সোমবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৪, ১৫ বৈশাখ ১৪৩১

পাঁচ শিক্ষা বোর্ডে কমেছে পাসের হার ও জিপিএ-৫

যাযাদি ডেস্ক
  ০৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৩, ০০:০০

এ বছর উচ্চ মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এইচএসসি) পরীক্ষার ফলে দেশের পাঁচটি শিক্ষা বোর্ডে গড় পাসের হার ও জিপিএ-৫ পাওয়া শিক্ষার্থীর সংখ্যা গত বছরের তুলনায় উভয়ই কমেছে। বোর্ডগুলো হচ্ছে- চট্টগ্রাম, রাজশাহী, যশোর, দিনাজপুর ও ময়মনসিংহ।

চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ডে চলতি বছর গড় পাসের হার ৮০ দশমিক ৫০ শতাংশ, যা গত বছর ছিল ৮৯ দশমিক ৩৯। এ শিক্ষাবোর্ড থেকে চলতি বছর জিপিএ-৫ পেয়েছে ১২ হাজার ৬৭০ জন শিক্ষার্থী। গত বছর এ সংখ্যা ছিল ১৩ হাজার ৭২০ জন।

রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডে এ বছর গড় পাসের

হার ৮১ দশমিক ৬০ শতাংশ। গত বছর এ হার ছিল ৯১ দশমিক ২৯ শতাংশ। এ বছর জিপিএ-৫ পেয়েছে ২১ হাজার ৮৫৫ শিক্ষার্থী। গত বছর জিপিএ-৫ পাওয়া শিক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল ৩২ হাজার ৮০০ জন।

যশোর শিক্ষা বোর্ডে এ বছর পাসের হার ৮৩ দশমিক ৯৫। আর জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৮ হাজার ৭০৩ জন শিক্ষার্থী। গত বছর এই বোর্ডে পাসের হার ছিল ৯৮ দশমিক ১১ এবং জিপিএ-৫ পাওয়া শিক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল ২০ হাজার ৮৭৮ জন।

এ বছর দিনাজপুর শিক্ষা বোর্ডে গড় পাসের হার ৭৯ দশমিক ০৮ শতাংশ। আর জিপিএ-৫ পেয়েছে ১১ হাজার ৮৩০ জন শিক্ষার্থী। গত বছর পাসের হার ছিল গত বছর পাসের হার ছিল ৯৩ দশমিক ৪৩ শতাংশ আর জিপিএ-৫ পাওয়া শিক্ষার্থী ছিল ১৫ হাজার ৩৪৯ জন।

ময়মনসিংহ শিক্ষা বোর্ডে এ বছর পাসের হার ৮০ দশমিক ৩২ শতাংশ আর জিপিএ-৫ পেয়েছে ৫ হাজার ২৮ জন। গত বছর গত বছর পাসের হার ছিল ৯৫ দশমিক ৭১ শতাংশ এবং জিপিএ-৫ পাওয়া শিক্ষার্থী ছিল ৭ হাজার ৬৮৭ জন। আমাদের প্রতিনিধিদের পাঠানো খবরে বিস্তারিত-

চট্টগ্রাম অফিস জানায়, চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ডে ২০২২ সালের উচ্চ মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট পরীক্ষায় পাসের হার ও জিপিএ-৫ পাওয়া শিক্ষার্থীর সংখ্যা কমেছে। গত বছর যেখানে পাসের হার ছিল ৮৯ দশমিক ৩৯, সেখানে এ বছর পাসের হার নেমেছে ৮০ দশমিক ৫০ শতাংশে। এ বছর জিপিএ-৫ পাওয়া শিক্ষার্থীও কমেছে গত বছরের তুলনায়। কম।

বোর্ডের তথ্য অনুযায়ী, এ বছর মোট ৯৯ হাজার ৬২৮ শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নিয়ে পাস করেছে ৭৪ হাজার ৩২ জন। এর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ১২ হাজার ৬৭০ জন।

এদিকে, পরীক্ষায় ছাত্র পাসের হার ৭৭ দশমিক ৯২ শতাংশ এবং ছাত্রী পাসের হার ৮২ দশমিক ৯২ শতাংশ।

রাজশাহী অফিস জানায়, রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডে এইচএসসি পরীক্ষায় এবার পাস ও জিপিএ-৫ প্রাপ্ত শিক্ষার্থীর সংখ্যা কমেছে। পাশাপাশি কমেছে শতভাগ পাস করা কলেজ। এছাড়া বেড়েছে শূন্য পাস করা কলেজের সংখ্যা। তবে পরীক্ষায় পাস ও জিপিএ-৫ পাওয়ার দিক থেকে ছেলেদের চেয়ে এ বছরও মেয়েরা এগিয়ে।

রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক আরিফুল ইসলাম জানান, এবছর এক লাখ ২৬ হাজার ৭০০ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেয়। এর মধ্যে পাস করেছে এক লাখ ৩ হাজার ৩৮৫ জন শিক্ষার্থী। এ বছর ছাত্রীদের পাসের হার ৮৫ দশমিক ৮৯ শতাংশ এবং ছাত্রদের ৭৭ দশমিক ৭৭ শতাংশ। এছাড়াও জিপিএ-৫ পেয়েছে ১১ হাজার ৯৫৭ জন ছাত্রী এবং ৯ হাজার ৮৯৮ জন ছাত্র।

তিনি বলেন, 'রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডের আট জেলার ৭৫১টি কলেজ থেকে শিক্ষার্থী এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নেয়। এর মধ্যে ৩১টি কলেজে শতভাগ শিক্ষার্থী পাস করেছে। যা গত বছর ছিল ১৬২ কলেজ। এছাড়াও ৯টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের কোনো শিক্ষার্থী পাস করেনি। যা গত বছর ছিল শূন্য।'

এদিকে রাজশাহী কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর আব্দুল খালেক বলেন, 'রাজশাহী কলেজে পাসের হার ১০০ ভাগ। এবার ৪৭৬ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেয়। এর মধ্যে ৪৫৩ জন জিপিএ-৫ পেয়েছে।'

আমাদের স্টাফ রিপোর্টার, যশোর জানান, এইচএসসি পরীক্ষার ফলাফলে যশোর বোর্ডে পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তি কমেছে। গত বছর সর্বোচ্চ ফলাফলে দেশসেরা অবস্থানে থাকলেও এবার সেই অবস্থান হারিয়েছে। এইচএসসি-২০২১ এর ফলাফলে এই বোর্ডের পাসের হার ৮৩ দশমিক ৯৫। জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৮ হাজার ৭০৩ জন শিক্ষার্থী। এইচএসসি-২০২১ এর ফলাফলে দেশসেরা অবস্থানে থাকা এই বোর্ডের পাসের হার ছিল ৯৮ দশমিক ১১। জিপিএ-৫ পেয়েছিল ২০ হাজার ৮৭৮ জন শিক্ষার্থী। ফল অনুযায়ী, পাসের হার কমেছে ১৪ দশমিক ১৬ এবং জিপিএ-৫ প্রাপ্তি কমেছে ২ হাজার ১৭৫।

পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক (চলতি দায়িত্ব) সমীর কুমার কুন্ডু জানান, এ বছর (২০২২) আইসিটি ব্যতীত অন্য সব বিষয়ে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। এ কারণে পাসের হার বা জিপিএ-৫ প্রাপ্তি কিছুটা কমেছে। তবে এই ফলাফলে বোর্ড সন্তুষ্ট।

প্রকাশিত ফল থেকে জানা যায়, ২০২২ সালের এইচএসসি পরীক্ষায় যশোর বোর্ড থেকে ৯৮ হাজার ২৬৯ জন শিক্ষার্থী অংশ নেয়। এর মধ্যে উত্তীর্ণ হয়েছে ৮২ হাজার ৫০১ জন। উত্তীর্ণদের মধ্যে ছাত্র ৪০ হাজার ৮২১ জন এবং ছাত্রী ৪১ হাজার ৬৮০ জন। পাসের হার ৮৩ দশমিক ৯৫। জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৮ হাজার ৭০৩ জন। বহিষ্কৃত হয়েছে ৯ জন।

শিক্ষাবোর্ডের তথ্য অনুযায়ী, এ বছর যশোর বোর্ডে বিজ্ঞান বিভাগ থেকে ১৭ হাজার ৭৪৭ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নিয়ে উত্তীর্ণ হয়েছে ১৬ হাজার ৬৪৭ জন। পাসের হার ৯৩ দশমিক ৮০ ভাগ। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৮ হাজার ৯৬২ জন। মানবিক বিভাগ থেকে এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নিয়েছিল ৬৭ হাজার ৬৭২ জন। উত্তীর্ণ হয়েছে ৫৪ হাজার ৫৫৯ জন। পাসের হার ৮০ দশমিক ৬২ ভাগ। এই বিভাগ থেকে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৭ হাজার ৭৫২ জন। ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগের ১২ হাজার ৮৫০ জন ছাত্র ছাত্রীর মধ্যে পাস করেছে ১১ হাজার ২৯৫ জন। পাসের হার ৮৭ দশমিক ৯০ ভাগ। জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ হাজার ৯৮৯ জন ছাত্রছাত্রী।

