শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১

ডা. জাফরুল্লাহর বিরুদ্ধে প্রতিবেদন ১ মার্চ

যাযাদি ডেস্ক
  ২৫ জানুয়ারি ২০২১, ১৪:২৭

গণস্বাস্থ্য নগর হাসপাতালে অবহেলাজনিত এক প্রসূতির মৃত্যুর অভিযোগে হাসপাতালটির ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যান ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরীসহ ৬ জনের বিরুদ্ধে করা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন পিছিয়ে ১ মার্চ দিন ধার্য করেছেন আদালত।

সোমবার (২৫ জানুয়ারি) মামলার তদন্ত সংস্থা পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই) প্রতিবেদন দাখিল না করায় ঢাকা মহানগর হাকিম রাজেশ চৌধুরী নতুন এ দিন ধার্য করেন।

গত বছরের ২২ ডিসেম্বর প্রসূতির স্বামী এস এ আলম সবুজ ঢাকা মহানগর হাকিম দেবদাস চন্দ্র অধিকারীর আদালতে এ মামলা দায়ের করেন।

মামলার অন্য আসামিরা হলেন- গণস্বাস্থ্য নগর হাসপাতালের ডা. নাসরিন, ডা. শওকত আলী আরমান, শংকরী রানী সরকার (সেবিকা) ও ডা. দেলোয়ার হোসেন। এ ছাড়া গণস্বাস্থ্য নগর হাসপাতালকেও আসামি করা হয়েছে।

মামলার অভিযোগে বলা হয়, গত ২৪ সেপ্টেম্বর গণস্বাস্থ্য নগর হাসপাতালে সবুজ তার স্ত্রী নাসরিন আক্তারকে ভর্তি করান। তাদের ধারণা ছিল, সেখানে ভালো চিকিৎসা পাবেন। কিন্তু তারা সেবা পাননি। নাসরিন আক্তারের প্রসব বেদনার কথা সেবিকা শংকরী রাণীকে বারবার জানানো হলেও তিনি গুরুত্ব দেননি। রোগীর অবস্থা সঙ্কটাপন্ন হলে সবুজ শংকরী রাণীকে ডাক্তার ডাকার অনুরোধ করেন। তখন শংকরী রাণী ইন্টার্ন চিকিৎসক শুভ ও নুপুরকে ডেনে আনেন।

মামলার অভিযোগে আরও উল্লেখ করা হয়, তারা দুজন এসে জানান, সবকিছু ঠিক আছে। এরপর শংকরী রাণী ডা. দেলোয়ার হোসেন ও ডা. নাসরিনকে আসার জন্য ফোন করা হয়েছে বলে জানান। কিন্তু কোনও ডাক্তার আসেনি। এ সময় রোগীকে স্যালাইন, ব্যথানাশক ওষুধ প্রয়োগের অনুরোধ করলেও তারা তা করেননি। শংকরাী রাণী স্যালাইন ও ব্যথানাশক ওষুধ ছাড়াই তাকে জোর করে বাচ্চা প্রসব করান। অতিরিক্ত রক্তক্ষরণের একপর্যায়ে সবুজের স্ত্রী মেয়ে সন্তান প্রসব করেন। এর কিছুক্ষণের মধ্যেই তিনি মারা যান। তার স্ত্রীর মৃত্যুর পেছনে তাদের অবহেলা আছে বলে স্বীকার করে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। তারা বিষয়টি নিষ্পত্তির আশ্বাস দিলেও পরবর্তীতে পাত্তা দেয়নি।

যাযাদি/ এমএস

গণস্বাস্থ্য নগর হাসপাতালে অবহেলাজনিত এক প্রসূতির মৃত্যুর অভিযোগে হাসপাতালটির ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যান ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরীসহ ৬ জনের বিরুদ্ধে করা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন পিছিয়ে ১ মার্চ দিন ধার্য করেছেন আদালত।

সোমবার (২৫ জানুয়ারি) মামলার তদন্ত সংস্থা পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই) প্রতিবেদন দাখিল না করায় ঢাকা মহানগর হাকিম রাজেশ চৌধুরী নতুন এ দিন ধার্য করেন।

গত বছরের ২২ ডিসেম্বর প্রসূতির স্বামী এস এ আলম সবুজ ঢাকা মহানগর হাকিম দেবদাস চন্দ্র অধিকারীর আদালতে এ মামলা দায়ের করেন।

মামলার অন্য আসামিরা হলেন- গণস্বাস্থ্য নগর হাসপাতালের ডা. নাসরিন, ডা. শওকত আলী আরমান, শংকরী রানী সরকার (সেবিকা) ও ডা. দেলোয়ার হোসেন। এ ছাড়া গণস্বাস্থ্য নগর হাসপাতালকেও আসামি করা হয়েছে।

মামলার অভিযোগে বলা হয়, গত ২৪ সেপ্টেম্বর গণস্বাস্থ্য নগর হাসপাতালে সবুজ তার স্ত্রী নাসরিন আক্তারকে ভর্তি করান। তাদের ধারণা ছিল, সেখানে ভালো চিকিৎসা পাবেন। কিন্তু তারা সেবা পাননি। নাসরিন আক্তারের প্রসব বেদনার কথা সেবিকা শংকরী রাণীকে বারবার জানানো হলেও তিনি গুরুত্ব দেননি। রোগীর অবস্থা সঙ্কটাপন্ন হলে সবুজ শংকরী রাণীকে ডাক্তার ডাকার অনুরোধ করেন। তখন শংকরী রাণী ইন্টার্ন চিকিৎসক শুভ ও নুপুরকে ডেনে আনেন।

মামলার অভিযোগে আরও উল্লেখ করা হয়, তারা দুজন এসে জানান, সবকিছু ঠিক আছে। এরপর শংকরী রাণী ডা. দেলোয়ার হোসেন ও ডা. নাসরিনকে আসার জন্য ফোন করা হয়েছে বলে জানান। কিন্তু কোনও ডাক্তার আসেনি। এ সময় রোগীকে স্যালাইন, ব্যথানাশক ওষুধ প্রয়োগের অনুরোধ করলেও তারা তা করেননি। শংকরাী রাণী স্যালাইন ও ব্যথানাশক ওষুধ ছাড়াই তাকে জোর করে বাচ্চা প্রসব করান। অতিরিক্ত রক্তক্ষরণের একপর্যায়ে সবুজের স্ত্রী মেয়ে সন্তান প্রসব করেন। এর কিছুক্ষণের মধ্যেই তিনি মারা যান। তার স্ত্রীর মৃত্যুর পেছনে তাদের অবহেলা আছে বলে স্বীকার করে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। তারা বিষয়টি নিষ্পত্তির আশ্বাস দিলেও পরবর্তীতে পাত্তা দেয়নি।

যাযাদি/ এমএস

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

উপরে