শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১

সংবাদ সংক্ষেপ

নতুনধারা
  ২৯ এপ্রিল ২০২১, ০০:০০

আনিসের দ্বিতীয় মৃতু্যবার্ষিকী আজ

ম তারার মেলা রিপোর্ট

চলচ্চিত্র অভিনেতা আনিসুর রহমানের (আনিস) দ্বিতীয় মৃতু্যবার্ষিকী আজ। ২০১৯ সালের ২৯ এপ্রিল রাত ১১টার দিকে রাজধানীর টিকাটুলির নিজ বাসায় শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি। মৃতু্যকালে তার বয়স হয়েছিল ৭৮ বছর। আনিস প্রথম উদয়ন চৌধুরীর 'বিষকন্যা' চলচ্চিত্রে অভিনয়ের সুযোগ পেয়েছিলেন। পরবর্তী সময়ে জিলস্নুর রহিমের 'এইতো জীবন' চলচ্চিত্র দিয়ে অভিনয় শুরু করেন। ছবিটি ১৯৬৪ সালে মুক্তি পায়। তিনি সর্বশেষ অভিনয় করেছেন উত্তম আকাশ পরিচালিত 'যেমন জামাই তেমন বউ' ছবিতে। তার অভিনীত অন্যান্য চলচ্চিত্রের মধ্যে রয়েছে 'এই তো জীবন', 'পয়সে', 'মালা', 'জরিনা সুন্দরী', 'জংলী মেয়ে', 'মধুমালা', 'ভানুমতি', 'পদ্মা নদীর মাঝি', 'সূর্য ওঠার আগে', 'অধিকার' 'অঙ্গার', 'বারুদ', 'ঘর সংসার', 'এমিলের গোয়েন্দা বাহিনী', 'পুরস্কার', 'লাল কাজল', 'নির্দোষ', 'সানাই', 'উজান ভাটি', 'তালাক' ইত্যাদি।

আনিসের বাবা আমিনুর রহমানের চা-বাগানের ব্যবসা ছিল ভারতের পশ্চিমবঙ্গের জলপাইগুড়িতে। তার জন্মও ওখানে। বাবার ব্যবসার কারণে তাকেও ওখানেই থাকতে হতো। একসময় জলপাইগুড়ি ছেড়ে আনিসদের পরিবার ফেনীতে নিজ গ্রামে চলে আসে। সেখানেই আনিসের পড়াশোনা শুরু। একসময় ঢাকায় এলেন তিনি। বড় ভাই লুৎফর রহমান এফডিসিতে চাকরি করতেন। ভাইয়ের সুবাদে সে সময়ের বিখ্যাত ফটোগ্রাফার সাঈদুর রহমানের স্টুডিওতে কাজের সুযোগ পান আনিস। শুরু করেন ফটোগ্রাফির কাজ। একসময় পরিচয় হয় এফডিসির সাউন্ড রেকর্ডিস্টের সঙ্গে। বড় ভাইয়ের অনুমতি নিয়েই তিনি আনিসকে সম্পাদনার চাকরি দেন। সেখানে পরিচয় হয় বিখ্যাত ক্যামেরাম্যান সাধন রায়ের সঙ্গে। তিনিই তাকে প্রথম উদয়ন চৌধুরীর 'বিষকন্যা' ছবিতে অভিনয়ের সুযোগ করে দেন।

আস্তে-ধীরে ববি...

