পশু কোরবানি দেয়া থেকে শুরু করে ঘরে এনে মাংস সংরক্ষণ করা পযর্ন্ত প্রতিটি ধাপে থাকতে হবে পরিচ্ছন্নতা, যেন আশপাশ থাকে জীবাণুমুক্ত।
পশু জবাই দেয়ার পরে যে রক্ত বের হয়, তা মাটিতে পুঁতে ফেলতে হবে।
মাংস কাটাকাটি করার পর হোগলাটা পুড়িয়ে ফেলতে হবে, তা না হলে অ্যানোফিলিশ মশার উপদ্রব বেড়ে ম্যালেরিয়া হওয়ার আশঙ্কা থাকে। হোগলা পোড়ানোর গন্ধ মশা তাড়ানোর কাজ করে।
বেকিং পাউডার বা কাপড় কাচার সোডা গরম পানিতে মিশিয়ে সিংকে ঢাললে চবির্ কমে যাবে এবং তেলতেলে ভাবটা চলে যাবে।
ঘরের মেঝেতে বিøচিং পাউডার ব্যবহার করা যাবে না। এটি মেঝের ক্ষতি করে। এর বদলে কাপড় কাচার সোডা ব্যবহার করাই ভালো। কাপড় কাচার সোডা ব্যবহারের পর ফিনাইল দিয়ে মুছলে ঘর জীবাণুমুক্ত হয়ে যাবে।
ভুঁড়ি বা মাংস পরিষ্কারের সময় হাতে গøাভস পরলে ভালো হয়। না হলে হাত কেটে যেতে পারে। কাটা স্থানে জীবাণুর সংক্রমণও হতে পারে।
কোরবানির ঈদ আমাদের জন্য যতটা আনন্দের, উৎসবের আমেজের সঙ্গে সঙ্গে যদি ততটা সাবধানতা ও পরিচ্ছন্নতা মেনে চলা যায়, তাহলেই ঈদ পরবতীর্ সময়টাও হয়ে থাকবে চিন্তামুক্ত ও আনন্দময়।