বোর্ডের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, এ বছর যশোর শিক্ষা বোর্ডের অধীনে ৫৭২টি কলেজের মধ্যে ৩৬টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান শতভাগ পাস করেছে। একই সঙ্গে ৬টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে কেউ পাস করতে পারেনি। শতভাগ শূন্য পাসের এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ৬টি হলো, কুষ্টিয়ার মিরপুর গোড়াপাড়ার হাজী নুরুল ইসলাম কলেজ, ঝিনইদহের শৈলকুপার শেখপাড়া রাহাতুন্নেছা গালর্স স্কুল অ্যান্ড কলেজ, যশোরের কেশবপুর উপজেলার সাউথবেঙ্গল কলেজ, নড়াইল সদর উপজেলার গোবরা মহিলা কলেজ, মাগুরা সদর উপজেলার শিবরামপুর স্কুল অ্যান্ড কলেজ ও একই উপজেলার রাউতাড়া এইচ এম সেকেন্ডারির স্কুল এন্ড কলেজ।

পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক (চলতি দায়িত্ব) সমীর কুমার কুন্ডু জানান, ননএমপিও এই প্রতিষ্ঠানগুলোর অবস্থা একেবারেই রুগ্ন। ফলাফলের জন্য এসব প্রতিষ্ঠানকে সতর্ক ও শোকজ নোটিশ পাঠানো হবে। একই সঙ্গে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

এদিকে, ২০২২ সালের এইচএসসির ফলে ৯০ দশমিক ৭৩ ভাগ পাসের হার নিয়ে বোর্ডের সেরা অবস্থানে ফিরেছে খুলনা জেলা। গত বছর চতুর্থ অবস্থানে থাকা ঝিনাইদহ জেলা এবার দ্বিতীয় স্থানে উঠে এসেছে। গত বছর শীর্ষ স্থানে উঠলেও এবার দুই ধাপ নিচে নেমে সাতক্ষীরার অবস্থান তৃতীয়। গতবছর ৫ম অবস্থানে থাকা নড়াইল এবার আরও একধাপ এগিয়েছে। টানা তৃতীয় স্থান ধরে রাখা যশোর জেলা এবার দু'ধাপ পিছিয়ে ৫ম স্থানে নেমে গেছে। গতবার ৮ম স্থানে থাকা কুষ্টিয়া জেলা এবার দু'ধাপ এগিয়ে ৬ষ্ঠ স্থানে উঠেছে। টানা ৭ম অবস্থান এ বছরও ধরে রেখেছে চুয়াডাঙ্গা জেলা। গতবছর তলানিতে নেমে যাওয়া মেহেরপুর জেলা এবার দু'ধাপ উন্নতি করে ৮ম স্থানে। আর গত বছর ৬ষ্ঠ অবস্থানে থাকা মাগুরা জেলার এবার তিন ধাপ অবনমন ঘটে নবম অবস্থানে। গত বছর ৯ম স্থানে থাকা বাগেরহাট জেলা এবার তলানিতে নেমেছে।

রংপুর ও দিনাজপুর প্রতিনিধি জানান, এবার এইচএসসিতে বোর্ডের পাসের হার ৭৯ দশমিক ০৮ শতাংশ। জিপিএ-৫ পেয়েছে ১১ হাজার ৮৩০ জন পরীক্ষার্থী।

শিক্ষা বোর্ড দিনাজপুর সূত্রে জানা যায়, এবার মোট ৬৭১টি কলেজের ২০২টি কেন্দ্রে ১ লাখ ১৩ হাজার ৪৪ পরীক্ষার্থী অংশ নেন। এর মধ্যে পাস করে ১ লাখ ২০ হাজার ৯৩ শিক্ষার্থী। এ বছর পাসের হার গতবারের তুলনায় কমেছে। গতবার পাসের হার ছিল ৮১ দশমিক ১৬। এবার জিপিএ-৫ পেয়েছেন ১১ হাজার ৮৩০ জন। ২৪টি কলেজের শতভাগ শিক্ষার্থী পাস করেছেন। এ বছর ছাত্রদের পাসের হার ৭৬ দশমিক ০৮ আর ছাত্রীদের পাসের হার ৮২ দশমিক ১৩। জিপিএ-৫ প্রাপ্ত ছাত্রের সংখ্যা ৫ হাজার ৫৭৫ জন ও ছাত্রীর সংখ্যা ৬ হাজার ২৫৫ জন। বহিষ্কৃত পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ২২ জন। এক বিষয়ে অকৃতকার্য ছাত্রছাত্রীর সংখ্যা ১৪ হাজার ৩৪৯ জন।

