সোমবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৪, ১৬ বৈশাখ ১৪৩১

এআই প্রযুক্তির বিকাশ সমাজ-সভ্যতার জন্য কতটুকু সুখকর?

আধুনিকতার ছোঁয়ায় এগিয়ে যাচ্ছে পৃথিবী। উন্নত হচ্ছে প্রযুক্তি, সমাজ-সভ্যতা। সাম্প্রতিক সময়ে এআই তথা আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স প্রযুক্তি দিয়েছে বিশ্বব্যাপী নতুন আলোচনার জন্ম। বিশেষজ্ঞ, গবেষকসহ সবাই ধারণা করছেন এআই প্রযুক্তি মানুষের চেয়ে উন্নত কিংবা সক্রিয় কোনো শক্তি। এআই প্রযুক্তির এমন বিকাশ সমাজ- সভ্যতার জন্য কতটুকু সুখকর? এ বিষয়ে তরুণদের মতামত সংগ্রহ করেছেন -মোহাম্মদ সারোয়ার হোসেন
নতুনধারা
  ০২ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ০০:০০

এআই প্রযুক্তির ব্যবহার ইতিবাচক হোক

বর্তমান বিশ্বে খুবই পরিচিত একটি শব্দ এআই বা আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স। চ্যাটজিপিটি, বার্ড, ফায়ারফ্লাই, ইনভিডিওসহ অসংখ্য এআই টুলস ব্যবহার করে চমৎকার সব কাজ করা যাচ্ছে। এআই চমকে দিয়েছে পুরো বিশ্বকে। তাক লাগিয়ে দিয়েছে প্রযুক্তির অগ্রগতির ধারাকে। চ্যাটজিপিটির কথা বলতে গেলে এটি একটি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাসম্পন্ন চ্যাটবট। যেখানে যে কেউ চাইলে যে কোনো প্রশ্ন বা মেসেজ করতে পারে। তখন চ্যাটজিপিটি সে প্রশ্নের আলোকে তার কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ব্যবহার করে প্রশ্নানুযায়ী উত্তর দেয়। যা মানুষের অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয় জানার মাধ্যম হয়ে উঠেছে।

এআই-এর ইতিবাচক ব্যবহার করে বিভিন্ন গ্রাফিক্স, ভিডিও তৈরি, টেক্সট কমান্ডের মাধ্যমে ইমেজ তৈরিসহ সময়সাপেক্ষ কাজকে স্বল্প সময়ে করা যাচ্ছে। কিন্তু বর্তমানে এআই প্রযুক্তির নেতিবাচক ব্যবহারও বৃদ্ধি পেয়েছে। এআই টুলস ব্যবহার করে খারাপ ভিডিও বানিয়ে তা বিভিন্ন মাধ্যমে ছড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে যা মানুষের ব্যক্তিজীবন এবং মান-সম্মানে কঠোরভাবে আঘাত হানছে। সুতরাং আমরা চাই এআই প্রযুক্তির ব্যবহার ইতিবাচক হোক নেতিবাচক নয়।

শিক্ষার্থী, আরবি বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।

সভ্যতার উন্নয়নে এআই প্রযুক্তির ছোঁয়া

বর্তমানে সারাবিশ্বে সাড়া জাগানো এক নাম আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্সি বা এআই। বিশ্বের প্রায় প্রতিটি দেশে প্রতিনিয়ত কোনো না কোনো কাজে এআই-এর ব্যবহার লক্ষণীয়। সাম্প্রতিক সময়ে সবচেয়ে বেশি নজর কেড়েছে এআই ব্যবহার করে সংবাদ উপস্থাপন। এআই ব্যবহারের মাধ্যমে খুবই দ্রম্নত এবং নিখুঁতভাবে যে কোনো কাজের সমাধান করা যাচ্ছে, আর তাই বিভিন্ন অফিশিয়াল কাজে এআই-এর ব্যবহার সাম্প্রতিক সময়ে তুলনামূলকভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে। তবে এআই-এর এমন ব্যবহারের কারণে অনেকেই ধারণা করছেন সামনের দিনগুলোতে এক ধরনের বিপস্নব ঘটতে পারে যা 'এআই বনাম সাধারণ মানুষ' বিপস্নব বলা যায়, কারণ তাদের ভাষ্যমতে, 'সামনের দিনগুলোতে এআই-এর কারণে অনেক মানুষ চাকরি হারানোর সম্ভাবনা রয়েছে'। তবে অনেকেই মনে করছেন, এটা শুধু একটা ভুল ধারণা মাত্র। কারণ কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সঙ্গে মানুষের বুদ্ধিমত্তা অনেক ক্ষেত্রে তুলনা করা সম্ভবপর নয়। তবে এআই ভুল পথে ব্যবহার না করে যদি সঠিকভাবে পরিচালনা করা যায় সামনের দিনগুলোতে প্রযুক্তিতে উন্নয়নের ছোঁয়া অধিকাংশ ক্ষেত্রে

