খুলনা জেলার দিঘলিয়া এলাকা থেকে সংঘবদ্ধ মানব পাচারকারী ভারতীয় নাগরিকসহ ৩ জনকে আটক করছে খানজাহান আলী থানা পুলিশ ও ভিকটিমকে উদ্ধার করেছে।
আটককৃত আসামিরা, খুলনা জেলার দিঘলিয়া থানার নুর ইসলামের মেয়ে কুলসুম বেগম (২৫), একই এলাকার হায়াত লস্করের মেয়ে সোনিয়া খাতুন (২৩), ভারতীয় নাগরিক শেখ জাবেদ (৩৫) ।
গত বৃহস্পতিবার ভিকটিম বিথী খাতুন (১৯) কে সংঘবদ্ধ মানব পাচারকারী দলের সদস্যদের হেফাজত হতে উদ্ধারের নিমিত্তে তদন্তকারী এসআই ইসতিয়াক আহম্মেদ, এসআই দোলা দে, এএসআই নিতিশ বিশ্বাস তথ্য প্রযুক্তি সহায়তায় ভিকটিম ও আসামীদের অবস্থান নির্ণয় করে খুলনা জেলার দিঘলিয়া থানা এলাকায় শুক্রবার রাত্র ১ টার দিকে উপস্থিত হয়। জানা যায়, আসামী ভিকটিমকে নিয়ে ৪নং আসামীর সহায়তায় ঝিনাইদাহ জেলার মহেশপুর থানাধীন মাটালি বর্ডার দিয়ে অবৈধভাবে পাদোলিয়া নদী পার করে ভারতে নিয়ে যাবে। তাৎক্ষনিকভাবে এসআই ইসতিয়াক আহম্মেদ তার ফোর্সসহ ঝিনাইদাহ জেলার মহেশপুর থানা পুলিশের সহায়তায় মহেশপুর থানাধীন বাশবাড়ীয়া মাটালি গ্রামে ৪নং আসামী সামাদ (৩৫) এর বাড়ী অভিযান চালায়। রাজু (৩২), রুবেল (৩৫) পালিয়ে যায়।
পরবর্তীতে পুলিশের তৎপরতায় ভারতীয় বর্ডার পাদোলিয়া নদীর পাড়ের বাংলাদেশ সীমানা হতে ভিকটিম বিথী খাতুন (১৯) কে উদ্ধার করেন একই সাথে মানব পাচারকারী দলের সদস্যদের গ্রেফতার করেন। খানজাহান আলী থানায় আসামিদের নামে মানব পাচার প্রতিরোধ ও দমন আইনে মামলা হয়েছে।
যাযাদি/ এম