ম তারার মেলা রিপোর্ট

করোনা পরিস্থিতি ও ব্যক্তিগত সমস্যার কারণে অনেকদিন পর্দায় না থাকলেও আত্মবিশ্বাসের জায়গায় পূর্ণ চিত্রনায়িকা ববি। তিনি বলেন, পারিবারিক কারণে একটা বাজে সময় পার করতে হয়েছে। মানুষের জীবনে তো সব সময় এক রকম যায় না। উত্থান-পতন আছেই। স্বাভাবিক হতে একটু সময় লেগেছে। আর আমি সব সময় আস্তে ধীরেই কাজ করতে পছন্দ করি। মনোযোগ দিয়ে কাজ না করতে পারলে সেই কাজ কোনো দিনই ভালো হয় না। এটা সত্যি যে করোনার কারণে বিরতিটা বেশি হয়ে গেছে। পর্দায় না থাকলে দর্শকরা নায়ক-নায়িকাকে মনে রাখে না। কিন্তু এ নিয়ে চিন্তিত নন ববি। তিনি বলেন, এক বছরের বিরতিতে মানুষ ভুলে যাবে এরকম একদমই মনে হয় না। আমার বাবা-মা'র পরে আর কেউ যদি আমাকে ভালোবাসে থাকে সেটা দর্শক-ভক্তরা। সবাই প্রতিনিয়তই বলে, আপু আপনার কাজ ভালো লাগে, আরো কাজ দেখতে চাই। কথা দিচ্ছি তাদের নিরাশ করব না।

'ভাগিরথী', 'রণযোদ্ধা' ও 'নায়িকা' শিরোনামের ছবিগুলোর জন্য প্রস্তুতি নিয়েও শুটিং শুরু করতে পারেননি উলেস্নখ করে ববি বলেন, এমন নয়, আমি একেবারে বেকার সময় পার করেছি। মাঝে টুকটাক কাজ করেছি। বিজ্ঞাপনও করলাম। যেটা সামনে অনএয়ার হবে। আর সিনেমার শুটিং করার আগে তো প্রস্তুতি নিতে হয়। সেই প্রস্তুতি যখন শেষ করলাম তখনই আবার করোনার প্রকোপ বেড়ে গেল। এই অবস্থা কাটিয়ে উঠলেই আবার কাজ শুরু করব।

করোনা রোগীদের পাশে আলিয়া ভাট

ম তারার মেলা ডেস্ক

ব্রাজিলের পর করোনায় আক্রান্তকারী সর্বাধিক রোগীর তালিকায় দ্বিতীয় অবস্থানে এখন ভারত। এ সময়ে ভারতের সব ক্ষেত্রের তারকারাই সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিচ্ছেন নিজ নিজ জায়গা থেকে। এবার এই তালিকায় যুক্ত হলেন আলিয়া ভাট। ভারতের সাংবাদিক ফাতে ডি সুজার সঙ্গে করোনা রোগীদের পাশে দাঁড়াতে যাচ্ছেন এই অভিনেত্রী। রোববার মালদ্বীপ থেকে মুম্বাই ফেরেন আলিয়া।? তার সঙ্গে এ সফরে ছিলেন রণবীর কাপুর। চলতি মাসের শুরুতেই করোনায় আক্রান্ত হন এই দুই তারকা। করোনা থেকে সেরে উঠেই মালদ্বীপ ভ্রমণে যাওয়ায় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তুমুল সমালোচনা ও ট্রলেরও শিকার তারা। অনেকে করোনার এ করুণ পরিস্থিতিতে রোমান্টিক ভ্রমণের প্রসঙ্গ টেনে রণবীর-আলিয়ার মানসিক সুস্থতারও প্রশ্ন তুলেন- তবে সব প্রশ্ন আর সমালোচনাকে থামিয়ে দিতে মাঠে নেমে পড়েছেন আলিয়া। করোনা মোকাবিলায় নানা রকম উদ্যোগে শামিল হচ্ছেন তিনি।?আলিয়া জানান, 'আমরা একটি অনিশ্চয়তার সময় পার করছি। অবকাঠামোগত দিক থেকে আমাদের অনেক কিছুর স্বল্পতা রয়েছে। তবে আমাদের কাছে যা রয়েছে তার সঠিক ব্যবহার করতে হবে। সাংবাদিক ফাতে ডি সুজার সঙ্গে কাজ করতে পেরে আমি দারুণ খুশি। আমরা সঠিক তথ্যের জন্য কাজ করছি যাতে আমাদের সাহায্যের পথ আরও প্রশস্ত হয়। আশা করছি, সবসময় আপনাদের পাশে থাকতে পারব।'

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

উপরে