বৃদ্ধি পাবে।

শিক্ষার্থী, ইংরেজি বিভাগ, চট্টগ্রাম কলেজ।

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা : সম্ভাবনা ও আশঙ্কা

সময় যত সামনে এগোচ্ছে সময়ের সঙ্গে পালস্না দিয়ে মানুষের হাতে তৈরি হচ্ছে অবাক করা অনেক বিষয়। সেসব বিষয় নিত্য নানান আলোচনার জন্ম দিচ্ছে। সৃষ্টি করছে কৌতূহল এবং আলোড়নও। এআই তথা আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স প্রযুক্তি সেই উদ্ভাবনী বিষয়গুলোর মধ্যে অন্যতম। নব আবিষ্কৃত এই বিষয়টি মূলত মানুষের কাজে সহায়ক হিসেবে ভূমিকা রাখবে এবং অনেক বিষয় সহজে সমাধান করবে বলেই বিদ্বান মহলের ধারণা। একেবারে মানুষের মতো নিখুঁত না হলেও অনেকাংশেই কাছাকাছি হবে বলে দাবি বোদ্ধাজনদের। অনেকের মনে আবার চাকরি হারানোর ভয় প্রবল হচ্ছে। প্রযুক্তির উন্নয়নে বিভিন্ন ক্ষেত্রে কাজের গতি বৃদ্ধি পাচ্ছে ঠিকই, কিন্তু মানবশক্তি অগ্রাহ্য করে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা সবকিছুর নিয়ন্ত্রণ করতে সক্ষম হবে এমনটা ভাবা ভুলই বটে। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা যত ভালো কাজই করুক না কেন, মানুষের চেয়ে বেশি সৃজনশীল হতে পারবে না। আর এটিই কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা আর মানুষের সক্ষমতার মধ্যে বিস্তর পার্থক্য রেখা টেনে দেয়। এ জন্য এখনো অনেক প্রতিষ্ঠান নতুন কিছু চিন্তা করা এবং ভবিষ্যতে ভালো ফলাফল পাওয়ার জন্য সৃজনশীল কর্মীর সন্ধান করে। তাই আশঙ্কার কিছু নেই। নতুন এই প্রযুক্তিকে আসুন স্বাগত জানাই। প্রাত্যহিক কাজে

সহায়ক বানাই।

শিক্ষার্থী, (উচ্চতর ইসলামি আইন ও গবেষণা বিভাগ) জামিয়া ইসলামিয়া দারুল উলুম মাদানিয়া যাত্রাবাড়ী, ঢাকা।

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ব্যবহারে ন্যায়ানুগতা।

জীবনের ব্যাপ্তি অনেক দূর প্রসারিত। এর কৌতূহল উদ্দীপনা প্রয়োজন তাগিদ আকাশছোঁয়া বহুদূর। কারণ মানুষের প্রয়োজনের শেষ নেই। সময় যত গড়াচ্ছে নানামাত্রিক চাহিদার উপসর্গ দেখা দিচ্ছে। এজন্য বিশ্ব-বিজ্ঞানীরা তৈরি করছেন নতুন নতুন উদ্ভাবনীয় জিনিস। আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স তথা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার রোবট তৈরি করে তারা তাক লাগিয়ে দিয়েছেন পুরো বিশ্বকে। মানুষের চিন্তাধারা, পরিস্থিতি বিশ্লেষণ, প্রযুক্তিনির্ভর যন্ত্রের মাধ্যমে তৈরি আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স। শুরু যোগে এটি পড়া-লেখার মাঝে সীমাবদ্ধ থাকলেও বর্তমানে এর শাখা-প্রশাখা ছড়িয়ে গেছে বহুদূর। মার্কেটিং পস্ন্যান, ব্যবসায়িক বিজনেস, অর্থনৈতিক উন্নতি সাধন, দ্রম্নত কোনো বিষয়ে নিখুঁত সিদ্ধান্ত গ্রহণ ইত্যাদি বিষয়ে কৃত্রিম এ যন্ত্রটি মানুষকে পরিপূর্ণভাবে সাহায্য করবে। বোদ্ধা সমাজমহল ও তাত্ত্বিকবিদরা বলেন এর ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা অনেক দূর। মানুষের প্রয়োজন পূরণে সঠিক ভূমিকা রাখবে। আবার কেউ কেউ এর কিছু খারাপ দিকও বলেছেন। যেমন বছর খানিক আগে আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্সের মাধ্যমে একজন মেয়ের ছবি উলঙ্গ করে ভয়ঙ্করভাবে ট্রোল করা হয়। এটি সমাজকেন্দ্রিক ও ব্যক্তিজীবনে অস্থিরতা ও চূড়ান্ত আত্মবিনাশের পর্যায়। তাই আসুন কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার এ যন্ত্রটি ব্যবহারে ন্যায়ানুগতা অর্জন করি। কল্যাণকামী হই। তাহলে আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স হবে আমাদের জন্য নতুন দিগন্তের উন্মোচন।

