নেত্রকোনা জেলা
কৃতী সন্তান- বিচারপতি শাহাবুদ্দিন আহমেদ, হুমায়ূন আহমেদ, জাফর ইকবাল, কবি নির্মলেন্দু গুণ, যতীন সরকার, সৈয়দ নজরুল ইসলাম ও সত্যজিৎ রায়ের জন্মস্থান।
নামকরণ - কৃষ্ণদাশ প্রামাণিকের ছেলে নন্দ কিশোরের নামানুসারে নামকরণ।
উলেস্নখযোগ্য নদ-নদী- মেঘনা, পুরাতন ব্রহ্মপুত্র, ধলেশ্বরী,
ধনু, নরস।
ঐতিহাসিক শোলাকিয়া ঈদগাহ- কিশোরগঞ্জের নরসুন্দর
নদীর তীরে অবস্থিত।
শরীয়তপুর জেলা
প্রাচীন নাম- ইন্দ্রাকপুর পরগনা
শরীয়তপুর - হাজী শরীয়ত উলস্নাহর নামানুসারে নামকরণ।
উলেস্নখযোগ্য নদ-নদী- পদ্মা, মেঘনা, পালং।
ঐতিহাসিক স্থান - ধানুকার মনসমা বাজি, ফতেজং দুর্গ,
কেদারবাড়ি।
রাজবাড়ী জেলা
প্রাচীন নাম- গোয়ালন্দ। ইতিহাস প্রসিদ্ধ একটি জেলা।
রাজবাড়ীর উলেস্নখযোগ্য নদ-নদী- পদ্মা, কুমার, চন্দনা,
গড়াই, মধুমতী ভুবনেশ্বরী।
ঐতিহাসিক স্থান- লক্ষ্ণীকোলের রাজবাড়ি, মীর মশাররফ
হোসেনের বাড়ি।
মাদারীপুর জেলা
নামকরণ -হযরত বদরউদ্দিন শাহ মাদার (র.)-এর নামানুসারে
নামকরণ।
প্রখ্যাত স্থপতি - এফ আর খানের পৈতৃক নিবাস।
ঐতিহাসিক স্থান - পর্বতের বাগান, শাহ মাদারের দরগাহ,
রাজারাম মন্দির।
ফরিদপুর জেলা
ফরিদপুরের প্রাচীন নাম - ফতেহাবাদ।
নামকরণ - কামেল পীর শেখ ফরিদের নামানুসারে নামকরণ।
উলেস্নখযোগ্য নদ-নদী- পদ্মা, মধুমতী, আড়িয়াল খাঁ।
ফরিদপুরে রয়েছে নদী গবেষণা ইনস্টিটিউট, আটরশি
পীরের দরবার, কামারখালি গড়াই সেতু, মসুরাপুরের মন্দির।