জিপিএ-৫ প্রাপ্তদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি রয়েছে রংপুর জেলা। এই জেলায় জিপিএ-৫ পেয়েছে ৪ হাজার ৪৫১ জন। এর পরেই রয়েছে দিনাজপুরে। এখানে জিপিএ-৫ পেয়েছে ২ হাজার ৩৩২ জন। এ ছাড়া গাইবান্ধায় এক হাজার ২৬৫ জন, নীলফামারীতে এক হাজার ৪৬০ জন, কুড়িগ্রামে ৬৮৭ জন, লালমনিরহাটে ৫৬৫ জন, ঠাকুরগাঁওয়ে ৬৮৩ জন এবং পঞ্চগড়ে ৩৫৭ জন জিপিএ-৫ পেয়েছে।

ময়মনসিংহ প্রতিনিধি জানান, এ বছর বোর্ডে পাসের হার শতকরা ৮০ দশমিক ৩২ শতাংশ। গত বছর পাসের হার ছিল ৯৫ দশমিক ৭১ শতাংশ। পাসের হার কমেছে ১৫ দশমিক ৩৯ শতাংশ।

বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক মো. সামছুল ইসলাম জানান, ময়মনসিংহ শিক্ষা বোর্ডে এবার ৬১ হাজার ৫১৪ জন পরীক্ষার্থী অংশ নেয়। এর মধ্যে পাস করেছে ৪৯ হাজার ৪০৬ জন। এদের মধ্যে ছাত্র ২৪ হাজার ২৯০ জন (পাসের হার ৮০ দশমিক ২৪ শতাংশ) এবং ছাত্রী ২৫ হাজার ১১৬ জন (পাসের হার ৮০ দশমিক ৩৯ শতাংশ)। এবার মোট জিপিএ-৫ পেয়েছেন পাঁচ হাজার ২৮ জন। এরমধ্যে ছেলে দুই হাজার ৩৯৭ জন এবং মেয়ে দুই হাজার ৬৩১ জন। এবারো ছেলেদের চেয়ে ২৩৪ জন মেয়ে জিপিএ-৫ বেশি পেয়েছে।

গত বছর জিপিএ-৫ প্রাপ্ত শিক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল সাত হাজার ৬৮৭ জন। এ বছর কমেছে দুই হাজার ৬৫৯ জন। এবারের এইচএসসি পরীক্ষায় ২৮১ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ৬৪ হাজার ২৮৯ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষার ফরম পূরণ করেছিল। বোর্ডের ৮৯টি কেন্দ্রে ৬১ হাজার ৫১৪ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে। এবার ১২টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শতভাগ শিক্ষার্থী পাস করেছে। তবে তিনটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের কেউ পাস করেনি। এর মধ্যে ময়মনসিংহ জেলার ত্রিশাল উপজেলার সিটি রয়েল কলেজ (পরীক্ষার্থী-পাঁচজন), শেরপুর জেলার ঝিনাইগাতি উপজেলার আলহাজ হাজেরা আক্তারুজ্জামান কলেজ (পরীক্ষার্থী-দু'জন) এবং নেত্রকোনা জেলার কলমাকান্দা মহিলা কলেজের (পরীক্ষার্থী-তিনজন) কেউ পাস করেনি। গত বছর ২৯টি প্রতিষ্ঠানের শতভাগ পাস ছিল, অকৃতকার্য ছিল একটি প্রতিষ্ঠান। এবার বিজ্ঞান বিভাগে ৯১ দশমিক ৮০ শতাংশ, মানবিকে ৭৭ দশমিক ৭৯ শতাংশ এবং ব্যবসায় শিক্ষায় ৭২ দশমিক ৫৫ শতাংশ শিক্ষার্থী পাস করেছে। জেলাওয়ারী পাসের হার নেত্রকোনা ৮২ দশমিক ৯২ শতাংশ, জামালপুর ৭৯ দশমিক ৩৭, ময়মনসিংহ ৭৭ দশমিক ৮৩ এবং শেরপুর ৭৪ দশমিক ৫৯ শতাংশ।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

উপরে