১৯২০ : খেলাফত আন্দোলন শুরু।
১৯২১ : ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত।
১৯২৩ :চিত্তরঞ্জন দাস কর্তৃক বেঙ্গল প্যাক্ট স্বাক্ষর।
১৯২৭ :সাইমন কমিশন গঠিত।
১৯২৮ :নেহেরু রিপোর্ট পেশ।
১৯২৯ :জিন্নাহর ১৪ দফা ঘোষণা।
১৯৩০ :১৯৩০ সালের ১২ নভেম্বর এ বৈঠক বসে এবং ১৯৩১ সালের ১৯ জানুয়ারি পর্যন্ত চলে।
১৯৩১ :বড়লাট আরউইনের ভারত ত্যাগ।
১৯৩৫ : ভারত শাসন আইন প্রবর্তন।
১৯৩৭ :সাধারণ নির্বাচন হয়। শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক বাংলার মুখ্যমন্ত্রী নির্বাচিত হন।
১৯৩৯ :কংগ্রেস মন্ত্রিসভার পদত্যাগ।
১৯৩৯ :মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ কর্তৃক 'দ্বি-জাতি তত্ত্ব' ঘোষণা।
১৯৪৩ :ভয়াবহ দুর্ভিক্ষ।
১৯৪৭ :ভারত বিভক্তি। ঢাকা পাকিস্তানের পূর্ব বঙ্গপ্রদেশের রাজধানী (পরে পূর্ব পাকিস্তান)।
২৩ মার্চ, ১৯৪০ :শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক কর্তৃক লাহোর প্রস্তাব উত্থাপন।
১৯৪৩ :বাংলায় ভয়াবহ দুর্ভিক্ষ (পঞ্চাশের মন্বন্তর)
৩ জুন, ১৯৪৭ : পাকিস্তান ও ভারত নামক দু'টি পৃথক রাষ্ট্র গঠনের সিদ্ধান্ত সীমানা কমিশন গঠন। আগস্ট ১৪, ১৯৪৭ ভারত বিভাগ। ভারতের পূর্ব এবং পশ্চিম দুই অংশ সম্বলিত পাকিস্তানের সৃষ্টি।
২ সেপ্টেম্বর, ১৯৪৭ :সাংস্কৃতিক সংস্থা 'তমুদ্দিন মজলিশ' এর প্রতিষ্ঠা।
২৪ মার্চ, ১৯৪৮ : ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাবর্তন উৎসবে পাকিস্তানের গভর্নর জেনারেল মোহাম্মদ আলী জিন্নাহর টৎফঁ ধহফ টৎফঁ ধষড়হব সঁংঃ নব :যব ংঃধঃব ষধহমঁধমব ড়ভ চধশরংঃধহ ঘোষণা। উৎসবে উপস্থিত ছাত্রদের তীব্র প্রতিবাদ ও বাংলা ভাষাকে রাষ্ট্রভাষা করার দাবি জ্ঞাপন।
২৩ জুন, ১৯৪৯ :আওয়ামী মুসলিম লীগ প্রতিষ্ঠিত হয়।
প্রথম সভাপতি মওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানী।
১৬ অক্টোবর, ১৯৫১ :আততায়ীর গুলিতে লিয়াকত আলী খান নিহত।
২৬ জানুয়ারি, ১৯৫২ :সর্বদলীয় রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদ গঠন। ফেব্রম্নয়ারিতে অব্যাহত ভাষা আন্দোলন।
২০ ফেব্রম্নয়ারি, ১৯৫২ : ভাষা আন্দোলন প্রতিহত করার জন্য পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী খাজা নাজিমুদ্দিনের নির্দেশ। ১৪৪ ধারা জারি।