শিক্ষার্থী, (ইসলামিক স্টাডিজ ও আরবি বিভাগ) জামিয়া

ইসলামিয়া বাইতুন নূর ঢাকা।

এআই টুলস; মানবসভ্যতার জন্য

আশীর্বাদ নাকি অভিশাপ!

আঠারো শতাব্দীতে হস্তশিল্পের পরিবর্তে মেশিনশিল্পের ব্যবহারে ঘটেছিল শিল্প বিপস্নব। যার ফলে বহু সংখ্যক কর্মজীবী তাদের চাকরি হারাতে বাধ্য হন। বর্তমানে সময়ে যেন নতুন শিল্প বিপস্নবের ছোঁয়া পেতে যাচ্ছি আমরা। এআই টুলস ব্যবহারের মাধ্যমে আমাদের দৈনন্দিন জীবনের বহু কাজ আমরা মুহূর্তের মধ্যেই করতে পারছি। যেগুলো সম্পাদন করতে আমাদের ঘণ্টার পর ঘণ্টা সময় ব্যয় হতো। সে ক্ষেত্রে এআই ব্যবহারের ফলে আমাদের সময় ও অর্থ ব্যয় লাঘব হচ্ছে। যেমন- এআই-এর মাধ্যমে আমরা ফটোশপ, টেক্সটের মাধ্যমে ছবি, ভেক্টর, ম্যাথ সলিউশন, ভিডিওগ্রাফি এবং চ্যাট জিপিটির মাধ্যমে যে কোনো বিষয়ে স্বল্প সময়ে ইনফরমেশন সংগ্রহ করতে পারি। সে ক্ষেত্রে আমাদের যেমন উপকার সাধন হচ্ছে তেমনি বহু সংখ্যক কর্মজীবী মানুষের চাকরি নিয়েও তাদের মধ্যে আতঙ্ক বিরাজ করছে। অর্থাৎ এই এআই টুলস ব্যবহারের কারণে মানুষ দিন দিন বেকার হওয়ার সম্ভাবনা বাড়ছে। সহজে এত সুবিধা পাওয়ার ফলে মানুষ তার জ্ঞানকে পরিমিত ব্যবহার করতে ব্যাহত হচ্ছে। তা ছাড়া তথ্য নিরাপত্তা এবং ব্যাকগ্রাউন্ড রিমুভাল নিয়েও মানুষ বেশ বিপাকে পড়ছে। যার ফলে বলা যায় এআই আমাদের জন্য আশীর্বাদ এবং অভিশাপও বটে।

শিক্ষার্থী, ফিন্যান্স অ্যান্ড ব্যাংকিং বিভাগ

কুমিলস্না বিশ্ববিদ্যালয়।

ব্যবহার করতে হবে যথোপযুক্ত ক্ষেত্রে

একবিংশ শতাব্দীতে জন ম্যাকার্থীর অৎঃরভরপরধষ রহঃবষষরমবহপব হলো কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা, মানে কোনো ব্যক্তির তৈরিকৃত বুদ্ধিমত্তা যা মানুষের মতো আচরণ করে এবং চিন্তা-ভাবনার ক্ষমতা রাখে।

