নড়াইলের কালিয়া উপজেলার ইলিয়াসাবাদ ইউনিয়নের বিলদুড়িয়া গ্রামের অষ্টম শ্রেণির স্কুলছাত্রীকে আটকে রেখে যৌন নির্যাতনের অভিযোগ উঠেছে এসআই আশিকুজ্জামানের বিরুদ্ধে। এ বিষয়ে ভুক্তভোগী ছাত্রী গত শনিবার রাত ৮টার দিকে নড়াইলের সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট সাবরিনা চৌধুরীর কাছে ২২ ধারায় জবানবন্দি দিয়েছে।

ভুক্তভোগীর পরিবার জানায়, গত ২৭ অক্টোবর অষ্টম শ্রেণির স্কুলছাত্রী অপহৃত হয়। এ ঘটনায় তার বাবা বাদী হয়ে ওই এলাকার মানিক হোসেনের বিরুদ্ধে ওইদিন কালিয়া থানায় অপহরণ মামলা দায়ের করেন। মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা কালিয়া এসআই আশিকুজ্জামান গত ৫ ডিসেম্বর ঢাকার আশুলিয়া থেকে ভুক্তভোগী স্কুলছাত্রীকে উদ্ধার করে।

এই অভিযোগ অস্বীকার করে এসআই আশিকুজ্জামান বলেন, 'আমার চাচাত ভাই মারা যাওয়ায় ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার অনুমতি নিয়ে ভুক্তভোগীকে গাড়িতে রেখে জানাজা শেষ করে গত শুক্রবার কালিয়া থানায় নিয়ে আসি। গাড়িতে নারী পুলিশ সদস্যরাও উপস্থিত ছিলেন। উদ্দেশ্যমূলকভাবে আমার বিরুদ্ধে অভিযোগ করা হয়েছে।'

কালিয়া থানার ওসি রাশিদুল ইসলাম বলেন, 'এসআই আশিকুজ্জামানকে ক্লোজড করে পুলিশ লাইনে সংযুক্ত করা হয়েছে। বিষয়টি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।'

সেচ সংকটে তাহিরপুরের ২৩ হাওড়ের ইরি বোরো ফসল