঈদকে কেন্দ্র করে তাদের একটি লক্ষ্য থাকে গরু বিক্রির সুইট অনেক বেশি হবে।
তাই এবার অনেকটাই কম। এ বাজারে প্রচুর পরিমাণে বড় গরু, মাঝারি গরু, ছোট গরু, ছাগল, মহিষ উঠেছে। কিন্তু বিগত সরকারের আমলে অনেক নেতাকর্মীর নামে মামলা থাকার কারণে তারা গরু কেনা থেকে দূরে রয়েছেন। আজ বুধবার বিভিন্ন বাজারের মধ্যে বাজিতপুর বাঁশমহলে অস্থায়ী গরুর বাজারে দেশী ও বিদেশী গরু প্রচুর পরিমাণে উঠেছে।
কিন্তু বিক্রির পরিমাণ অনেকটাই কম। বড় গরুর দাম হেকেছে ৩ লক্ষ থেকে সাড়ে ৩ লক্ষ টাকা, মাঝারি গরুর দাম ১ লক্ষ ২০ হাজার টাকা থেকে ১ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত এবং ছোট গরুর দাম ৮০ হাজার থেকে ৯০ হাজার টাকা পর্যন্ত।
প্রতিটি বাজারে ইজারাদাররা জানিয়েছেন, এ বছর প্রতি বাজারেই সরকারি ভাবে অন্যান্য বছরের তুলনায় অনেক বেশি হওয়ার কারণে লোকসান গুনতে হতে পারে বলে তাদের ধারনা।