রাজশাহীর তানোর উপজেলার মুন্ডুমালা বাজারে হতে একের পর এক মোটরসাইকে চুরির ঘটনায় ঘটেই চলছে। মুন্ডুমালায় বাজারে গত আগষ্ট মাসেই অতন্ত ছয়টি মোটরসাইকেল চুরি ঘটনা ঘটলেও মুন্ডুমালা পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের পুলিশ চোর সিন্ডিকেট এখনও সনাক্ত করতে পারেনি।
্সেপ্টেম্বর মাসের ৭ তারিখে সর্বশেষ মোটরসাইকেল চুরির ঘটনা ঘটে। এর রেশ কাটটে না কাটটে ২ অক্টোম্বর সোমবার আবারো মুন্ডুমালায় মোটরসাইকেল চুরির ঘটনা ঘটলো। আর চলতি বছরে শুধু মুন্ডুমালা পৌর বাজার হতে অন্তত ২০ টি মোটর সাইকেল চুরি হয়েছে।
২ অক্টোম্বর সোমবার বেলা ১১ টার সময় বাজারে গোলচত্তরের পাশে ডিসকভার-১৩৫ সিসির রাজ: ল-১১-১১৩৮ নম্বরের মোটরসাইকেলটি রেখে খাওয়ার হোটেলে যাই মোটরবাইকের মালিক রেজাউল করিম সেলিম মাষ্টার। মাত্র ৫ মিনিটের ব্যবধানেই মোটরবাইকটি নিয়ে সটকে পড়ে চোর সিন্ডিকেটের সদস্যরা।
মোটরসাইকেলের মালিক সেলিম মাষ্টার তার মোটরসাইকেটি না পেয়ে বিকালে মুন্ডুমালা পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রে গিয়ে চুরির লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন।
মুন্ডুমালা বাজার হতে একের পর এক মোটসাইকেল চুরি ঘটনায় মোটরবাইক মালিকদের মধ্যে আতঙ্ক বিরাজ করছে। আর চুরি হওয়া মোটরসাইকেল উদ্ধার ও চোর সিন্ডিকেটকে সনাক্ত না হওয়া পুলিশেন ভুমিকা নিয়েও অনেকে ক্ষোভ প্রকাশ করেন।
চলতি বছরেই শুধু মুন্ডুমালা বাজার হতে কম পক্ষে ২০ বেশি মোটরসাইকেল চুরির ঘটনা ঘটেছে।
এ বিষয়ে মুন্ডুমালা পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের ইনচার্জ আই সি মনিরুল ইসলাম বলেন,বাজারে সিসি ক্যামেরা না থাকায় চোর ধরা যাচ্ছেনা। এছাড়াও মোটরবাইক মালিকেরা সচেতন হতে হবে।তবুও আমরা চেষ্টা করছি অল্প সময়ে চোর সিন্ডিকেটের সদস্য ধরা পড়বে বলে জানান তিনি।
যাযাদি/ এস