উদ্ভিদের বাহ্যিক বৈশিষ্ট্য
৮। সাধারণত মূল কী হতে উৎপন্ন হয়?
উত্তর : ভ্রূণমূল হতে
৯। প্রধান মূল থেকে কী উৎপন্ন হয়?
উত্তর : শাখা মূল
১০। শাখা মূল থেকে কী উৎপন্ন হয়?
উত্তর : প্রশাখা মূল
১১। সাধারণত মানুষ উদ্ভিদের মাটির নিচের অংশকে কী মনে করে?
উত্তর : মূল
১২। পাতায় কী তৈরি হয়?
উত্তর : খাদ্য
১৩। ফুলে কী কী থাকে?
উত্তর : বৃতি, দল, পুংকেশর ও গর্ভাশয়
১৪। বিটপে কী কী থাকে?
উত্তর : কান্ড, পাতা, ফুল ও ফল
১৫। ধান, গম, ঘাস প্রভৃতি কোন ধরনের উদ্ভিদ?
উত্তর : একবীজপত্রী উদ্ভিদ
১৬। আম, কাঁঠাল, সরিষা, মরিচ প্রভৃতি কোন ধরনের উদ্ভিদ?
উত্তর : দ্বিবীজপত্রী উদ্ভিদ
১৭। উদ্ভিদের কোন অংশ পাতা ও শাখা-প্রশাখার ভার বহন করে?
উত্তর : কান্ড
১৮। ঝরা ফুলের গোড়ায় ফুলের যে অংশটি থেকে যায় তা বড় হয়ে কী সৃষ্টি করে?
উত্তর : ফল
১৯। গর্ভাশয় বড় হয়ে কিসে পরিণত হয়?
উত্তর : ফলে
২০। ভ্রূণমূল বৃদ্ধি পেয়ে কোন মূল গঠন করে?
উত্তর : প্রধান মূল
২১। মূলটুপির অন্য নাম কী?
উত্তর : মূলত্র
২২। মূলটুপি বা মূলত্র কাকে বলে?
উত্তর : মূলের শেষ প্রান্তে টুপির মতো অংশকে মূলত্র বা মূলটুপি বলে।
২৩। মূলের কাজ কী?
উত্তর : আঘাত থেকে মূলকে রক্ষা করা
২৪। মূলের পেছনের মসৃণ অংশটিকে কী বলে?
উত্তর : বর্ধিষ্ণু অঞ্চল
২৫। উদ্ভিদ কী দিয়ে পানি শোষণ করে?
উত্তর : মূলরোম দিয়ে
২৬। কোথায় মূলের বৃদ্ধি ঘটে?
উত্তর : বর্ধিষ্ণু অঞ্চলে
২৭। স্থায়ী অঞ্চল থেকে মূলের কী উৎপন্ন হয়?
উত্তর : শাখা ও প্রশাখার
২৮। উৎপত্তি ও অবস্থান অনুযায়ী মূলকে প্রধানত কয়ভাগে ভাগ করা যায়?
উত্তর : ২ ভাগে
২৯। আম, জাম, মরিচ, সরিষা ইত্যাদি উদ্ভিদের মূল কোন ধরনের?
উত্তর : স্থানিক মূল
৩০। স্থানিক মূলতন্ত্র গঠিত হয় কী দিয়ে?
উত্তর : দ্বিবীজপত্রী উদ্ভিদের মূল এবং এর প্রধান শাখা-প্রশাখা নিয়ে স্থানিক মূলতন্ত্র গঠিত হয়।
৩১। স্থানিক মূল কাকে বলে?
উত্তর : যে সব উদ্ভিদের ক্ষেত্রে ভ্রূণমূল বৃদ্ধি পেয়ে সরাসরি মাটির ভিতরে প্রবেশ করে শাখা-প্রশাখা বিস্তার করে সে সব উদ্ভিদের মূলকে স্থানিক মূল বলে।
৩২। অস্থানিক মূল কাকে বলে?
উত্তর : যেসব মূল ভ্রূণমূল থেকে উৎপন্ন না হয়ে কান্ড ও পাতা থেকে উৎপন্ন হয় তাদের অস্থানিক মূল বলে।
৩৩। অস্থানিক মূল কয় ধরনের?
উত্তর : ২ ধরনের
৩৪। গুচ্ছ মূল কাকে বলে?
উত্তর : যে সব উদ্ভিদের কান্ডের নিচের দিকে এক গুচ্ছ সরু মূল সৃষ্টি হয়েছে তাদের গুচ্ছ মূল বলে।