এর ব্যবহারের ফলে সমাজ ক্রমেই আধুনিকতার ছোঁয়া পাচ্ছে। এমন কোনো ক্ষেত্র নেই যে এটিকে ব্যবহার করা যাবে না। সেল্ফ ড্রাইভিং, অনলাইন শপিং এবং স্বাস্থ্যসেবা থেকে শুরু করে কিনা করতে পারে এটি। এআই পুরু পৃথিবীর চেহারা বদলে দিতে সক্ষম। যদি এআইকে ভালো কাজে ব্যবহার করা হয় নিশ্চয়ই এর সীমা রেখে, তাহলে পুরো বিশ্ব মুহূর্তেই আধুনিকতার স্পর্শ পাবে। নিঃসন্দেহে এটি মানুষের দৌড়কে পিছনে ফেলে এগিয়ে যাবে। সুবিধার পাশাপাশি এআইর অসুবিধা বা কি কি সমস্যার সম্মুখীন হতে পারে এটার ধারণা রাখাও জরুরি। কেননা, এআইর জন্য সব থেকে বেশি ক্ষতি হবে সাধারণ মানুষের। কারণ তাদের কাজের কোনো মূল্য থাকবে না। মানুষে মানুষের ইমোশনের এবং কাজের মূল্য দেবে না। পুরো পৃথিবী হয়ে পড়বে মেশিননির্ভর। মানুষের মূল্যই থাকবে না। রেকারত্ব ও অর্থনৈতিক বৈষম্যের সৃষ্টি করবে। মানুষ তার ভুলত্রম্নটি কাজের জন্য জবাবদিহি করলেও এআই তার কাজের জন্য জবাবদিহি কঠিন করে তোলে। কিছু অসাধু লোক যারা এটাকে ব্যবহার করে বিশেষ করে মেয়ে জাতির সর্বনাশ ঘটাচ্ছে যা আমরা চাক্ষুষ দেখতে পাই, ঘটে যাওয়া ঘটনা টিকটকারের সাথে। আমাদের চারপাশ এটাকে যেভাবে অনিয়ন্ত্রিতভাবে ব্যবহার করছে, যে কেউ এটাকে ব্যবহার করে মুহূর্তেই সত্যকে মিথ্য বানিয়ে দিতে পারো। এভাবে পুরো বিশ্ব ভয়ানক বিপর্যয়ে পড়তে পারে।

আমি মনে করি, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাকে ক্ষেত্র বিশেষে ব্যবহার করা উচিত। যদি তা না করা হয় তাহলে একসময় ভয়ংকর পরিস্থিতির সম্মুখীন হতে হবে আমাদের। যা নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যেতে পারে।

শিক্ষার্থী, ব্যবসায় প্রশাসন বিভাগ (হিসাববিজ্ঞান)-মওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়।

এআইর ব্যবহারে হতে হবে দায়িত্বশীল

মানব নির্মিত বুদ্ধিমত্তা বা আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স (এআই) এমন এক বিশেষ প্রযুক্তি, যা মানুষের আইডিয়া ও চিন্তাশক্তির আদলে কাজ করতে সক্ষম। স্বয়ংক্রিয় সিস্টেমে চালিত অদম্য এ টেকনোলজি সার্ভিস দিতে সব সময় প্রস্তুত। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) আমাদের জীবনে অনেক ক্ষেত্রেই ইতিবাচক প্রভাব ফেলছে। এআই প্রযুক্তি মানুষের চেয়ে অনেক দ্রম্নত এবং নির্ভুলভাবে তথ্যপ্রক্রিয়া করতে, নতুন ধারণা প্রদান, সমাধান তৈরি করতে, ডেটা এবং সম্পদের সুরক্ষায় সহায়তা করে। তবে, এআই প্রযুক্তির কিছু সম্ভাব্য অসুবিধাও রয়েছে। যেমন- এআইর জন্য চাকরি হ্রাস পাবে, বেকারত্ব বৃদ্ধি পাবে। মানবজাতি অনেক কমই পক্ষপাতশূন্য। এ ক্ষেত্রে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা যদি পক্ষপাতশূন্য না হয় তা ভয়াবহ বিপদ নিয়ে আসতে পারে। চ্যাটজিটিপি, বার্ড বা বিংয়ের মতো কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাগুলোর নিকট কোনো প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করা হলে এ কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাগুলো অতি আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে উত্তর দেয়; অথচ এ ক্ষেত্রে অনেক ইনফরমেশন ভিত্তিহীন আসতে পারে। এআই প্রযুক্তির সম্ভাব্য অসুবিধাগুলো সম্পর্কে সচেতন হওয়া এবং সেগুলো মোকাবিলা করার জন্য পদক্ষেপ নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ। সামগ্রিকভাবে, এআই প্রযুক্তি একটি শক্তিশালী হাতিয়ার যা আমাদের জীবনকে আরও ভালো করে তুলতে পারে। তবে এটি দায়িত্বশীলভাবে ব্যবহার করা গুরুত্বপূর্ণ।

শিক্ষার্থী, ইউনাইটেড পাবলিক স্কুল অ্যান্ড কলেজ, জামালপুর।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

উপরে